আগামী বছরের পুরো সময় চীনের ইতিবাচক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ঘটতে পারে। শুধু তাই নয়, একই সময়ে দেশটিতে ঋণের লিভারেজ রেশিও স্থিতিশীল হওয়ার প্রত্যাশা করা হচ্ছে। বুধবার চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর এমন পূর্বাভাস দিয়েছেন।
বেইজিংয়ের ফিন্যান্সিয়াল স্ট্রিট ফোরামে এক বক্তৃতায় চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ই গ্যাং বলেছেন, দেশটিতে গৃহস্থলির ঋণের হার, অ-অর্থনৈতিক উদ্যোগ ও সরকারের মোট দেশজ পণ্যে ঋণের অর্থ ব্যবহারের অনুপাত চলতি বছর করোনাভাইরাস মহামারির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কারণে বৃদ্ধি পেয়েছে।
বুধবার তার এই বিবৃতি চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। এতে তিনি বলেন, আগামী বছর মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) বৃদ্ধির পর এটি আরও স্থিতিশীল হবে।
চলতি সপ্তাহে বেইজিংয়ের প্রকাশিত তথ্যে গত বছরের তুলনায় চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে চীনের জিডিপির ৪ দশমিক ৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানানো হয়। করোনাভাইরাস মহামারি নিয়ন্ত্রণে আনার পর চলতি বছর প্রধান অর্থনীতি হিসেবে একমাত্র চীনের জিডিপির প্রবৃদ্ধি ঘটছে।
ব্লুমবার্গের হিসেব অনুযায়ী, মোট জিডিপিতে পরিবার, অ-আর্থিক উদ্যোগ ও সরকারি ঋণের দিক থেকে চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে চীনের আসল অর্থনীতিতে লিভারেজ রেশিও ২৬৯ দশমিক ২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
তবে চীনের অর্থনীতিতে গতি ফিরলেও তা কতটা স্থায়ী হবে তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছে ব্লুমবার্গ। কারণ হিসেবে ব্লুমবার্গ বলছে, গত বছরের তুলনায় চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) চীনের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪ দশমিক ৯ শতাংশ।
দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) ৩ দশমিক ২ শতাংশের চেয়ে যা কিছুটা বেশি। কিন্তু অর্থনীতিবিদরা তৃতীয় প্রান্তিকে যে ৫ দশমিক ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছিলেন সেই লক্ষ্য অর্জন করতে পারেনি চীন।
বৃহস্পতিবার, ২২ অক্টোবর ২০২০
আগামী বছরের পুরো সময় চীনের ইতিবাচক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ঘটতে পারে। শুধু তাই নয়, একই সময়ে দেশটিতে ঋণের লিভারেজ রেশিও স্থিতিশীল হওয়ার প্রত্যাশা করা হচ্ছে। বুধবার চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর এমন পূর্বাভাস দিয়েছেন।
বেইজিংয়ের ফিন্যান্সিয়াল স্ট্রিট ফোরামে এক বক্তৃতায় চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ই গ্যাং বলেছেন, দেশটিতে গৃহস্থলির ঋণের হার, অ-অর্থনৈতিক উদ্যোগ ও সরকারের মোট দেশজ পণ্যে ঋণের অর্থ ব্যবহারের অনুপাত চলতি বছর করোনাভাইরাস মহামারির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কারণে বৃদ্ধি পেয়েছে।
বুধবার তার এই বিবৃতি চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। এতে তিনি বলেন, আগামী বছর মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) বৃদ্ধির পর এটি আরও স্থিতিশীল হবে।
চলতি সপ্তাহে বেইজিংয়ের প্রকাশিত তথ্যে গত বছরের তুলনায় চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে চীনের জিডিপির ৪ দশমিক ৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানানো হয়। করোনাভাইরাস মহামারি নিয়ন্ত্রণে আনার পর চলতি বছর প্রধান অর্থনীতি হিসেবে একমাত্র চীনের জিডিপির প্রবৃদ্ধি ঘটছে।
ব্লুমবার্গের হিসেব অনুযায়ী, মোট জিডিপিতে পরিবার, অ-আর্থিক উদ্যোগ ও সরকারি ঋণের দিক থেকে চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে চীনের আসল অর্থনীতিতে লিভারেজ রেশিও ২৬৯ দশমিক ২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
তবে চীনের অর্থনীতিতে গতি ফিরলেও তা কতটা স্থায়ী হবে তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছে ব্লুমবার্গ। কারণ হিসেবে ব্লুমবার্গ বলছে, গত বছরের তুলনায় চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) চীনের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪ দশমিক ৯ শতাংশ।
দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) ৩ দশমিক ২ শতাংশের চেয়ে যা কিছুটা বেশি। কিন্তু অর্থনীতিবিদরা তৃতীয় প্রান্তিকে যে ৫ দশমিক ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছিলেন সেই লক্ষ্য অর্জন করতে পারেনি চীন।