alt

আন্তর্জাতিক

অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য নতুন জোট, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তীব্র সমালোচনা

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : শুক্রবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২১

অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র মিলে নতুন নিরাপত্তা জোট গঠনের পর আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তীব্র সমালোচনা শুরু হয়েছে। চীন এরই মধ্যে এ পদক্ষেপ ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন’ বলে সমালোচনা করেছে। এবার ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছে ফ্রান্স এবং ইইউ’ও।

ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে চীনের হুমকি মোকাবেলার উদ্দেশ্য নিয়ে বুধবার যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়ার নেতারা যৌথ এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে একটি নিরাপত্তা চুক্তির মধ্য দিয়ে ‘অকাস’ নামের ত্রিপক্ষীয় এই জোট গড়ার ঘোষণা দেন।

চুক্তির আওতায় অস্ট্রেলিয়াকে প্রথমবারের মতো পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন তৈরিতে প্রযুক্তি সরবরাহ করবে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য। আর এখানেই ক্ষুব্ধ হয়েছে ফ্রান্স।

কারণ, ফ্রান্স এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। নতুন ওই নিরাপত্তা চুক্তির কারণে ফ্রান্সের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার সাবমেরিন নির্মাণ সংক্রান্ত হাজার হাজার কোটি ডলারের যে চুক্তি ছিল তা বাতিল হয়ে গেছে।

তাই ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়ে ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, “যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য ফ্রান্সের পিঠে ছোরা বসানোর মত কাজ করেছে।”

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তার পূর্বসূরি ট্রাম্পের মতোই আচরণ করছেন জানিয়ে ফরাসি পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “এরকম নিষ্ঠুর, একতরফা ও হুটহাট সিদ্ধান্ত আমাকে ডনাল্ড ট্রাম্পের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে।”

যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত ফ্রান্সের সাবেক এক রাষ্ট্রদূত বিবিসি’র ওয়ার্ল্ড টু নাইট প্রোগ্রামে বলেন, “ফ্রান্সের জাতীয় স্বার্থের জন্য অস্টেলিয়ার সঙ্গে তাদের সাবমেরিন চুক্তি কতটা অপরিহার্য তা যুক্তরাষ্ট্র জানত। কিন্তু তারা এর কোনও তোয়াক্কা করেনি।”

ওদিকে, ইউরোপীয় ইউনিয়নও অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিরাপত্তা জোট গঠনের সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে ইইউ অংশীদারদের বাদ রাখায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছে।

ব্রাসেলস থেকে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া এসেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বৈদেশিক নীতি বিষয়ক প্রধান জোসেফ বোরেল বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের বলেন, “এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে কিছুটা সময় লাগে। কিন্তু তারপরও, না, এ ব্যাপারে আমাদের সঙ্গে কোনও আলোচনাই করা হয়নি।”

যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা ফ্রান্স এবং ইইউ’র অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন। হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি জেন সাকি বলেন, “অংশীদারিত্বের নানা ক্ষেত্র আছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ফ্রান্সের সঙ্গে অংশীদারিত্ব আছে, কিছুক্ষেত্রে তা নেই। আর তাদেরও অন্য দেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব আছে, যেখানে আমরা অন্তর্ভুক্ত নই। বিশ্ব কূটনীতি যেভাবে চলছে, এটিও তাই।”

তবে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অবশ্য ফ্রান্স এবং ইইউ এর ক্ষোভ প্রশমনের চেষ্টা করেছেন। তিনি বলেছেন, “ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে কৌশল নির্ধারণের ক্ষেত্রে ইউরোপের সঙ্গে আঞ্চলিক কোনও ভেদাভেদ নেই। আমরা এই অঞ্চলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার জন্য ইউরোপীয় দেশগুলোকে স্বাগত জানাচ্ছি। আরও ফ্রান্স আমাদের একজন গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার।”

অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের নেতারা নতুন জোট গঠনের চুক্তিতে সরাসরি চীনের নাম না নিলেও বারবারই আঞ্চলিক হুমকি নিয়ে তাদের উদ্বেগের কথা উল্লেখ করেছেন এবং বলেছেন, “এই হুমকি গুরুতর হয়ে উঠছে।”

যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “সমমনা মিত্র ও অংশীদারদের নিয়ে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে অভিন্ন মূল্যবোধের সুরক্ষা, নিরাপত্তা বিধান ও সমৃদ্ধি বয়ে আনতে এই জোট তিন দেশের জন্য এক ঐতিহাসিক সুযোগ সৃষ্টি করেছে।”

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে এই অকাস জোটই সম্ভবত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা, বলছেন বিশ্লেষকরা।

