যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ও ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের পর ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, আগামী ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে কিয়েভের নিরাপত্তা নিশ্চয়তার বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে নথিবদ্ধ হবে।
আজ মঙ্গলবার টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক সংবাদ সম্মেলনে জেলেনস্কি বলেন, অংশীদাররা নিরাপত্তা নিশ্চয়তার বিষয়টি প্রকাশ করবেন এবং ধীরে ধীরে বিস্তারিত জানানো হবে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, বিষয়টি অল্প সময়ের মধ্যেই আনুষ্ঠানিক রূপ পাবে।
এর আগের দিন হোয়াইট হাউজে বৈঠকে ট্রাম্প জেলেনস্কিকে আশ্বস্ত করেন যে যুদ্ধ অবসানের লক্ষ্যে রাশিয়ার সঙ্গে যেকোনো চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সহযোগিতা করবে। যদিও কীভাবে সহায়তা করা হবে তা তাৎক্ষণিকভাবে পরিষ্কার করেননি তিনি।
জেলেনস্কি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র শুধু সমন্বয় নয়, নিরাপত্তা নিশ্চয়তার অংশীদার হিসেবেও থাকবে। তিনি এটিকে বড় ধরনের অগ্রগতি হিসেবে আখ্যা দেন।
তবে ওয়াশিংটনে বৈঠকের পর রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে দ্রুত কোনো শান্তিচুক্তি হওয়ার ইঙ্গিত মেলেনি। যদিও জেলেনস্কি ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠককে তাঁর এ পর্যন্ত সবচেয়ে ‘সফল বৈঠক’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
তিনি আরও জানান, ইউক্রেন রাশিয়ার সঙ্গে যেকোনো ধরণের বৈঠকে বসতে প্রস্তুত। ভূখণ্ড বিনিময় সংক্রান্ত আলোচনায় সরাসরি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বসবেন তিনি। তবে সম্ভাব্য বৈঠকের তারিখ এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
জেলেনস্কি বলেন, ভূখণ্ডসংক্রান্ত বিষয়টি তাঁর আর পুতিনের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে। নিরাপত্তা নিশ্চয়তার অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে ৯০ বিলিয়ন ডলারের একটি প্রস্তাবিত প্যাকেজ দেবে। এর মধ্যে থাকবে যুদ্ধবিমান, আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ও অন্যান্য অস্ত্র।
এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনীয় ড্রোন কিনবে বলেও জানিয়েছেন জেলেনস্কি। তাঁর মতে, এ চুক্তি ইউক্রেনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ও ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের পর ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, আগামী ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে কিয়েভের নিরাপত্তা নিশ্চয়তার বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে নথিবদ্ধ হবে।
আজ মঙ্গলবার টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক সংবাদ সম্মেলনে জেলেনস্কি বলেন, অংশীদাররা নিরাপত্তা নিশ্চয়তার বিষয়টি প্রকাশ করবেন এবং ধীরে ধীরে বিস্তারিত জানানো হবে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, বিষয়টি অল্প সময়ের মধ্যেই আনুষ্ঠানিক রূপ পাবে।
এর আগের দিন হোয়াইট হাউজে বৈঠকে ট্রাম্প জেলেনস্কিকে আশ্বস্ত করেন যে যুদ্ধ অবসানের লক্ষ্যে রাশিয়ার সঙ্গে যেকোনো চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সহযোগিতা করবে। যদিও কীভাবে সহায়তা করা হবে তা তাৎক্ষণিকভাবে পরিষ্কার করেননি তিনি।
জেলেনস্কি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র শুধু সমন্বয় নয়, নিরাপত্তা নিশ্চয়তার অংশীদার হিসেবেও থাকবে। তিনি এটিকে বড় ধরনের অগ্রগতি হিসেবে আখ্যা দেন।
তবে ওয়াশিংটনে বৈঠকের পর রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে দ্রুত কোনো শান্তিচুক্তি হওয়ার ইঙ্গিত মেলেনি। যদিও জেলেনস্কি ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠককে তাঁর এ পর্যন্ত সবচেয়ে ‘সফল বৈঠক’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
তিনি আরও জানান, ইউক্রেন রাশিয়ার সঙ্গে যেকোনো ধরণের বৈঠকে বসতে প্রস্তুত। ভূখণ্ড বিনিময় সংক্রান্ত আলোচনায় সরাসরি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বসবেন তিনি। তবে সম্ভাব্য বৈঠকের তারিখ এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
জেলেনস্কি বলেন, ভূখণ্ডসংক্রান্ত বিষয়টি তাঁর আর পুতিনের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে। নিরাপত্তা নিশ্চয়তার অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে ৯০ বিলিয়ন ডলারের একটি প্রস্তাবিত প্যাকেজ দেবে। এর মধ্যে থাকবে যুদ্ধবিমান, আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ও অন্যান্য অস্ত্র।
এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনীয় ড্রোন কিনবে বলেও জানিয়েছেন জেলেনস্কি। তাঁর মতে, এ চুক্তি ইউক্রেনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।