জার্মানির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে একটি যাত্রীবাহী লোকাল ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে অন্তত তিনজন নিহত এবং বহু মানুষ আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনার পর ঘটনাস্থলে উদ্ধার তৎপরতা চালিয়েছে জরুরি বিভাগের কর্মীরা।
রোববার ফ্রান্স ও সুইজারল্যান্ডের সীমান্তের কাছাকাছি, রিডলিংগেন ও মুন্ডাকিংগেন শহরের মধ্যবর্তী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সময় বিকেল নাগাদ ট্রেনটির দুটি বগি লাইনচ্যুত হয়ে একপাশে কাত হয়ে পড়ে যায় বলে এক বিবৃতিতে জানায় স্টুটগার্ট নগর পুলিশ।
১০০ যাত্রী ছিলেন ট্রেনটিতে
দুর্ঘটনার সময় ট্রেনটিতে প্রায় ১০০ জন যাত্রী ছিলেন। ট্রেনটি জার্মানির সিগমারিঙ্গেন ও উল্ম শহরের মধ্যে ৯০ কিলোমিটার দীর্ঘ রুটে চলাচল করছিল।
পুলিশ জানায়, কী কারণে ট্রেনের বগিগুলো লাইনচ্যুত হয়েছে, তা এখনো স্পষ্ট নয়। তদন্ত শুরু হয়েছে এবং সম্ভাব্য কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
জার্মান বার্তা সংস্থা **ডিপিএ** প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে, দুর্ঘটনাকবলিত বগিগুলো তুলনামূলকভাবে অক্ষত থাকলেও বাঁক খেয়ে একপাশে কাত হয়ে পড়ে আছে।
রেল কর্তৃপক্ষের শোক ও প্রতিশ্রুতি
জার্মানির রাষ্ট্রায়ত্ত রেল সংস্থা ডয়েচে বান (Deutsche Bahn) এক বিবৃতিতে জানায়, এই দুর্ঘটনায় অনেকেই আহত হয়েছেন। নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে সংস্থাটি বলেছে, “আমরা শোকাহত। এই কঠিন সময়ে আমাদের ভাবনা নিহত ও আহতদের সঙ্গে আছে।”
তারা আরও জানিয়েছে, দুর্ঘটনার তদন্তে কর্তৃপক্ষকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে ডয়েচে বান।
দুর্ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায় উদ্ধারকারী দল। ফায়ার সার্ভিস ও মেডিকেল কর্মীরা আহতদের তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দেয় এবং গুরুতরদের স্থানীয় হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ সম্পর্কে কোনো নিশ্চিত তথ্য জানায়নি কর্তৃপক্ষ। তবে রেল নিরাপত্তা ও অবকাঠামো নিয়ে আবারও প্রশ্ন তুলেছে জার্মান গণমাধ্যমগুলো।
---
সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫
জার্মানির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে একটি যাত্রীবাহী লোকাল ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে অন্তত তিনজন নিহত এবং বহু মানুষ আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনার পর ঘটনাস্থলে উদ্ধার তৎপরতা চালিয়েছে জরুরি বিভাগের কর্মীরা।
রোববার ফ্রান্স ও সুইজারল্যান্ডের সীমান্তের কাছাকাছি, রিডলিংগেন ও মুন্ডাকিংগেন শহরের মধ্যবর্তী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সময় বিকেল নাগাদ ট্রেনটির দুটি বগি লাইনচ্যুত হয়ে একপাশে কাত হয়ে পড়ে যায় বলে এক বিবৃতিতে জানায় স্টুটগার্ট নগর পুলিশ।
১০০ যাত্রী ছিলেন ট্রেনটিতে
দুর্ঘটনার সময় ট্রেনটিতে প্রায় ১০০ জন যাত্রী ছিলেন। ট্রেনটি জার্মানির সিগমারিঙ্গেন ও উল্ম শহরের মধ্যে ৯০ কিলোমিটার দীর্ঘ রুটে চলাচল করছিল।
পুলিশ জানায়, কী কারণে ট্রেনের বগিগুলো লাইনচ্যুত হয়েছে, তা এখনো স্পষ্ট নয়। তদন্ত শুরু হয়েছে এবং সম্ভাব্য কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
জার্মান বার্তা সংস্থা **ডিপিএ** প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে, দুর্ঘটনাকবলিত বগিগুলো তুলনামূলকভাবে অক্ষত থাকলেও বাঁক খেয়ে একপাশে কাত হয়ে পড়ে আছে।
রেল কর্তৃপক্ষের শোক ও প্রতিশ্রুতি
জার্মানির রাষ্ট্রায়ত্ত রেল সংস্থা ডয়েচে বান (Deutsche Bahn) এক বিবৃতিতে জানায়, এই দুর্ঘটনায় অনেকেই আহত হয়েছেন। নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে সংস্থাটি বলেছে, “আমরা শোকাহত। এই কঠিন সময়ে আমাদের ভাবনা নিহত ও আহতদের সঙ্গে আছে।”
তারা আরও জানিয়েছে, দুর্ঘটনার তদন্তে কর্তৃপক্ষকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে ডয়েচে বান।
দুর্ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায় উদ্ধারকারী দল। ফায়ার সার্ভিস ও মেডিকেল কর্মীরা আহতদের তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দেয় এবং গুরুতরদের স্থানীয় হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ সম্পর্কে কোনো নিশ্চিত তথ্য জানায়নি কর্তৃপক্ষ। তবে রেল নিরাপত্তা ও অবকাঠামো নিয়ে আবারও প্রশ্ন তুলেছে জার্মান গণমাধ্যমগুলো।
---