alt

আন্তর্জাতিক

৯/১১ হামলার ঘটনা যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঘটে

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২১

বিশ বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রে চারটি যাত্রীবাহী বিমান ছিনতাই করে সেগুলো দিয়ে আঘাত হানা হয় নিউইয়র্কের দু’টি আকাশচুম্বী ভবনে, যে ঘটনায় নিহত হয়েছিলেন কয়েক হাজার মানুষ। এটি ছিল শতাব্দীর অন্যতম ভয়াবহ একটি হামলা। শুধু মার্কিনিরাই নয়, ঘটনার ভয়াবহতায় চমকে গিয়েছিল গোটা বিশ্ব।

যেভাবে হামলা হয়

দিনটি ছিল ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর, মঙ্গলবার। ছিনতাইকারীরা ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে পূর্ব আমেরিকার আকাশপথ দিয়ে ওড়া চারটি বিমান একইসাথে ছিনতাই করে। তারপর নিউইয়র্ক আর ওয়াশিংটনের গুরুত্বপূর্ণ ভবনে আঘাত হানার জন্য বিশাল ও নিয়ন্ত্রিত ক্ষেপণাস্ত্র হিসাবে বিমানগুলোকে তারা ব্যবহার করে।

দু’টি বিমান দিয়ে হামলার পর বিধ্বস্ত করানো হয় নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের টুইন টাওয়ার ভবনে। প্রথম বিমানটি আঘাত হানে নর্থ টাওয়ারে যুক্তরাষ্ট্রের পূর্বাঞ্চলীয় সময় সকাল ৮টা ৪৬ মিনিটে। দ্বিতীয় বিমানটি সাউথ টাওয়ারে বিধ্বস্ত করা হয় এর কিছু সময় পর, সকাল ৯টা ৩ মিনিটে।

অন্যদিকে তৃতীয় বিমানটি পেন্টাগনের সদর দফতরের পশ্চিম অংশে আঘাত হানে স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৩৭ মিনিটে। রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসির উপকণ্ঠে ছিল মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের বিশাল এই সদর দফতর পেন্টাগন ভবন।

এরপর, সকাল ১০টা ৩ মিনিটে চতুর্থ বিমানটি আছড়ে পড়ে পেনসিলভেনিয়ার এক মাঠে। ছিনতাই হওয়া চতুর্থ বিমানের যাত্রীরা ছিনতাইকারীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর পর সেটি পেনসিলভেনিয়ায় বিধ্বস্ত হয়। ধারণা করা হয়- ছিনতাইকারীরা চতুর্থ বিমানটি দিয়ে ওয়াশিংটন ডিসির ক্যাপিটল ভবনের ওপর আঘাত হানতে চেয়েছিল।

ভয়াবহ এসব হামলায় সব মিলিয়ে মারা গিয়েছিলেন ২ হাজার ৯৭৭ জন। তবে এই হিসাবের মধ্যে ১৯ জন ছিনতাইকারী অন্তর্ভুক্ত নেই। নিহতদের বেশিরভাগই ছিলেন নিউইয়র্কের মানুষ। চারটি বিমানের ২৪৬ জন যাত্রী এবং ক্রুর প্রত্যেকে নিহত হন। টুইন টাওয়ারের দু’টি ভবনে মারা যান ২ হাজার ৬০৬ জন। পেন্টাগনের হামলায় প্রাণ হারান ১২৫ জন।

প্রথম বিমানটি যখন ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে আঘাত করে, তখন ভেতরে আনুমানিক ১৭ হাজার ৪০০ জন মানুষ অবস।তান করছিলেন। নর্থ টাওয়ারের যে অংশে বিমান আঘাত করে, তার ওপরের কোন তলার মানুষই প্রাণে বাঁচেননি। তবে সাউথ টাওয়ারে যেখানে বিমান আঘাত করে, তার ওপরের অংশ থেকে ১৮ জন প্রাণে বেঁচে যান।

হতাহতের মধ্যে ৭৭টি ভিন্ন ভিন্ন দেশের মানুষ ছিলেন। নিউইয়র্ক শহরে যারা প্রথম ঘটনাস্থলে জরুরি অবস্থা মোকাবিলায় দৌঁড়ে যান, তাদের মধ্যে মারা যান ৪৪১ জন। হামলায় হাজার হাজার মানুষ আহত হন, যারা পরে নানা ধরনের অসুস্থতার শিকার হন। যেমন দমকলকর্মীদের অনেকে বিষাক্ত বর্জ্যের মধ্যে কাজ করতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন।

