ভারতের গোয়া রাজ্যের উত্তর অংশে অবস্থিত শিরগাও গ্রামে লাইরাই দেবী মন্দিরে ধর্মীয় উৎসব চলাকালে ভিড়ের চাপে পদদলিত হয়ে অন্তত ৬ জন নিহত ও ৬০ জন আহত হয়েছেন।
ঘটনাটি ঘটে শুক্রবার ভোরে লাইরাই দেবী যাত্রা চলাকালে। এই যাত্রা হিন্দুদের একটি বার্ষিক ধর্মীয় উৎসব, যেখানে ভক্তরা খালি পায়ে জ্বলন্ত কয়লার উপর দিয়ে হাঁটার মাধ্যমে দেবীর প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন। এই উৎসবকে ঘিরেই ঘটে পদদলনের মর্মান্তিক ঘটনাটি।
উত্তর গোয়ার পুলিশ সুপার অক্ষত কৌশল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। টাইমস অব ইন্ডিয়া জানায়, আহতদের স্থানীয় আসিলো এবং গোয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
গোয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিশ্বজিৎ রানে জানান, নিহতদের মধ্যে দুই পুরুষ ও দুই নারী রয়েছেন। বাকিদের পরিচয় এখনও প্রকাশ করা হয়নি। তিনি বলেন, “জরুরি সেবা ১০৮-এর মাধ্যমে পাঁচটি অ্যাম্বুলেন্স ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। পরিস্থিতি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত আরও অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রাখা হয়েছে।”
ভিড় সামাল দিতে আগে থেকেই প্রায় এক হাজার পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছিল এবং পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে ড্রোন ব্যবহার করা হচ্ছিল বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। তবে এতসব নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যেও কীভাবে পদদলনের ঘটনা ঘটল তা নিয়ে তদন্ত চলছে।
এদিকে মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্ত ও তার স্ত্রী সুলক্ষণা সাওয়ান্ত, রাজ্যসভার সাংসদ সদানন্দ শেঠ তানাওয়াড়ে, এবং কয়েকজন বিধায়ক সকালে যাত্রা পরিদর্শনে যান। মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, তিনি ব্যক্তিগতভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন।
শনিবার, ০৩ মে ২০২৫
ভারতের গোয়া রাজ্যের উত্তর অংশে অবস্থিত শিরগাও গ্রামে লাইরাই দেবী মন্দিরে ধর্মীয় উৎসব চলাকালে ভিড়ের চাপে পদদলিত হয়ে অন্তত ৬ জন নিহত ও ৬০ জন আহত হয়েছেন।
ঘটনাটি ঘটে শুক্রবার ভোরে লাইরাই দেবী যাত্রা চলাকালে। এই যাত্রা হিন্দুদের একটি বার্ষিক ধর্মীয় উৎসব, যেখানে ভক্তরা খালি পায়ে জ্বলন্ত কয়লার উপর দিয়ে হাঁটার মাধ্যমে দেবীর প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন। এই উৎসবকে ঘিরেই ঘটে পদদলনের মর্মান্তিক ঘটনাটি।
উত্তর গোয়ার পুলিশ সুপার অক্ষত কৌশল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। টাইমস অব ইন্ডিয়া জানায়, আহতদের স্থানীয় আসিলো এবং গোয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
গোয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিশ্বজিৎ রানে জানান, নিহতদের মধ্যে দুই পুরুষ ও দুই নারী রয়েছেন। বাকিদের পরিচয় এখনও প্রকাশ করা হয়নি। তিনি বলেন, “জরুরি সেবা ১০৮-এর মাধ্যমে পাঁচটি অ্যাম্বুলেন্স ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। পরিস্থিতি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত আরও অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রাখা হয়েছে।”
ভিড় সামাল দিতে আগে থেকেই প্রায় এক হাজার পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছিল এবং পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে ড্রোন ব্যবহার করা হচ্ছিল বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। তবে এতসব নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যেও কীভাবে পদদলনের ঘটনা ঘটল তা নিয়ে তদন্ত চলছে।
এদিকে মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্ত ও তার স্ত্রী সুলক্ষণা সাওয়ান্ত, রাজ্যসভার সাংসদ সদানন্দ শেঠ তানাওয়াড়ে, এবং কয়েকজন বিধায়ক সকালে যাত্রা পরিদর্শনে যান। মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, তিনি ব্যক্তিগতভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন।