alt

আন্তর্জাতিক

বৈশ্বিক টাস্ক ফোর্সের প্রতিবেদন, টিকাদানে বাংলাদেশ পেছনের কাতারে

সংবাদ অনলাইন ডেস্ক : শনিবার, ৩১ জুলাই ২০২১

চলতি বছরে দেশের মধ্যে ৪০ শতাংশ নাগরিককে কোভিড-১৯ টিকার দুটি ডোজ দেওয়া সম্পন্ন করার কথা যে হারে টিকা প্রয়োগে পিছিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। এমনকি, ২০২২ সালের মধ্যে দেশের ৬০ শতাংশকে টিকাদানের ক্ষেত্রেও অনেক পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ।

উন্নয়নশীল বিশ্বে টিকাদান পর্যবেক্ষণে আইএমএফ, বিশ্ব ব্যাংক, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত টাস্ক ফোর্সের প্রতিবেদনে এমন কথা বলা হয়েছে। টাস্ক ফোর্সের ওয়েবসাইটে শুক্রবার প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায়, বাংলাদেশে সাত দিনের গড়ে দৈনিক টিকাদানের হার শূন্য দশমিক ১১ শতাংশ। অর্থাৎ প্রতি ১০০ জনে টিকা পাচ্ছে শূন্য দশমিক ১১ জন। এই হার ভারতে শূন্য দশমিক ৩১ শতাংশ, পাকিস্তানে শূন্য দশমিক ১৯ শতাংশ, নেপালে শূন্য দশমিক ৩৩ শতাংশ, শ্রীলঙ্কায় ১ দশমিক ৬৩ শতাংশ। হিসেব করলে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যদেশগুলোর তুলনায় টিকাদানে বাংলাদেশ পিছিয়ে আছে।

অন্যদিকে বাংলাদেশের চেয়ে টিকাদানের গতি কম ভুটানে (শূন্য দশমিক ০৪ শতাংশ), মালদ্বীপে (শূন্য দশমিক ০৮ শতাংশ), আফগানিস্তানে (শূন্য দশমিক ০৫ শতাংশ)। তবে, দেশদুটির মোট জনগোষ্ঠীর বড় অংশকে টিকা দিয়ে ফেলেছে।

টাস্ক ফোর্স বলছে, যদি এই বছরের মধ্যে ৪০ শতাংশ মানুষকে টিকাদান সম্পন্ন করতে হয়, তবে বাংলাদেশকে দিনে শূন্য দশমিক ৪৯ শতাংশ হারে টিকা দিতে হবে। আর ২০২০ সালের মাঝামাঝিতে ৬০ শতাংশকে টিকা দিতে হলে দিনে শূন্য দশমিক ৩৫ শতাংশ হারে টিকা দিতে হবে।

সাড়ে ১৬ কোটি মানুষের দেশ বাংলাদেশে ৪০ শতাংশ নাগরিককে টিকা দিতে ১৩ কোটি ১৮ লাখ ডোজ টিকা লাগবে। আর ৬০ শতাংশকে টিকা দিতে লাগবে প্রায় ২০ কোটি ডোজ টিকা। টাস্ক ফোর্সের অনুমান, বাংলাদেশ এখন যে হারে টিকা দিচ্ছে, তাতে এই বছর নাগাদ ১৯ দশমিক ৬৪ শতাংশকে টিকা দেওয়া সম্ভবপর হবে। ৮০ শতাংশ অর্থাৎ ১৪ কোটি নাগরিককে দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে করোনাভাইরাস মহামারি শুরুর এক বছর বাদে গত ৭ ফেব্রুয়ারি টিকাদান শুরু করে বাংলাদেশ।

গত ২৫ জুলাই পর্যন্ত ৭৫ লাখ জনকে টিকার একটি ডোজ দেওয়া গেছে, আর দুটি ডোজ পেয়েছেন ৪৩ লাখ।

ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে কেনা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা কোভিশিল্ড দিয়ে বিনামূল্যে এই গণটিকাদান শুরু হয়েছিল। সেরাম থেকে সাড়ে ৩ কোটি ডোজ টিকা কেনার চুক্তি বাংলাদেশ করলেও তারা দুই চালানে ৭০ ডোজ পাঠানোর পর ভারত রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিলে আর টিকা আসেনি। সেরাম থেকে ৭০ লাখ ডোজ আসার পাশাপাশি ভারত সরকার উপহার হিসেবে আরও ৩২ লাখ ডোজ একই টিকা দিয়েছিল।

