রুনা লায়লা বিশ^ব্যাপী করোনা মহামারীর প্রকোপ শুরু হওয়ার পর থেকে জরুরি প্রয়োজনে একদম বাসা থেকে বের হচ্ছেন না। এর মধ্যে শুধু টিকা নেওয়ার জন্য এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছরপূর্তি অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করার জন্য বাসা থেকে বের হয়েছিলেন তিনি। ঘরে বসে নানান ধরনের কাজ নিয়েই ব্যস্ত থাকেন তিনি।
এ প্রজন্মের সঙ্গীতশিল্পীদের প্রসঙ্গে রুনা লায়লা বলেন, ‘সত্যি বলতে কী আমাদের দেশে কিন্তু অনেক মেধাবী শিল্পী আছে। কিন্তু তাদের যথাযথভাবে কাজে লাগানো হচ্ছে না। আবার এটাও সত্যি যে, এ প্রজন্মের শিল্পীদের মৌলিক গানের খুব অভাব। যে কারণে তারা আমাদের গানগুলোই সাধারণত গেয়ে থাকে। এটা খারাপ বলছি না আমি। কিন্তু তারপরও নিজেদের মৌলিক গানের সংখ্যা বাড়াতে হবে। নিজেদের যথাযথভাবে তৈরি করেই মৌলিক গানের সংখ্যা বাড়াতে হবে।
তবেই বাংলাদেশের সঙ্গীতাঙ্গন আরো সমৃদ্ধ হবে, আমাদের এই প্রজন্মের শিল্পীদেরও নিজেদের আলাদা স্পেশাল আইডেন্টিটি হবে। নিজেদের প্রতি আরো যত্নশীল হলে তারা আরো ভালো করবে বলে আমার বিশ্বাস।’
মঙ্গলবার, ০৩ আগস্ট ২০২১
রুনা লায়লা বিশ^ব্যাপী করোনা মহামারীর প্রকোপ শুরু হওয়ার পর থেকে জরুরি প্রয়োজনে একদম বাসা থেকে বের হচ্ছেন না। এর মধ্যে শুধু টিকা নেওয়ার জন্য এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছরপূর্তি অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করার জন্য বাসা থেকে বের হয়েছিলেন তিনি। ঘরে বসে নানান ধরনের কাজ নিয়েই ব্যস্ত থাকেন তিনি।
এ প্রজন্মের সঙ্গীতশিল্পীদের প্রসঙ্গে রুনা লায়লা বলেন, ‘সত্যি বলতে কী আমাদের দেশে কিন্তু অনেক মেধাবী শিল্পী আছে। কিন্তু তাদের যথাযথভাবে কাজে লাগানো হচ্ছে না। আবার এটাও সত্যি যে, এ প্রজন্মের শিল্পীদের মৌলিক গানের খুব অভাব। যে কারণে তারা আমাদের গানগুলোই সাধারণত গেয়ে থাকে। এটা খারাপ বলছি না আমি। কিন্তু তারপরও নিজেদের মৌলিক গানের সংখ্যা বাড়াতে হবে। নিজেদের যথাযথভাবে তৈরি করেই মৌলিক গানের সংখ্যা বাড়াতে হবে।
তবেই বাংলাদেশের সঙ্গীতাঙ্গন আরো সমৃদ্ধ হবে, আমাদের এই প্রজন্মের শিল্পীদেরও নিজেদের আলাদা স্পেশাল আইডেন্টিটি হবে। নিজেদের প্রতি আরো যত্নশীল হলে তারা আরো ভালো করবে বলে আমার বিশ্বাস।’