সাবেক রুশ প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভের ‘উসকানিমূলক’ মন্তব্যে ক্ষিপ্ত হয়ে রাশিয়ার সীমান্তের কাছে দুটি পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প।
শুক্রবার (১ আগস্ট) নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টে ট্রাম্প জানান, রাশিয়ার স্নায়ুযুদ্ধকালীন স্বয়ংক্রিয় পারমাণবিক অস্ত্রব্যবস্থা ‘ডেড হ্যান্ড’ নিয়ে মেদভেদেভের হুঁশিয়ারির জবাবে সাবমেরিনের অবস্থান বদলানোর নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
মেদভেদেভ এর আগের দিন এক বিবৃতিতে ট্রাম্পকে সতর্ক করে বলেছিলেন, “ডেড হ্যান্ড কতটা ভয়ানক, তা ভুলে যাওয়া উচিত নয়।” ‘ডেড হ্যান্ড’ হলো এমন এক প্রতিশোধমূলক পারমাণবিক অস্ত্রব্যবস্থা, যা কোনো আক্রমণে রুশ নেতৃত্ব ধ্বংস হলেও স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাল্টা আঘাত করতে সক্ষম।
মেদভেদেভের এই মন্তব্যকেই অত্যন্ত "বোকামিপূর্ণ ও উত্তেজক" হিসেবে উল্লেখ করেছেন ট্রাম্প। তিনি লিখেছেন, “দুটি পারমাণবিক সাবমেরিনকে যথাযথ অবস্থানে মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছি। শব্দের ব্যবহার গুরুত্বপূর্ণ, কারণ তা অনেক সময় অপ্রত্যাশিত পরিণতির দিকে ঠেলে দেয়। আমি আশা করি, এবার তা হবে না।”
সম্প্রতি ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে ক্রমাগত মন্তব্য করে যাচ্ছেন ট্রাম্প। পাল্টা জবাবে রাশিয়ার নিরাপত্তা পরিষদের উপ-চেয়ারম্যান মেদভেদেভও আক্রমণাত্মক অবস্থান নিয়েছেন। ফলে দুই দেশের মধ্যে পারমাণবিক উত্তেজনা আরও বাড়ছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
মেদভেদেভ ২০০৮ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তখন পুতিন ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। পরে তারা ক্ষমতার অবস্থান অদল-বদল করেন। বর্তমানে মেদভেদেভ পুতিনের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত এবং রুশ নীতিনির্ধারণে প্রভাবশালী ভূমিকায় রয়েছেন।
শনিবার, ০২ আগস্ট ২০২৫
সাবেক রুশ প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভের ‘উসকানিমূলক’ মন্তব্যে ক্ষিপ্ত হয়ে রাশিয়ার সীমান্তের কাছে দুটি পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প।
শুক্রবার (১ আগস্ট) নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টে ট্রাম্প জানান, রাশিয়ার স্নায়ুযুদ্ধকালীন স্বয়ংক্রিয় পারমাণবিক অস্ত্রব্যবস্থা ‘ডেড হ্যান্ড’ নিয়ে মেদভেদেভের হুঁশিয়ারির জবাবে সাবমেরিনের অবস্থান বদলানোর নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
মেদভেদেভ এর আগের দিন এক বিবৃতিতে ট্রাম্পকে সতর্ক করে বলেছিলেন, “ডেড হ্যান্ড কতটা ভয়ানক, তা ভুলে যাওয়া উচিত নয়।” ‘ডেড হ্যান্ড’ হলো এমন এক প্রতিশোধমূলক পারমাণবিক অস্ত্রব্যবস্থা, যা কোনো আক্রমণে রুশ নেতৃত্ব ধ্বংস হলেও স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাল্টা আঘাত করতে সক্ষম।
মেদভেদেভের এই মন্তব্যকেই অত্যন্ত "বোকামিপূর্ণ ও উত্তেজক" হিসেবে উল্লেখ করেছেন ট্রাম্প। তিনি লিখেছেন, “দুটি পারমাণবিক সাবমেরিনকে যথাযথ অবস্থানে মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছি। শব্দের ব্যবহার গুরুত্বপূর্ণ, কারণ তা অনেক সময় অপ্রত্যাশিত পরিণতির দিকে ঠেলে দেয়। আমি আশা করি, এবার তা হবে না।”
সম্প্রতি ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে ক্রমাগত মন্তব্য করে যাচ্ছেন ট্রাম্প। পাল্টা জবাবে রাশিয়ার নিরাপত্তা পরিষদের উপ-চেয়ারম্যান মেদভেদেভও আক্রমণাত্মক অবস্থান নিয়েছেন। ফলে দুই দেশের মধ্যে পারমাণবিক উত্তেজনা আরও বাড়ছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
মেদভেদেভ ২০০৮ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তখন পুতিন ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। পরে তারা ক্ষমতার অবস্থান অদল-বদল করেন। বর্তমানে মেদভেদেভ পুতিনের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত এবং রুশ নীতিনির্ধারণে প্রভাবশালী ভূমিকায় রয়েছেন।