ভারত থেকে টিকা আসা বন্ধের পর এপ্রিলে দেশে টিকাদান গতি হারিয়েছিল। পরে চীন থেকে টিকা কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়, কোভ্যাক্স থেকেও টিকা আসতে থাকে মে মাসের শেষ দিক থেকে। চীনের সিনোফার্মের টিকার দেড় কোটি ডোজ কিনতে চুক্তি হয়েছে। কেনা টিকাসহ উপহার মিলিয়ে সিনোফার্মের ৮১ লাখ ডোজ টিকা পেয়েছে বাংলাদেশ। এছাড়া টিকা সরবরাহের বৈশ্বিক প্ল্যাটফর্ম কোভ্যাক্স থেকে মডার্নার ৫৫ লাখ এবং ফাইজারের ১ লাখ ডোজ টিকাও এসেছে দেশে।

পাশাপাশি জাপান থেকে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ২ লাখ ৪৫ হাজার টিকাও পাওয়া গেছে। উন্নয়নশীল বিশ্বের টিকা পাওয়া, নমুনা পরীক্ষা বাড়ানো এবং চিকিৎসার সুবন্দোবস্তেুর উপর জোর দিচ্ছে টাস্ক ফোর্স। টাস্ক ফোর্স সুপারিশ করেছে, টিকার ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, অনুন্নত ও স্বল্পোন্নত দেশগুলোর মূল সমস্যা হচ্ছে সরবরাহে ঘাটতি। যেসব দেশ টিকাদানে এগিয়ে আছে, আমরা তাদের আহ্বান জানাব, কেনার জন্য যে সব টিকার চুক্তি তারা করে রেখেছে, তা থেকে যেন ছাড় দেয়।

টাস্ক ফোর্স জানিয়েছে, গরিব দেশগুলো এখন পর্যন্ত মাত্র ৫ শতাংশ টিকা কিনতে পেরেছে বা ক্রয় আদেশ দিতে পেরেছে। টিকা উৎপাদন বাড়িয়ে দিতে টিকা উপাদনকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে টাস্ক ফোর্স।

ছবি

‘মিথ্যা অভিযোগে আটক ও মানহানি’, যুক্তরাষ্ট্র সরকারের বিরুদ্ধে আদালতে গেলেন ফিলিস্তিনি ছাত্রনেতা

ছবি

জলবায়ু পরিবর্তনের মুখে বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে বয়স্করা

গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে ‘আশাবাদী’ মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ইউক্রেইনে যাবে, নেটো দেবে অর্থ: প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প

ছবি

সৌদিতে বিদেশিদের জন্য সুখবর, কিনতে পারবেন সম্পত্তি

রাশিয়ার ওপর দ্রুত নিষেধাজ্ঞা চান জেলেনস্কি

ছবি

সিন্ধুর পানিপ্রবাহ বন্ধ নিয়ে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে কি সংঘাত অনিবার্য

ইয়েমেনে খেয়ে না-খেয়ে থাকছেন পৌনে ২ কোটি মানুষ

ছবি

নেটোর মাধ্যমে ইউক্রেইনকে অস্ত্র দেবে যুক্তরাষ্ট্র, ব্যয় বহন করবে জোট: ট্রাম্প

ছবি

অভিবাসী সংকট ও ইউক্রেইন ইস্যুতে একমত ফ্রান্স–যুক্তরাজ্য

ছবি

ট্রাম্পকে হত্যাচেষ্টা: ছয় সিক্রেট সার্ভিস এজেন্ট সাময়িক বরখাস্ত

ছবি

কিম জং উনের বিরুদ্ধে মামলা করছেন পক্ষত্যাগী উত্তর কোরীয় নারী

আরও ১০ ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস, হামলায় নিহত ৭৪

ছবি

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ‘পুষ্টিকর সাপ্লিমেন্টের জন্য লাইনে দাঁড়ানো ৮ শিশু নিহত’

