আফগানিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলীয় হেরাত প্রদেশে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় ১৭ শিশুসহ ৭১ জন নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার রাতে প্রতিবেশী ইরান থেকে ফেরত পাঠানো শরণার্থীদের বহনকারী একটি বাস ট্রাক ও মোটরসাইকেলের সঙ্গে সংঘর্ষে পড়লে এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের পরপরই বাসটিতে আগুন ধরে যায়।
প্রাদেশিক সরকারের মুখপাত্র আহমাদুল্লাহ মুত্তাকি জানিয়েছেন, নিহতদের অধিকাংশই ছিলেন শরণার্থী। তারা ইরান থেকে দেশে ফেরার পর কাবুলগামী ওই বাসে যাত্রা করেছিলেন। ইসলাম কালা সীমান্ত দিয়ে দেশে প্রবেশের পর তারা দুর্ঘটনাকবলিত বাসে উঠেছিলেন।
গুজারা জেলার পুলিশ জানায়, নিহতদের মধ্যে বাসের অধিকাংশ যাত্রী ছাড়াও ট্রাকের দুইজন এবং মোটরসাইকেলের আরও দুইজন ছিলেন। পুলিশের প্রাথমিক ধারণা, অতিরিক্ত গতি ও চালকের অসাবধানতার কারণেই বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রধান সড়ক থেকে ছিটকে গিয়ে ট্রাকের সঙ্গে ধাক্কা খায়।
আফগানিস্তানের তালেবান সরকারের প্রধান মুখপাত্র জাবিহউল্লাহ মুজাহিদও নিশ্চিত করেছেন যে হতাহতদের সবাই ইরান থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছিল।
আফগানিস্তানে প্রায়ই এমন প্রাণঘাতী সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। দশকের পর দশক ধরে চলা যুদ্ধের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক অবকাঠামো, দুর্বল নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং বেপরোয়া গাড়ি চালনাই এসব দুর্ঘটনার অন্যতম প্রধান কারণ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
বুধবার, ২০ আগস্ট ২০২৫
আফগানিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলীয় হেরাত প্রদেশে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় ১৭ শিশুসহ ৭১ জন নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার রাতে প্রতিবেশী ইরান থেকে ফেরত পাঠানো শরণার্থীদের বহনকারী একটি বাস ট্রাক ও মোটরসাইকেলের সঙ্গে সংঘর্ষে পড়লে এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের পরপরই বাসটিতে আগুন ধরে যায়।
প্রাদেশিক সরকারের মুখপাত্র আহমাদুল্লাহ মুত্তাকি জানিয়েছেন, নিহতদের অধিকাংশই ছিলেন শরণার্থী। তারা ইরান থেকে দেশে ফেরার পর কাবুলগামী ওই বাসে যাত্রা করেছিলেন। ইসলাম কালা সীমান্ত দিয়ে দেশে প্রবেশের পর তারা দুর্ঘটনাকবলিত বাসে উঠেছিলেন।
গুজারা জেলার পুলিশ জানায়, নিহতদের মধ্যে বাসের অধিকাংশ যাত্রী ছাড়াও ট্রাকের দুইজন এবং মোটরসাইকেলের আরও দুইজন ছিলেন। পুলিশের প্রাথমিক ধারণা, অতিরিক্ত গতি ও চালকের অসাবধানতার কারণেই বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রধান সড়ক থেকে ছিটকে গিয়ে ট্রাকের সঙ্গে ধাক্কা খায়।
আফগানিস্তানের তালেবান সরকারের প্রধান মুখপাত্র জাবিহউল্লাহ মুজাহিদও নিশ্চিত করেছেন যে হতাহতদের সবাই ইরান থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছিল।
আফগানিস্তানে প্রায়ই এমন প্রাণঘাতী সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। দশকের পর দশক ধরে চলা যুদ্ধের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক অবকাঠামো, দুর্বল নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং বেপরোয়া গাড়ি চালনাই এসব দুর্ঘটনার অন্যতম প্রধান কারণ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।