আগামী সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্সের ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁর এমন সিদ্ধান্তে বেজায় চটেছে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র। উভয় দেশ ম্যাখোঁর এমন সিদ্ধান্তের কড়া নিন্দা জানিয়েছে। শুক্রবার (২৫ জুলাই) বিবিসির লাইভ প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলার পর এই পদক্ষেপ সন্ত্রাসকে পুরস্কৃত করছে। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ম্যাক্রোঁর পদক্ষেপকে ‘বেপরোয়া সিদ্ধান্ত’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘এক্স’-এ (সাবেক টুইটার) দেওয়া এক পোস্টে মার্কো রুবিও বলেন, ‘এটি হামাসের প্রচারণায় সহায়তা করবে এবং শান্তি প্রক্রিয়াকে আরও দীর্ঘ করবে। এমন সিদ্ধান্ত ৭ অক্টোবরের হামলায় নিহতদের প্রতি এক প্রকার চপেটাঘাত।’ তবে ম্যাখোঁর পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা।
এর আগে এক্সে একটি পোস্টে ম্যাখোঁ বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির বিষয়টি ঘোষণা করা হবে। তিনি লেখেন, আজকের জরুরি প্রয়োজন হলো গাজায় যুদ্ধের অবসান এবং বেসামরিক জনগণকে উদ্ধার করা। শান্তি সম্ভব। অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি, সব জিম্মির মুক্তি এবং গাজার জনগণের জন্য ব্যাপক মানবিক সহায়তা প্রয়োজন আমাদের।
বৃহস্পতিবারের পোস্টে ফরাসি প্রেসিডেন্ট আরও লিখেছেন, মধ্যপ্রাচ্যে ন্যায়সঙ্গত ও স্থায়ী শান্তির জন্য ঐতিহাসিক প্রতিশ্রুতির প্রতি সততার দিক থেকে আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে ফ্রান্স ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে।
মাখোঁ এক্স পোস্টে আরও বলেন, ফ্রান্সের নাগরিকেরা মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি চায়। ফরাসি, ইসরায়েলি, ফিলিস্তিনি, ইউরোপীয় ও আন্তর্জাতিক অংশীদার সবার দায়িত্ব এটা প্রমাণ করা যে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী এ বিষয়ে নিজের দৃঢ় প্রতিজ্ঞার কথা চিঠি লিখে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্টকে (মাহমুদ আব্বাস) জানিয়েছেন বলেও উল্লেখ করেন মাখোঁ।
শুক্রবার, ২৫ জুলাই ২০২৫
আগামী সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্সের ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁর এমন সিদ্ধান্তে বেজায় চটেছে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র। উভয় দেশ ম্যাখোঁর এমন সিদ্ধান্তের কড়া নিন্দা জানিয়েছে। শুক্রবার (২৫ জুলাই) বিবিসির লাইভ প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলার পর এই পদক্ষেপ সন্ত্রাসকে পুরস্কৃত করছে। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ম্যাক্রোঁর পদক্ষেপকে ‘বেপরোয়া সিদ্ধান্ত’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘এক্স’-এ (সাবেক টুইটার) দেওয়া এক পোস্টে মার্কো রুবিও বলেন, ‘এটি হামাসের প্রচারণায় সহায়তা করবে এবং শান্তি প্রক্রিয়াকে আরও দীর্ঘ করবে। এমন সিদ্ধান্ত ৭ অক্টোবরের হামলায় নিহতদের প্রতি এক প্রকার চপেটাঘাত।’ তবে ম্যাখোঁর পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা।
এর আগে এক্সে একটি পোস্টে ম্যাখোঁ বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির বিষয়টি ঘোষণা করা হবে। তিনি লেখেন, আজকের জরুরি প্রয়োজন হলো গাজায় যুদ্ধের অবসান এবং বেসামরিক জনগণকে উদ্ধার করা। শান্তি সম্ভব। অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি, সব জিম্মির মুক্তি এবং গাজার জনগণের জন্য ব্যাপক মানবিক সহায়তা প্রয়োজন আমাদের।
বৃহস্পতিবারের পোস্টে ফরাসি প্রেসিডেন্ট আরও লিখেছেন, মধ্যপ্রাচ্যে ন্যায়সঙ্গত ও স্থায়ী শান্তির জন্য ঐতিহাসিক প্রতিশ্রুতির প্রতি সততার দিক থেকে আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে ফ্রান্স ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে।
মাখোঁ এক্স পোস্টে আরও বলেন, ফ্রান্সের নাগরিকেরা মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি চায়। ফরাসি, ইসরায়েলি, ফিলিস্তিনি, ইউরোপীয় ও আন্তর্জাতিক অংশীদার সবার দায়িত্ব এটা প্রমাণ করা যে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী এ বিষয়ে নিজের দৃঢ় প্রতিজ্ঞার কথা চিঠি লিখে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্টকে (মাহমুদ আব্বাস) জানিয়েছেন বলেও উল্লেখ করেন মাখোঁ।