মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ফাইল ছবি: রয়টার্স
কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের নেতারা সীমান্ত সংঘর্ষে তিন দিনের রক্তক্ষয়ী পরিস্থিতির পর তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
স্কটল্যান্ড সফরকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, তিনি পৃথকভাবে কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী হুন মানেত এবং থাইল্যান্ডের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ফুমথাম ওয়েচায়াচাইয়ের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি উভয় পক্ষকে সতর্ক করে জানান, সংঘাত বন্ধ না হলে যুক্তরাষ্ট্র তাদের সঙ্গে কোনো বাণিজ্য চুক্তি করবে না।
> “উভয় পক্ষই তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতি ও শান্তি চেয়েছে,” লিখেছেন ট্রাম্প।
গত এক সপ্তাহের মধ্যে সীমান্ত সংঘর্ষে ৩০ জনের বেশি প্রাণ হারিয়েছেন এবং বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার মানুষ। গত ১৩ বছরে এটি সবচেয়ে ভয়াবহ সংঘর্ষ বলে মনে করা হচ্ছে।
থাইল্যান্ডের পক্ষ থেকে ট্রাম্পের উদ্যোগকে স্বাগত জানানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ফুমথাম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে জানান, তার দেশ শান্তির পক্ষে, তবে কম্বোডিয়ার কাছ থেকে ‘সৎ অভিপ্রায়’ দেখতে চায়।
> “আমরা একটি দ্বিপক্ষীয় আলোচনায় আগ্রহী, যেন যুদ্ধবিরতি বাস্তবে কার্যকর হয়,” তিনি বলেন।
গত মে মাসের শেষ দিকে এক কম্বোডিয়ান সেনার মৃত্যুর পর দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা শুরু হয়। এরপর থেকে সীমান্তে সেনা মোতায়েন বাড়তে থাকে এবং সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে নতুন নতুন এলাকায়।
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসও এ ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং উভয় দেশকে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়ে আলোচনা শুরু করার আহ্বান জানিয়েছেন।
তবে, হোয়াইট হাউস এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে আলোচনার সময় ও স্থান সম্পর্কে কিছু জানায়নি। ওয়াশিংটনে অবস্থিত থাই ও কম্বোডিয়ার দূতাবাসগুলোও কোনো প্রতিক্রিয়া দেয়নি।
---
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ফাইল ছবি: রয়টার্স
রোববার, ২৭ জুলাই ২০২৫
কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের নেতারা সীমান্ত সংঘর্ষে তিন দিনের রক্তক্ষয়ী পরিস্থিতির পর তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
স্কটল্যান্ড সফরকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, তিনি পৃথকভাবে কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী হুন মানেত এবং থাইল্যান্ডের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ফুমথাম ওয়েচায়াচাইয়ের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি উভয় পক্ষকে সতর্ক করে জানান, সংঘাত বন্ধ না হলে যুক্তরাষ্ট্র তাদের সঙ্গে কোনো বাণিজ্য চুক্তি করবে না।
> “উভয় পক্ষই তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতি ও শান্তি চেয়েছে,” লিখেছেন ট্রাম্প।
গত এক সপ্তাহের মধ্যে সীমান্ত সংঘর্ষে ৩০ জনের বেশি প্রাণ হারিয়েছেন এবং বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার মানুষ। গত ১৩ বছরে এটি সবচেয়ে ভয়াবহ সংঘর্ষ বলে মনে করা হচ্ছে।
থাইল্যান্ডের পক্ষ থেকে ট্রাম্পের উদ্যোগকে স্বাগত জানানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ফুমথাম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে জানান, তার দেশ শান্তির পক্ষে, তবে কম্বোডিয়ার কাছ থেকে ‘সৎ অভিপ্রায়’ দেখতে চায়।
> “আমরা একটি দ্বিপক্ষীয় আলোচনায় আগ্রহী, যেন যুদ্ধবিরতি বাস্তবে কার্যকর হয়,” তিনি বলেন।
গত মে মাসের শেষ দিকে এক কম্বোডিয়ান সেনার মৃত্যুর পর দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা শুরু হয়। এরপর থেকে সীমান্তে সেনা মোতায়েন বাড়তে থাকে এবং সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে নতুন নতুন এলাকায়।
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসও এ ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং উভয় দেশকে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়ে আলোচনা শুরু করার আহ্বান জানিয়েছেন।
তবে, হোয়াইট হাউস এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে আলোচনার সময় ও স্থান সম্পর্কে কিছু জানায়নি। ওয়াশিংটনে অবস্থিত থাই ও কম্বোডিয়ার দূতাবাসগুলোও কোনো প্রতিক্রিয়া দেয়নি।
---