কাশ্মীরের পেহেলগামে সাম্প্রতিক হামলার ঘটনায় পাকিস্তানকে দায়ী করার ভারতীয় অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে শুক্রবার পাকিস্তানের সিনেটে সর্বসম্মতিক্রমে একটি নিন্দা প্রস্তাব পাস হয়েছে। উপপ্রধানমন্ত্রী ইসহাক দার প্রস্তাবটি উত্থাপন করেন এবং বলেন, পাকিস্তান যেকোনো আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত।
প্রস্তাবে ২২ এপ্রিলের হামলায় পাকিস্তান জড়িত থাকার অভিযোগকে “অসার ও ভিত্তিহীন” বলে অভিহিত করা হয়। এতে বলা হয়, নিরীহ বেসামরিক নাগরিকদের হত্যা পাকিস্তানের নীতির পরিপন্থী। একই সঙ্গে ভারতের অপপ্রচারকে “পরিচিত কৌশল” হিসেবে উল্লেখ করা হয়, যার উদ্দেশ্য রাজনৈতিক সুবিধা আদায়।
উল্লেখ্য, পেহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলায় ২৬ জন নিহত হন, যাদের মধ্যে একজন নেপালি এবং বাকিরা ভারতীয় নাগরিক। ঘটনার পরদিন ভারত একতরফাভাবে ১৯৬০ সালের সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করে এবং সীমান্ত বন্ধসহ কূটনৈতিক সম্পর্ক হ্রাসের ঘোষণা দেয়।
পাকিস্তান এই পদক্ষেপকে যুদ্ধের উসকানি হিসেবে অভিহিত করে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, যার মধ্যে আকাশসীমা ও ওয়াগা সীমান্তচৌকি বন্ধ, ভারতীয়দের দেওয়া সার্ক ভিসা বাতিল রয়েছে।
সিনেটে দেওয়া বক্তৃতায় সাবেক জলবায়ু বিষয়ক মন্ত্রী শেরি রেহমান বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগেও পানি–সন্ত্রাসবাদে জড়াতে চেয়েছিলেন। তিনি হুঁশিয়ার করে বলেন, “আমরা এই চুক্তিকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহারে বাধা দেব।”
প্রস্তাব শেষে পাকিস্তান কাশ্মীরিদের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকারের প্রতি তাদের “নৈতিক, রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক সমর্থন” পুনর্ব্যক্ত করে।
শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫
কাশ্মীরের পেহেলগামে সাম্প্রতিক হামলার ঘটনায় পাকিস্তানকে দায়ী করার ভারতীয় অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে শুক্রবার পাকিস্তানের সিনেটে সর্বসম্মতিক্রমে একটি নিন্দা প্রস্তাব পাস হয়েছে। উপপ্রধানমন্ত্রী ইসহাক দার প্রস্তাবটি উত্থাপন করেন এবং বলেন, পাকিস্তান যেকোনো আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত।
প্রস্তাবে ২২ এপ্রিলের হামলায় পাকিস্তান জড়িত থাকার অভিযোগকে “অসার ও ভিত্তিহীন” বলে অভিহিত করা হয়। এতে বলা হয়, নিরীহ বেসামরিক নাগরিকদের হত্যা পাকিস্তানের নীতির পরিপন্থী। একই সঙ্গে ভারতের অপপ্রচারকে “পরিচিত কৌশল” হিসেবে উল্লেখ করা হয়, যার উদ্দেশ্য রাজনৈতিক সুবিধা আদায়।
উল্লেখ্য, পেহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলায় ২৬ জন নিহত হন, যাদের মধ্যে একজন নেপালি এবং বাকিরা ভারতীয় নাগরিক। ঘটনার পরদিন ভারত একতরফাভাবে ১৯৬০ সালের সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করে এবং সীমান্ত বন্ধসহ কূটনৈতিক সম্পর্ক হ্রাসের ঘোষণা দেয়।
পাকিস্তান এই পদক্ষেপকে যুদ্ধের উসকানি হিসেবে অভিহিত করে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, যার মধ্যে আকাশসীমা ও ওয়াগা সীমান্তচৌকি বন্ধ, ভারতীয়দের দেওয়া সার্ক ভিসা বাতিল রয়েছে।
সিনেটে দেওয়া বক্তৃতায় সাবেক জলবায়ু বিষয়ক মন্ত্রী শেরি রেহমান বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগেও পানি–সন্ত্রাসবাদে জড়াতে চেয়েছিলেন। তিনি হুঁশিয়ার করে বলেন, “আমরা এই চুক্তিকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহারে বাধা দেব।”
প্রস্তাব শেষে পাকিস্তান কাশ্মীরিদের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকারের প্রতি তাদের “নৈতিক, রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক সমর্থন” পুনর্ব্যক্ত করে।