ছিনতাইকারী ছিল মোট ১৯ জন। তাদের মধ্যে তিনটি দলে ছিল পাঁচজন করে এবং তারা টুইন টাওয়ার ও পেন্টাগনে বিমান হামলা চালায়। আর যে বিমানটি পেনসিলভেনিয়ায় ভেঙে পড়ে, তাতে ছিনতাইকারী দলে ছিল চারজন।

প্রত্যেক দলে একজন ছিনতাইকারীর বিমানচালক হিসাবে প্রশিক্ষণ ছিল। এই ছিনতাইকারীরা তাদের পাইলটের ট্রেনিং নেন খোদ আমেরিকার ফ্লাইং স্কুলে। ১৫ জন ছিনতাইকারী ছিলেন সৌদি আরবের। দু’জন সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) এবং মিসর ও লেবাননের একজন করে।

নাইন ইলেভনের পর যা হয়েছে

১১ সেপ্টেম্বরের ওই হামলার ঘটনার পর থেকে সারা বিশ্বে বিমান ভ্রমণের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর ও বিমানের ভেতর নিরাপত্তা আরও কঠোর করতে ট্রান্সপোর্টেশান সিকিউরিটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশান নামে পরিবহন নিরাপত্তা প্রশাসন গঠন করা হয়েছে।

নিউইয়র্কে হামলার স্থান, যেখানে টুইন টাওয়ার বিধ্বস্ত হয়েছিল, সেই ‘গ্রাউন্ড জিরো’র ধ্বংসস্তুপ পরিষ্কার করতে সময় লেগেছিল আট মাসেরও বেশি। ওই স্থানে এখন একটি জাদুঘর এবং একটি স্মৃতিসৌধ তৈরি করা হয়েছে। ভবনগুলো আবার নির্মিত হয়েছে, তবে ভিন্ন নকশায়।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

লেবানন-সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা

ছবি

ট্রাম্পের কঠোর শুল্ক আরোপের হুমকিতে চাপ নয়, বরং স্বস্তিতে রাশিয়া

মে মাসে ইরানের তেল রপ্তানিতে সর্বকালের রেকর্ড

ছবি

জোটে ভাঙন, অস্তিত্ব সংকটে নেতানিয়াহুর সরকার

ইসরায়েলিদের ঠিকাদার নিয়োগ দিয়ে গাজায় বাড়িঘর ধ্বংস করছে সেনারা

ছবি

বেপরোয়া হুতি, ২০ মাসে ৭০ জাহাজে হামলা

ছবি

দালাই লামার উত্তরাধিকারের ওপর বেইজিংয়ের অধিকার দাবি, নয়াদিল্লিকে সতর্ক থাকার পরামর্শ

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাখোঁ

ছবি

দুই হাজার বছর আগে ডুবে যাওয়া শহরের খোঁজ

কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রীকে গৃহবন্দি করল ভারত

ছবি

আফগানিস্তানের তালেবান সরকারকে কী কারণে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

সিরিয়ায় সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষ, নিহত ৩০

ছবি

গাজায় ইসরায়েলের বর্বরতা চলছেই, নিহত ৫৮ হাজার ছাড়াল

ছবি

সিরিয়ায় বেদুইন সুন্নি-দ্রুজ সংঘর্ষে নিহত অন্তত ৩০

ছবি

ইসরায়েলি হামলায় আহত হয়েছিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট, জরুরি পথে পালিয়ে বাঁচেন

ছবি

নাইজেরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদু বুহারি আর নেই

ছবি

ইসরায়েলের পদক্ষেপে উদ্বেগ, গাজার পরিস্থিতি ঠেকাতে ব্রিটিশ এমপিদের চিঠি

ছবি

গণহত্যা রুখতে ২০টির বেশি দেশের সম্মেলনে বাংলাদেশেরও অংশগ্রহণ

ছবি

শুল্কহার কমিয়ে সুবিধাজনক অবস্থানে যেতে চায় ভারত

ছবি

অভিযানের সময় আহত শ্রমিকের মৃত্যু, আক্রমণাত্মক কৌশল স্থগিতের নির্দেশ আদালতের

যুক্তরাষ্ট্র হামলা না চালানোর নিশ্চয়তা দিলে আলোচনায় বসবে ইরান

ছবি

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত

ইউক্রেনে রাশিয়ার যে কোন কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের

ছবি

পুতিনকে নিয়ে ‘হতাশ’ ট্রাম্পের পরবর্তী সিদ্ধান্ত কী হবে

মায়ানমারে সংঘাত, থাই সীমান্ত দিয়ে পালাল শতাধিক সেনা

ছবি

মধ্যপ্রাচ্যের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত করে তুলছে ‘নীরব বিপ্লব’

ছবি

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে ২৪ জন নিহত, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গুলি চালানোর অভিযোগ

ছবি

এয়ার ইন্ডিয়া উড়োজাহাজ দুর্ঘটনার কারণ: সুইচের অপ্রত্যাশিত বন্ধ হওয়া, তদন্তে জানা গেছে

ছবি

মাত্র ১২ দিনেই যুদ্ধবিরতি’, ইরানের পাল্টা হামলায় তেল আবিবে ভয়াবহ ক্ষয়ক্ষতি

১২ দিনের যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত: ইরান

ছবি

ত্রাণ নিতে গিয়ে প্রাণ গেছে ৮০০ ফিলিস্তিনির

মায়ানমারে বৌদ্ধ মঠে বিমান হামলায় নিহত ২৩

ছবি

হুথিদের সাহায্য করে কারা, কীভাবে তারা অস্ত্র পায়?

কুর্দি বিদ্রোহীদের অস্ত্র সমর্পণে তুরস্কের জয় হয়েছে : এরদোয়ান

ছবি

‘বিধ্বস্ত হওয়ার আগে জ্বালানি সুইচ বন্ধ হয় এয়ার ইন্ডিয়ার প্লেনের’

ছবি

‘আমি জ্বালানির সুইচ বন্ধ করিনি’: বিধ্বস্তের আগে পাইলট

tab

আন্তর্জাতিক

৯/১১ হামলার ঘটনা যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঘটে

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২১

বিশ বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রে চারটি যাত্রীবাহী বিমান ছিনতাই করে সেগুলো দিয়ে আঘাত হানা হয় নিউইয়র্কের দু’টি আকাশচুম্বী ভবনে, যে ঘটনায় নিহত হয়েছিলেন কয়েক হাজার মানুষ। এটি ছিল শতাব্দীর অন্যতম ভয়াবহ একটি হামলা। শুধু মার্কিনিরাই নয়, ঘটনার ভয়াবহতায় চমকে গিয়েছিল গোটা বিশ্ব।

যেভাবে হামলা হয়

দিনটি ছিল ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর, মঙ্গলবার। ছিনতাইকারীরা ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে পূর্ব আমেরিকার আকাশপথ দিয়ে ওড়া চারটি বিমান একইসাথে ছিনতাই করে। তারপর নিউইয়র্ক আর ওয়াশিংটনের গুরুত্বপূর্ণ ভবনে আঘাত হানার জন্য বিশাল ও নিয়ন্ত্রিত ক্ষেপণাস্ত্র হিসাবে বিমানগুলোকে তারা ব্যবহার করে।

দু’টি বিমান দিয়ে হামলার পর বিধ্বস্ত করানো হয় নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের টুইন টাওয়ার ভবনে। প্রথম বিমানটি আঘাত হানে নর্থ টাওয়ারে যুক্তরাষ্ট্রের পূর্বাঞ্চলীয় সময় সকাল ৮টা ৪৬ মিনিটে। দ্বিতীয় বিমানটি সাউথ টাওয়ারে বিধ্বস্ত করা হয় এর কিছু সময় পর, সকাল ৯টা ৩ মিনিটে।

অন্যদিকে তৃতীয় বিমানটি পেন্টাগনের সদর দফতরের পশ্চিম অংশে আঘাত হানে স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৩৭ মিনিটে। রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসির উপকণ্ঠে ছিল মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের বিশাল এই সদর দফতর পেন্টাগন ভবন।