রিয়াদ ও জেদ্দায় সম্পত্তির মালিক হতে পারবেন বিদেশিরাও

ছবি

চলতি বছরে ভারতীয়দের তৃতীয় জাগুয়ার দুর্ঘটনায় প্রাণহানি

ভদোদরায় ৪৩ বছরের পুরোনো সেতু ভেঙে বিপর্যয়, কয়েকটি যান নদীতে

ছবি

মায়ানমারের বিরল খনিজ ঘিরে চীনের হুমকি

এক রাতে ৭ শতাধিক ড্রোন নিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

ছবি

ইরান ও সৌদির মধ্যে ‘ফলপ্রসূ’ আলোচনা

তালেবান নেতাদের বিরুদ্ধে আইসিসির গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

ইরানে অস্ত্র সরবরাহ শুরু করল চীন

ছবি

কোন পথে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ

ছবি

নারী নিপীড়নের অভিযোগে তালেবান নেতাদের বিরুদ্ধে আইসিসির গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

ছবি

চীনের সহায়তায় আকাশ প্রতিরক্ষা শক্তি পেল ইরান

ছবি

ব্রিকস সম্মেলনে ভারতের প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি

ইউক্রেনে আরও অস্ত্র পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্র

ছবি

সাইপ্রাসে গড়ে উঠছে ‘মিনি ইসরায়েল’

বিশ্বজুড়ে একের পর এক খনি কিনছে চীন

সিরিয়ার এইচটিএস গোষ্ঠীর সন্ত্রাসী তকমা প্রত্যাহার করল যুক্তরাষ্ট্র

ছবি

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে কী আছে, এটা কি গাজায় যুদ্ধ থামাতে পারবে

ছবি

পাকিস্তানে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ১৯ জনের মৃত্যু, বন্যা সতর্কতা জারি

ছবি

টেক্সাসে হড়পা বানে শতাধিক মানুষের মৃত্যু, নিখোঁজ বহু

ছবি

নেতানিয়াহুর অনড় অবস্থান, ট্রাম্প চান দ্রুত চুক্তি

গাজায় ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞের মধ্যেই শুরু হচ্ছে যুদ্ধবিরতি আলোচনা

ছবি

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের পর প্রথমবারের মতো জনসমক্ষে খামেনি

tab

আন্তর্জাতিক

বৈশ্বিক টাস্ক ফোর্সের প্রতিবেদন, টিকাদানে বাংলাদেশ পেছনের কাতারে

সংবাদ অনলাইন ডেস্ক

শনিবার, ৩১ জুলাই ২০২১

চলতি বছরে দেশের মধ্যে ৪০ শতাংশ নাগরিককে কোভিড-১৯ টিকার দুটি ডোজ দেওয়া সম্পন্ন করার কথা যে হারে টিকা প্রয়োগে পিছিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। এমনকি, ২০২২ সালের মধ্যে দেশের ৬০ শতাংশকে টিকাদানের ক্ষেত্রেও অনেক পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ।

উন্নয়নশীল বিশ্বে টিকাদান পর্যবেক্ষণে আইএমএফ, বিশ্ব ব্যাংক, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত টাস্ক ফোর্সের প্রতিবেদনে এমন কথা বলা হয়েছে। টাস্ক ফোর্সের ওয়েবসাইটে শুক্রবার প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায়, বাংলাদেশে সাত দিনের গড়ে দৈনিক টিকাদানের হার শূন্য দশমিক ১১ শতাংশ। অর্থাৎ প্রতি ১০০ জনে টিকা পাচ্ছে শূন্য দশমিক ১১ জন। এই হার ভারতে শূন্য দশমিক ৩১ শতাংশ, পাকিস্তানে শূন্য দশমিক ১৯ শতাংশ, নেপালে শূন্য দশমিক ৩৩ শতাংশ, শ্রীলঙ্কায় ১ দশমিক ৬৩ শতাংশ। হিসেব করলে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যদেশগুলোর তুলনায় টিকাদানে বাংলাদেশ পিছিয়ে আছে।

অন্যদিকে বাংলাদেশের চেয়ে টিকাদানের গতি কম ভুটানে (শূন্য দশমিক ০৪ শতাংশ), মালদ্বীপে (শূন্য দশমিক ০৮ শতাংশ), আফগানিস্তানে (শূন্য দশমিক ০৫ শতাংশ)। তবে, দেশদুটির মোট জনগোষ্ঠীর বড় অংশকে টিকা দিয়ে ফেলেছে।

