যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন নীতির কড়াকড়ির মধ্যে সম্প্রতি ইরানি নাগরিকদের বিরুদ্ধে ধরপাকড়ের মাত্রা বেড়েছে। গত এক সপ্তাহে দেশটির বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য থেকে ১৩০ জন ইরানি অভিবাসনপ্রত্যাশীকে গ্রেপ্তার করেছে মার্কিন কাস্টমস পুলিশ—ইউএস ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই)। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে একজন সাবেক ইরানি সেনাও রয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের (ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটি - ডিএইচএস) বরাতে জানা গেছে, ওই সাবেক সেনার নাম রিদওয়ার কারিমি। তিনি যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করেছিলেন ‘বাগদত্ত সঙ্গীর বিশেষ ভিসা’ নিয়ে। দেশে এসে তিনি এক মার্কিন নাগরিককে বিয়ে করলেও, সেই বিয়ের তথ্য যথাযথভাবে অভিবাসন কর্তৃপক্ষকে জানাননি। এতে তার ইমিগ্রেশন স্ট্যাটাস ছিল ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায়।
রোববার (২২ জুন) মার্কিন বিমান বাহিনী ইরানের তিনটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালায়, ঠিক তার পরদিনই আলবামা অঙ্গরাজ্য থেকে রিদওয়ারকে গ্রেপ্তার করে কাস্টমস পুলিশ। বর্তমানে তিনি আলবামায় আইসিই পরিচালিত একটি বন্দিশালায় আটক রয়েছেন।
তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী মরগান কারিমি বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের সাময়িকী নিউজউইক-এ এক বিবৃতিতে ট্রাম্প প্রশাসনের প্রতি তার স্বামীর মুক্তির আহ্বান জানিয়েছেন।
আইসিই জানিয়েছে, গ্রেপ্তার হওয়া ১৩০ জন ইরানির বেশিরভাগের বিরুদ্ধেই অবৈধ অভিবাসন সংশ্লিষ্ট অভিযোগ রয়েছে। তাদের মধ্যে কয়েকজনের বিরুদ্ধে অপরাধমূলক কর্মকা-ে জড়িত থাকার প্রমাণও পাওয়া গেছে। কাস্টমস পুলিশের তথ্যমতে, বর্তমানে তাদের বন্দিশালায় মোট ৬৭০ জন ইরানি নাগরিক আটক রয়েছেন। এদের সবাইকেই অনুপ্রবেশ বা অভিবাসন সংক্রান্ত আইন লঙ্ঘনের কারণে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ইরান-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের চলমান উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে এই ধরপাকড় আরও তীব্র হতে পারে। ইতোমধ্যে অভিবাসন নিয়ন্ত্রণে ট্রাম্প প্রশাসন কঠোর অবস্থানে রয়েছে বলেও জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজ ও আরটি।
শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন নীতির কড়াকড়ির মধ্যে সম্প্রতি ইরানি নাগরিকদের বিরুদ্ধে ধরপাকড়ের মাত্রা বেড়েছে। গত এক সপ্তাহে দেশটির বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য থেকে ১৩০ জন ইরানি অভিবাসনপ্রত্যাশীকে গ্রেপ্তার করেছে মার্কিন কাস্টমস পুলিশ—ইউএস ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই)। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে একজন সাবেক ইরানি সেনাও রয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের (ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটি - ডিএইচএস) বরাতে জানা গেছে, ওই সাবেক সেনার নাম রিদওয়ার কারিমি। তিনি যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করেছিলেন ‘বাগদত্ত সঙ্গীর বিশেষ ভিসা’ নিয়ে। দেশে এসে তিনি এক মার্কিন নাগরিককে বিয়ে করলেও, সেই বিয়ের তথ্য যথাযথভাবে অভিবাসন কর্তৃপক্ষকে জানাননি। এতে তার ইমিগ্রেশন স্ট্যাটাস ছিল ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায়।
রোববার (২২ জুন) মার্কিন বিমান বাহিনী ইরানের তিনটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালায়, ঠিক তার পরদিনই আলবামা অঙ্গরাজ্য থেকে রিদওয়ারকে গ্রেপ্তার করে কাস্টমস পুলিশ। বর্তমানে তিনি আলবামায় আইসিই পরিচালিত একটি বন্দিশালায় আটক রয়েছেন।
তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী মরগান কারিমি বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের সাময়িকী নিউজউইক-এ এক বিবৃতিতে ট্রাম্প প্রশাসনের প্রতি তার স্বামীর মুক্তির আহ্বান জানিয়েছেন।
আইসিই জানিয়েছে, গ্রেপ্তার হওয়া ১৩০ জন ইরানির বেশিরভাগের বিরুদ্ধেই অবৈধ অভিবাসন সংশ্লিষ্ট অভিযোগ রয়েছে। তাদের মধ্যে কয়েকজনের বিরুদ্ধে অপরাধমূলক কর্মকা-ে জড়িত থাকার প্রমাণও পাওয়া গেছে। কাস্টমস পুলিশের তথ্যমতে, বর্তমানে তাদের বন্দিশালায় মোট ৬৭০ জন ইরানি নাগরিক আটক রয়েছেন। এদের সবাইকেই অনুপ্রবেশ বা অভিবাসন সংক্রান্ত আইন লঙ্ঘনের কারণে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ইরান-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের চলমান উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে এই ধরপাকড় আরও তীব্র হতে পারে। ইতোমধ্যে অভিবাসন নিয়ন্ত্রণে ট্রাম্প প্রশাসন কঠোর অবস্থানে রয়েছে বলেও জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজ ও আরটি।