এরপর, সকাল ১০টা ৩ মিনিটে চতুর্থ বিমানটি আছড়ে পড়ে পেনসিলভেনিয়ার এক মাঠে। ছিনতাই হওয়া চতুর্থ বিমানের যাত্রীরা ছিনতাইকারীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর পর সেটি পেনসিলভেনিয়ায় বিধ্বস্ত হয়। ধারণা করা হয়- ছিনতাইকারীরা চতুর্থ বিমানটি দিয়ে ওয়াশিংটন ডিসির ক্যাপিটল ভবনের ওপর আঘাত হানতে চেয়েছিল।

ভয়াবহ এসব হামলায় সব মিলিয়ে মারা গিয়েছিলেন ২ হাজার ৯৭৭ জন। তবে এই হিসাবের মধ্যে ১৯ জন ছিনতাইকারী অন্তর্ভুক্ত নেই। নিহতদের বেশিরভাগই ছিলেন নিউইয়র্কের মানুষ। চারটি বিমানের ২৪৬ জন যাত্রী এবং ক্রুর প্রত্যেকে নিহত হন। টুইন টাওয়ারের দু’টি ভবনে মারা যান ২ হাজার ৬০৬ জন। পেন্টাগনের হামলায় প্রাণ হারান ১২৫ জন।

প্রথম বিমানটি যখন ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে আঘাত করে, তখন ভেতরে আনুমানিক ১৭ হাজার ৪০০ জন মানুষ অবস।তান করছিলেন। নর্থ টাওয়ারের যে অংশে বিমান আঘাত করে, তার ওপরের কোন তলার মানুষই প্রাণে বাঁচেননি। তবে সাউথ টাওয়ারে যেখানে বিমান আঘাত করে, তার ওপরের অংশ থেকে ১৮ জন প্রাণে বেঁচে যান।

হতাহতের মধ্যে ৭৭টি ভিন্ন ভিন্ন দেশের মানুষ ছিলেন। নিউইয়র্ক শহরে যারা প্রথম ঘটনাস্থলে জরুরি অবস্থা মোকাবিলায় দৌঁড়ে যান, তাদের মধ্যে মারা যান ৪৪১ জন। হামলায় হাজার হাজার মানুষ আহত হন, যারা পরে নানা ধরনের অসুস্থতার শিকার হন। যেমন দমকলকর্মীদের অনেকে বিষাক্ত বর্জ্যের মধ্যে কাজ করতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন।

ছিনতাইকারী ছিল মোট ১৯ জন। তাদের মধ্যে তিনটি দলে ছিল পাঁচজন করে এবং তারা টুইন টাওয়ার ও পেন্টাগনে বিমান হামলা চালায়। আর যে বিমানটি পেনসিলভেনিয়ায় ভেঙে পড়ে, তাতে ছিনতাইকারী দলে ছিল চারজন।

প্রত্যেক দলে একজন ছিনতাইকারীর বিমানচালক হিসাবে প্রশিক্ষণ ছিল। এই ছিনতাইকারীরা তাদের পাইলটের ট্রেনিং নেন খোদ আমেরিকার ফ্লাইং স্কুলে। ১৫ জন ছিনতাইকারী ছিলেন সৌদি আরবের। দু’জন সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) এবং মিসর ও লেবাননের একজন করে।

নাইন ইলেভনের পর যা হয়েছে

১১ সেপ্টেম্বরের ওই হামলার ঘটনার পর থেকে সারা বিশ্বে বিমান ভ্রমণের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর ও বিমানের ভেতর নিরাপত্তা আরও কঠোর করতে ট্রান্সপোর্টেশান সিকিউরিটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশান নামে পরিবহন নিরাপত্তা প্রশাসন গঠন করা হয়েছে।

নিউইয়র্কে হামলার স্থান, যেখানে টুইন টাওয়ার বিধ্বস্ত হয়েছিল, সেই ‘গ্রাউন্ড জিরো’র ধ্বংসস্তুপ পরিষ্কার করতে সময় লেগেছিল আট মাসেরও বেশি। ওই স্থানে এখন একটি জাদুঘর এবং একটি স্মৃতিসৌধ তৈরি করা হয়েছে। ভবনগুলো আবার নির্মিত হয়েছে, তবে ভিন্ন নকশায়।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

back to top