টাস্ক ফোর্স বলছে, যদি এই বছরের মধ্যে ৪০ শতাংশ মানুষকে টিকাদান সম্পন্ন করতে হয়, তবে বাংলাদেশকে দিনে শূন্য দশমিক ৪৯ শতাংশ হারে টিকা দিতে হবে। আর ২০২০ সালের মাঝামাঝিতে ৬০ শতাংশকে টিকা দিতে হলে দিনে শূন্য দশমিক ৩৫ শতাংশ হারে টিকা দিতে হবে।

সাড়ে ১৬ কোটি মানুষের দেশ বাংলাদেশে ৪০ শতাংশ নাগরিককে টিকা দিতে ১৩ কোটি ১৮ লাখ ডোজ টিকা লাগবে। আর ৬০ শতাংশকে টিকা দিতে লাগবে প্রায় ২০ কোটি ডোজ টিকা। টাস্ক ফোর্সের অনুমান, বাংলাদেশ এখন যে হারে টিকা দিচ্ছে, তাতে এই বছর নাগাদ ১৯ দশমিক ৬৪ শতাংশকে টিকা দেওয়া সম্ভবপর হবে। ৮০ শতাংশ অর্থাৎ ১৪ কোটি নাগরিককে দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে করোনাভাইরাস মহামারি শুরুর এক বছর বাদে গত ৭ ফেব্রুয়ারি টিকাদান শুরু করে বাংলাদেশ।

গত ২৫ জুলাই পর্যন্ত ৭৫ লাখ জনকে টিকার একটি ডোজ দেওয়া গেছে, আর দুটি ডোজ পেয়েছেন ৪৩ লাখ।

ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে কেনা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা কোভিশিল্ড দিয়ে বিনামূল্যে এই গণটিকাদান শুরু হয়েছিল। সেরাম থেকে সাড়ে ৩ কোটি ডোজ টিকা কেনার চুক্তি বাংলাদেশ করলেও তারা দুই চালানে ৭০ ডোজ পাঠানোর পর ভারত রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিলে আর টিকা আসেনি। সেরাম থেকে ৭০ লাখ ডোজ আসার পাশাপাশি ভারত সরকার উপহার হিসেবে আরও ৩২ লাখ ডোজ একই টিকা দিয়েছিল।

ভারত থেকে টিকা আসা বন্ধের পর এপ্রিলে দেশে টিকাদান গতি হারিয়েছিল। পরে চীন থেকে টিকা কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়, কোভ্যাক্স থেকেও টিকা আসতে থাকে মে মাসের শেষ দিক থেকে। চীনের সিনোফার্মের টিকার দেড় কোটি ডোজ কিনতে চুক্তি হয়েছে। কেনা টিকাসহ উপহার মিলিয়ে সিনোফার্মের ৮১ লাখ ডোজ টিকা পেয়েছে বাংলাদেশ। এছাড়া টিকা সরবরাহের বৈশ্বিক প্ল্যাটফর্ম কোভ্যাক্স থেকে মডার্নার ৫৫ লাখ এবং ফাইজারের ১ লাখ ডোজ টিকাও এসেছে দেশে।

পাশাপাশি জাপান থেকে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ২ লাখ ৪৫ হাজার টিকাও পাওয়া গেছে। উন্নয়নশীল বিশ্বের টিকা পাওয়া, নমুনা পরীক্ষা বাড়ানো এবং চিকিৎসার সুবন্দোবস্তেুর উপর জোর দিচ্ছে টাস্ক ফোর্স। টাস্ক ফোর্স সুপারিশ করেছে, টিকার ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, অনুন্নত ও স্বল্পোন্নত দেশগুলোর মূল সমস্যা হচ্ছে সরবরাহে ঘাটতি। যেসব দেশ টিকাদানে এগিয়ে আছে, আমরা তাদের আহ্বান জানাব, কেনার জন্য যে সব টিকার চুক্তি তারা করে রেখেছে, তা থেকে যেন ছাড় দেয়।

টাস্ক ফোর্স জানিয়েছে, গরিব দেশগুলো এখন পর্যন্ত মাত্র ৫ শতাংশ টিকা কিনতে পেরেছে বা ক্রয় আদেশ দিতে পেরেছে। টিকা উৎপাদন বাড়িয়ে দিতে টিকা উপাদনকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে টাস্ক ফোর্স।

back to top