ফ্রান্সের নিস শহরে গির্জায় ছুরি হামলার পর সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি হয়েছে। বিভিন্ন গির্জা এবং স্কুলগুলোর সুরক্ষায় মোতায়েন করা হচ্ছে বাড়তি ৪ হাজার সেনা। প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ বলেছেন, ফ্রান্স সন্ত্রাসের কাছে হার মানবে না।
বৃহস্পতিবার নিস শহরে ছুরি হামলা চালিয়ে এক নারীর শিরশ্ছেদ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। হামলায় আরও দুইজন নিহত হয়। এই দুইজনের একজনও নারী। হামলাকারী সন্দেহে পুলিশ একজনকে গুলি করার পর তাকে আটক করেছে।
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ এই হামলাকে উন্মত্ত ‘ইসলামপন্থি সন্ত্রাসী হামলা’ বলে অভিহিত করেছেন এবং বলেছেন, ফ্রান্স নিজেদের মূল্যবোধ বিসর্জন দেবে না।
বিবিসি জানায়, হামলাস্থল পরিদর্শনের পর ম্যাক্রোঁ বলেছেন, “আমরা যদি আরও একবার হামলার শিকার হই, তাহলে তা আমাদের মূল্যবোধ: স্বাধীনতা, স্বাধীন বিশ্বাস এবং সন্ত্রাসের কাছে মাথা নত না করার জন্যই হব।
আজ আমি আবার পরিষ্কার করে বলছি, আমরা কোনওকিছুই আত্মসমর্পণ করব না।” এ ধরনের হামলার মুখে ফ্রান্সকে একতাবদ্ধ হতে হবে; কোনওরকম বিভক্তির কাছে নতি স্বীকার করা যাবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
হামলার ঘটনা তদন্ত এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। জাতীয় নিরাপত্তা সতর্কতার মাত্রাও সর্বোচ্চ পর্যায়ে উন্নীত করা হয়েছে। দেশজুড়ে জনসমাগম এলাকাগুলোর সুরক্ষায় মোতায়েন করা সেনাসংখ্যা ৩ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৭ হাজার করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ।
শুক্রবার, ৩০ অক্টোবর ২০২০
ফ্রান্সের নিস শহরে গির্জায় ছুরি হামলার পর সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি হয়েছে। বিভিন্ন গির্জা এবং স্কুলগুলোর সুরক্ষায় মোতায়েন করা হচ্ছে বাড়তি ৪ হাজার সেনা। প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ বলেছেন, ফ্রান্স সন্ত্রাসের কাছে হার মানবে না।
বৃহস্পতিবার নিস শহরে ছুরি হামলা চালিয়ে এক নারীর শিরশ্ছেদ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। হামলায় আরও দুইজন নিহত হয়। এই দুইজনের একজনও নারী। হামলাকারী সন্দেহে পুলিশ একজনকে গুলি করার পর তাকে আটক করেছে।
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ এই হামলাকে উন্মত্ত ‘ইসলামপন্থি সন্ত্রাসী হামলা’ বলে অভিহিত করেছেন এবং বলেছেন, ফ্রান্স নিজেদের মূল্যবোধ বিসর্জন দেবে না।
বিবিসি জানায়, হামলাস্থল পরিদর্শনের পর ম্যাক্রোঁ বলেছেন, “আমরা যদি আরও একবার হামলার শিকার হই, তাহলে তা আমাদের মূল্যবোধ: স্বাধীনতা, স্বাধীন বিশ্বাস এবং সন্ত্রাসের কাছে মাথা নত না করার জন্যই হব।
আজ আমি আবার পরিষ্কার করে বলছি, আমরা কোনওকিছুই আত্মসমর্পণ করব না।” এ ধরনের হামলার মুখে ফ্রান্সকে একতাবদ্ধ হতে হবে; কোনওরকম বিভক্তির কাছে নতি স্বীকার করা যাবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
হামলার ঘটনা তদন্ত এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। জাতীয় নিরাপত্তা সতর্কতার মাত্রাও সর্বোচ্চ পর্যায়ে উন্নীত করা হয়েছে। দেশজুড়ে জনসমাগম এলাকাগুলোর সুরক্ষায় মোতায়েন করা সেনাসংখ্যা ৩ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৭ হাজার করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ।