ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে জঙ্গি হামলার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে লস্কর-ই-তৈয়বার দুই সদস্য আদিল হোসেন ঠোকের ও আসিফ শেখের বাড়ি বিস্ফোরণে উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে একাধিক ভারতীয় গণমাধ্যম।
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) রাতে অনন্তনাগ জেলার আদিলের বাড়িটি বিস্ফোরণের মাধ্যমে উড়িয়ে দেওয়া হয় এবং শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) পুলওয়ামার আসিফের বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় বলে জানায় এনডিটিভি ও আনন্দবাজার পত্রিকা।
ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর দাবি, পেহেলগামে গত মঙ্গলবারের প্রাণঘাতী হামলায় এই দুজন প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিলেন। সেই হামলায় অন্তত ২৫ জন ভারতীয় ও এক নেপালি নাগরিক নিহত হয়েছিলেন।
পুলিশ জানিয়েছে, হামলায় জড়িত সন্দেহে বৃহস্পতিবার তিনজনের স্কেচ প্রকাশ করা হয়। তাদের মধ্যে আদিল একজন, আর বাকি দুজন পাকিস্তানের নাগরিক—হাশিম মুসা ওরফে সুলেমান এবং আলি ভাই ওরফে তালহা ভাই। তাদের ধরিয়ে দিতে ২০ লাখ রুপি পুরস্কার ঘোষণা করেছে প্রশাসন।
হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, আসিফের বাড়িতে তল্লাশির সময় একটি সন্দেহজনক বাক্স পাওয়া যায়, যেটি একটি ইমপ্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস (আইইডি) বলে ধারণা করা হয়। সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং টিম পৌঁছানোর আগেই সেটি বিস্ফোরিত হয়, ফলে বাড়ির একটি অংশ ধ্বংস হয়ে যায়।
তবে আনন্দবাজার ও এনডিটিভির মতে, প্রশাসনের নির্দেশেই আদিল ও আসিফের বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়—একটি বিস্ফোরণের মাধ্যমে এবং অন্যটি বুলডোজার দিয়ে।
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে জঙ্গি হামলার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে লস্কর-ই-তৈয়বার দুই সদস্য আদিল হোসেন ঠোকের ও আসিফ শেখের বাড়ি বিস্ফোরণে উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে একাধিক ভারতীয় গণমাধ্যম।
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) রাতে অনন্তনাগ জেলার আদিলের বাড়িটি বিস্ফোরণের মাধ্যমে উড়িয়ে দেওয়া হয় এবং শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) পুলওয়ামার আসিফের বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় বলে জানায় এনডিটিভি ও আনন্দবাজার পত্রিকা।
ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর দাবি, পেহেলগামে গত মঙ্গলবারের প্রাণঘাতী হামলায় এই দুজন প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিলেন। সেই হামলায় অন্তত ২৫ জন ভারতীয় ও এক নেপালি নাগরিক নিহত হয়েছিলেন।
পুলিশ জানিয়েছে, হামলায় জড়িত সন্দেহে বৃহস্পতিবার তিনজনের স্কেচ প্রকাশ করা হয়। তাদের মধ্যে আদিল একজন, আর বাকি দুজন পাকিস্তানের নাগরিক—হাশিম মুসা ওরফে সুলেমান এবং আলি ভাই ওরফে তালহা ভাই। তাদের ধরিয়ে দিতে ২০ লাখ রুপি পুরস্কার ঘোষণা করেছে প্রশাসন।
হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, আসিফের বাড়িতে তল্লাশির সময় একটি সন্দেহজনক বাক্স পাওয়া যায়, যেটি একটি ইমপ্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস (আইইডি) বলে ধারণা করা হয়। সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং টিম পৌঁছানোর আগেই সেটি বিস্ফোরিত হয়, ফলে বাড়ির একটি অংশ ধ্বংস হয়ে যায়।
তবে আনন্দবাজার ও এনডিটিভির মতে, প্রশাসনের নির্দেশেই আদিল ও আসিফের বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়—একটি বিস্ফোরণের মাধ্যমে এবং অন্যটি বুলডোজার দিয়ে।