ইতালি সরকার নিরাপদ দেশের অন্তর্ভুক্ত ৯০ জন অভিবাসীকে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠিয়েছে। এদের মধ্যে কয়েকজন বাংলাদেশিও রয়েছেন বলে জানা গেছে।
সোমবার (স্থানীয় সময়) এক্স প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য নিশ্চিত করেন ইতালির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মাত্তেও পিয়ান্তেদোসি। তবে কোন কোন দেশের কতজন নাগরিককে ফেরত পাঠানো হয়েছে— সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানাননি তিনি। একইসঙ্গে আলবেনিয়া থেকে আরও ৩০ জন অভিবাসীকে ফেরত পাঠানোর বিষয়েও নিশ্চিত করেছেন তিনি।
স্থানীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, মিলান থেকে বৈধ কাগজপত্র না থাকায় বাংলাদেশি যুবক রাসেল আহমেদকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়। তিনি মাদারীপুর জেলার মেয়ারচরের বাসিন্দা। এছাড়াও মিলান ও আনকোনা শহর থেকে নিরাপত্তাজনিত কারণে আরও দুই বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
অন্যদিকে, নন-সিজনাল ভিসায় ইতালিতে এসে মালিকের অনুপস্থিতিতে আশ্রয় প্রার্থনা করা শাহাদাত হোসেন নামের এক যুবককে জেনোভা থেকে জোরপূর্বক দেশে পাঠানো হয়।
শাহাদাত জানান, “আমি আশ্রয়ের জন্য আবেদন করেছিলাম। পুলিশ আমাকে থানায় ডেকে নিয়ে যায়, আদালতের রায়ের পর সেদিনই ফ্লাইটে দেশে পাঠিয়ে দেয়।”
ইতালির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, অবৈধভাবে প্রবেশ করা অভিবাসীদের তুলনায় ফেরত পাঠানোদের সংখ্যা ‘নগণ্য’। তবে মেলোনি সরকার অবৈধ অভিবাসন বন্ধে এবং ইতালিতে থাকা অনিয়মিত অভিবাসীদের ফিরিয়ে দিতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
এর অংশ হিসেবে ভূমধ্যসাগর থেকে উদ্ধার হওয়া অভিবাসীদের মধ্যে নিরাপদ দেশের নাগরিকদের আলবেনিয়ায় পাঠিয়ে সেখান থেকে পর্যায়ক্রমে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হচ্ছে।
এ উদ্যোগ নিয়ে ইতালির প্রধান বিরোধী দল ডেমোক্রেটিক পার্টি অর্থব্যয়ের সমালোচনা করেছে। এছাড়া, অভিবাসীদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে নিজ দেশে পাঠানোর সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কয়েকটি মানবাধিকার সংগঠন।
বুধবার, ২৮ মে ২০২৫
ইতালি সরকার নিরাপদ দেশের অন্তর্ভুক্ত ৯০ জন অভিবাসীকে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠিয়েছে। এদের মধ্যে কয়েকজন বাংলাদেশিও রয়েছেন বলে জানা গেছে।
সোমবার (স্থানীয় সময়) এক্স প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য নিশ্চিত করেন ইতালির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মাত্তেও পিয়ান্তেদোসি। তবে কোন কোন দেশের কতজন নাগরিককে ফেরত পাঠানো হয়েছে— সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানাননি তিনি। একইসঙ্গে আলবেনিয়া থেকে আরও ৩০ জন অভিবাসীকে ফেরত পাঠানোর বিষয়েও নিশ্চিত করেছেন তিনি।
স্থানীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, মিলান থেকে বৈধ কাগজপত্র না থাকায় বাংলাদেশি যুবক রাসেল আহমেদকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়। তিনি মাদারীপুর জেলার মেয়ারচরের বাসিন্দা। এছাড়াও মিলান ও আনকোনা শহর থেকে নিরাপত্তাজনিত কারণে আরও দুই বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
অন্যদিকে, নন-সিজনাল ভিসায় ইতালিতে এসে মালিকের অনুপস্থিতিতে আশ্রয় প্রার্থনা করা শাহাদাত হোসেন নামের এক যুবককে জেনোভা থেকে জোরপূর্বক দেশে পাঠানো হয়।
শাহাদাত জানান, “আমি আশ্রয়ের জন্য আবেদন করেছিলাম। পুলিশ আমাকে থানায় ডেকে নিয়ে যায়, আদালতের রায়ের পর সেদিনই ফ্লাইটে দেশে পাঠিয়ে দেয়।”
ইতালির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, অবৈধভাবে প্রবেশ করা অভিবাসীদের তুলনায় ফেরত পাঠানোদের সংখ্যা ‘নগণ্য’। তবে মেলোনি সরকার অবৈধ অভিবাসন বন্ধে এবং ইতালিতে থাকা অনিয়মিত অভিবাসীদের ফিরিয়ে দিতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
এর অংশ হিসেবে ভূমধ্যসাগর থেকে উদ্ধার হওয়া অভিবাসীদের মধ্যে নিরাপদ দেশের নাগরিকদের আলবেনিয়ায় পাঠিয়ে সেখান থেকে পর্যায়ক্রমে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হচ্ছে।
এ উদ্যোগ নিয়ে ইতালির প্রধান বিরোধী দল ডেমোক্রেটিক পার্টি অর্থব্যয়ের সমালোচনা করেছে। এছাড়া, অভিবাসীদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে নিজ দেশে পাঠানোর সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কয়েকটি মানবাধিকার সংগঠন।