মহামারি করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে ভারতের কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারগুলোকে লকডাউন জারির পরামর্শ দিয়েছে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। মহামারির দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলা নিয়ে শুনানি শেষে রোববার লকডাউন সংক্রান্ত একটি নির্দেশনাও দিয়েছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে এ কথা জানানো হয়।
সেই শুনানিতে সুপ্রিম কোর্ট বলেছে, ‘মহামারি দ্বিতীয় ঢেউয়ে সংক্রমণ ব্যাপক মাত্রা নিয়েছে। আমরা কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারগুলোকে সংক্রমণ রোধে ভবিষ্যতে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে তা নিয়ে পরিকল্পনা করতে নির্দেশ দিচ্ছি।’
এই নির্দেশের পরই দেশের শীর্ষ আদালতের পরামর্শ, ‘কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারগুলোর কাছে আবেদন, ভিড় এবং ব্যাপক সংক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে এমন যেকোনো গণজমায়েতের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করুন। প্রাণঘাতী ভাইরাসের প্রকোপ রুখতে আপনারা লকডাউনের বিষয়টিও ভেবে দেখতে পারেন।’
লকডাউন জারি করার পরামর্শ দেওয়ার পাশাপাশি, লকডাউনের জেরে প্রান্তিক মানুষের অসুবিধার বিষয়টিকেও নজরে রাখার জন্য কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারগুলোকে নির্দেশ দেন ভারতের সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ।
সুপ্রিম কোর্ট বলেছে, ‘প্রান্তিক মানুষের জীবনে লকডাউন যে আর্থ-সামাজিক প্রভাব ফেলে সে ব্যাপারে আমরা অবহিত। লকডাউন জারি করলে প্রান্তিক মানুষে যাতে বিপদে না পড়েন সে দিকেও নজর রাখতে হবে।’
সোমবার, ০৩ মে ২০২১
মহামারি করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে ভারতের কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারগুলোকে লকডাউন জারির পরামর্শ দিয়েছে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। মহামারির দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলা নিয়ে শুনানি শেষে রোববার লকডাউন সংক্রান্ত একটি নির্দেশনাও দিয়েছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে এ কথা জানানো হয়।
সেই শুনানিতে সুপ্রিম কোর্ট বলেছে, ‘মহামারি দ্বিতীয় ঢেউয়ে সংক্রমণ ব্যাপক মাত্রা নিয়েছে। আমরা কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারগুলোকে সংক্রমণ রোধে ভবিষ্যতে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে তা নিয়ে পরিকল্পনা করতে নির্দেশ দিচ্ছি।’
এই নির্দেশের পরই দেশের শীর্ষ আদালতের পরামর্শ, ‘কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারগুলোর কাছে আবেদন, ভিড় এবং ব্যাপক সংক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে এমন যেকোনো গণজমায়েতের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করুন। প্রাণঘাতী ভাইরাসের প্রকোপ রুখতে আপনারা লকডাউনের বিষয়টিও ভেবে দেখতে পারেন।’
লকডাউন জারি করার পরামর্শ দেওয়ার পাশাপাশি, লকডাউনের জেরে প্রান্তিক মানুষের অসুবিধার বিষয়টিকেও নজরে রাখার জন্য কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারগুলোকে নির্দেশ দেন ভারতের সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ।
সুপ্রিম কোর্ট বলেছে, ‘প্রান্তিক মানুষের জীবনে লকডাউন যে আর্থ-সামাজিক প্রভাব ফেলে সে ব্যাপারে আমরা অবহিত। লকডাউন জারি করলে প্রান্তিক মানুষে যাতে বিপদে না পড়েন সে দিকেও নজর রাখতে হবে।’