কারাগারে আটক বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন শুনানি হবে আজ বৃহস্পতিবার। চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে তার জামিন শুনানি হওয়ার কথা আছে। দেশদ্রোহিতার অভিযোগে গ্রেপ্তার চিন্ময়ের জামিনের জন্য বিশেষ প্রার্থনা করবে হিন্দুত্ববাদী সংগঠন ইসকনের কলকাতা শাখা। এতে ইসকনের পণ্ডিত এবং সাধারণ ভক্তরা অংশগ্রহণ করবেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়াকে সৈকত জৈন নামের এক ইসকন ভক্ত বলেন, “পণ্ডিত এবং ভক্তরা চিন্ময় দাশের জন্য বিশেষ প্রার্থনা করবেন। বাংলাদেশের মানবিকতাকে প্রাধান্য দেওয়া উচিত। যেসব বাংলাদেশি এখন কলকাতায় আছে, তারাও তার মুক্তির ব্যাপারে আশা করছে।”
গত ২৫ অক্টোবর চট্টগ্রামে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার ওপর গেরুয়া পতাকা উত্তোলনের অভিযোগে চিন্ময় দাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলা হয়। এরপর গত ২৭ নভেম্বর ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে যাওয়ার সময় শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে ডিবি পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।
পরের দিন চট্টগ্রামের আদালতে তার মামলার শুনানি ঘিরে আদালত চত্বরে ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়। এ সময় চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের অনুসারীদের হামলায় সাইফুল ইসলাম আলিফ নামে এক আইনজীবী নিহত হন।
তাকে গ্রেপ্তারের পর এ নিয়ে ভারতে বেশ মাতামাতি শুরু হয়। তার মুক্তির জন্য ভারতের প্রভাবশালী রাজনীতিবিদরা কথা বলা শুরু করেন।
এদিকে ইসকনের কলকাতা শাখা চিন্ময় দাসকে নিয়ে বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করলেও; সংগঠনটির বাংলাদেশ শাখা বলেছে তার সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই। কারণ তাকে আগেই বহিষ্কার করা হয়েছে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারী ২০২৫
কারাগারে আটক বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন শুনানি হবে আজ বৃহস্পতিবার। চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে তার জামিন শুনানি হওয়ার কথা আছে। দেশদ্রোহিতার অভিযোগে গ্রেপ্তার চিন্ময়ের জামিনের জন্য বিশেষ প্রার্থনা করবে হিন্দুত্ববাদী সংগঠন ইসকনের কলকাতা শাখা। এতে ইসকনের পণ্ডিত এবং সাধারণ ভক্তরা অংশগ্রহণ করবেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়াকে সৈকত জৈন নামের এক ইসকন ভক্ত বলেন, “পণ্ডিত এবং ভক্তরা চিন্ময় দাশের জন্য বিশেষ প্রার্থনা করবেন। বাংলাদেশের মানবিকতাকে প্রাধান্য দেওয়া উচিত। যেসব বাংলাদেশি এখন কলকাতায় আছে, তারাও তার মুক্তির ব্যাপারে আশা করছে।”
গত ২৫ অক্টোবর চট্টগ্রামে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার ওপর গেরুয়া পতাকা উত্তোলনের অভিযোগে চিন্ময় দাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলা হয়। এরপর গত ২৭ নভেম্বর ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে যাওয়ার সময় শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে ডিবি পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।
পরের দিন চট্টগ্রামের আদালতে তার মামলার শুনানি ঘিরে আদালত চত্বরে ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়। এ সময় চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের অনুসারীদের হামলায় সাইফুল ইসলাম আলিফ নামে এক আইনজীবী নিহত হন।
তাকে গ্রেপ্তারের পর এ নিয়ে ভারতে বেশ মাতামাতি শুরু হয়। তার মুক্তির জন্য ভারতের প্রভাবশালী রাজনীতিবিদরা কথা বলা শুরু করেন।
এদিকে ইসকনের কলকাতা শাখা চিন্ময় দাসকে নিয়ে বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করলেও; সংগঠনটির বাংলাদেশ শাখা বলেছে তার সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই। কারণ তাকে আগেই বহিষ্কার করা হয়েছে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া