দেশ বরেণ্য অভিনেতা কে এস ফিরোজের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। গত বছরের আজকের দিনে করোনা উপসর্গ নিয়ে না ফেরার দেশে চলে যান এই অভিনেতা। কে এস ফিরোজ ১৯৪৬ সালের ৭ জুলাই জন্মগ্রহণ করেন। তার পুরো নাম খন্দকার শহীদ উদ্দিন ফিরোজ।
বাংলা নাটকের পাশাপাশি সিনেমাতেও ফিরোজের উপস্থিতি উল্লেখযোগ্য। তবে তার শুরুটা হয়েছিল মঞ্চ নাটক দিয়ে। নাট্যদল ‘থিয়েটার’-এর সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে অভিনয় শুরু করেন তিনি। কাজ করেছেন ‘সাত ঘাটের কানাকড়ি’, কিংলিয়ার’ ও ‘রাক্ষসী’ মঞ্চ নাটকে। কে এস ফিরোজ টেলিভিশনে প্রথম অভিনয় করেন ‘দীপ তবুও জ্বলে’ নাটকে। এতে তার বিপরীতে ছিলেন ডলি ইব্রাহীম।
বরিশালে জন্ম নেয়া এই অভিনেতা ১৯৬৭ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কমিশন পদে চাকরি পান। ১৯৭৭ সালে মেজর পদে চাকরি থেকে অব্যাহতি নেন। কে এস ফিরোজের প্রথম সিনেমা ‘লাওয়ারিশ’। আরো অভিনয় করেছেন ‘শঙ্খনাদ’, ‘ বাঁশি’, ‘চন্দ্রগ্রহণ’ ও ‘বৃহন্নলা’তে।
বৃহস্পতিবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২১
দেশ বরেণ্য অভিনেতা কে এস ফিরোজের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। গত বছরের আজকের দিনে করোনা উপসর্গ নিয়ে না ফেরার দেশে চলে যান এই অভিনেতা। কে এস ফিরোজ ১৯৪৬ সালের ৭ জুলাই জন্মগ্রহণ করেন। তার পুরো নাম খন্দকার শহীদ উদ্দিন ফিরোজ।
বাংলা নাটকের পাশাপাশি সিনেমাতেও ফিরোজের উপস্থিতি উল্লেখযোগ্য। তবে তার শুরুটা হয়েছিল মঞ্চ নাটক দিয়ে। নাট্যদল ‘থিয়েটার’-এর সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে অভিনয় শুরু করেন তিনি। কাজ করেছেন ‘সাত ঘাটের কানাকড়ি’, কিংলিয়ার’ ও ‘রাক্ষসী’ মঞ্চ নাটকে। কে এস ফিরোজ টেলিভিশনে প্রথম অভিনয় করেন ‘দীপ তবুও জ্বলে’ নাটকে। এতে তার বিপরীতে ছিলেন ডলি ইব্রাহীম।
বরিশালে জন্ম নেয়া এই অভিনেতা ১৯৬৭ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কমিশন পদে চাকরি পান। ১৯৭৭ সালে মেজর পদে চাকরি থেকে অব্যাহতি নেন। কে এস ফিরোজের প্রথম সিনেমা ‘লাওয়ারিশ’। আরো অভিনয় করেছেন ‘শঙ্খনাদ’, ‘ বাঁশি’, ‘চন্দ্রগ্রহণ’ ও ‘বৃহন্নলা’তে।