ছবি

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে ২৪ জন নিহত, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গুলি চালানোর অভিযোগ

ছবি

এয়ার ইন্ডিয়া উড়োজাহাজ দুর্ঘটনার কারণ: সুইচের অপ্রত্যাশিত বন্ধ হওয়া, তদন্তে জানা গেছে

ছবি

মাত্র ১২ দিনেই যুদ্ধবিরতি’, ইরানের পাল্টা হামলায় তেল আবিবে ভয়াবহ ক্ষয়ক্ষতি

১২ দিনের যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত: ইরান

ছবি

ত্রাণ নিতে গিয়ে প্রাণ গেছে ৮০০ ফিলিস্তিনির

মায়ানমারে বৌদ্ধ মঠে বিমান হামলায় নিহত ২৩

ছবি

হুথিদের সাহায্য করে কারা, কীভাবে তারা অস্ত্র পায়?

কুর্দি বিদ্রোহীদের অস্ত্র সমর্পণে তুরস্কের জয় হয়েছে : এরদোয়ান

ছবি

‘বিধ্বস্ত হওয়ার আগে জ্বালানি সুইচ বন্ধ হয় এয়ার ইন্ডিয়ার প্লেনের’

ছবি

‘আমি জ্বালানির সুইচ বন্ধ করিনি’: বিধ্বস্তের আগে পাইলট

ছবি

‘মিথ্যা অভিযোগে আটক ও মানহানি’, যুক্তরাষ্ট্র সরকারের বিরুদ্ধে আদালতে গেলেন ফিলিস্তিনি ছাত্রনেতা

ছবি

জলবায়ু পরিবর্তনের মুখে বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে বয়স্করা

গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে ‘আশাবাদী’ মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ইউক্রেইনে যাবে, নেটো দেবে অর্থ: প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প

ছবি

সৌদিতে বিদেশিদের জন্য সুখবর, কিনতে পারবেন সম্পত্তি

রাশিয়ার ওপর দ্রুত নিষেধাজ্ঞা চান জেলেনস্কি

ছবি

সিন্ধুর পানিপ্রবাহ বন্ধ নিয়ে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে কি সংঘাত অনিবার্য

ইয়েমেনে খেয়ে না-খেয়ে থাকছেন পৌনে ২ কোটি মানুষ

ছবি

নেটোর মাধ্যমে ইউক্রেইনকে অস্ত্র দেবে যুক্তরাষ্ট্র, ব্যয় বহন করবে জোট: ট্রাম্প

ছবি

অভিবাসী সংকট ও ইউক্রেইন ইস্যুতে একমত ফ্রান্স–যুক্তরাজ্য

ছবি

ট্রাম্পকে হত্যাচেষ্টা: ছয় সিক্রেট সার্ভিস এজেন্ট সাময়িক বরখাস্ত

ছবি

কিম জং উনের বিরুদ্ধে মামলা করছেন পক্ষত্যাগী উত্তর কোরীয় নারী

আরও ১০ ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস, হামলায় নিহত ৭৪

ছবি

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ‘পুষ্টিকর সাপ্লিমেন্টের জন্য লাইনে দাঁড়ানো ৮ শিশু নিহত’

রিয়াদ ও জেদ্দায় সম্পত্তির মালিক হতে পারবেন বিদেশিরাও

ছবি

চলতি বছরে ভারতীয়দের তৃতীয় জাগুয়ার দুর্ঘটনায় প্রাণহানি

ভদোদরায় ৪৩ বছরের পুরোনো সেতু ভেঙে বিপর্যয়, কয়েকটি যান নদীতে

ছবি

মায়ানমারের বিরল খনিজ ঘিরে চীনের হুমকি

এক রাতে ৭ শতাধিক ড্রোন নিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

ছবি

ইরান ও সৌদির মধ্যে ‘ফলপ্রসূ’ আলোচনা

তালেবান নেতাদের বিরুদ্ধে আইসিসির গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

ইরানে অস্ত্র সরবরাহ শুরু করল চীন

ছবি

কোন পথে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ

ছবি

নারী নিপীড়নের অভিযোগে তালেবান নেতাদের বিরুদ্ধে আইসিসির গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

ছবি

চীনের সহায়তায় আকাশ প্রতিরক্ষা শক্তি পেল ইরান

ছবি

ব্রিকস সম্মেলনে ভারতের প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি

tab

আন্তর্জাতিক

অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য নতুন জোট, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তীব্র সমালোচনা

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

শুক্রবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২১

অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র মিলে নতুন নিরাপত্তা জোট গঠনের পর আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তীব্র সমালোচনা শুরু হয়েছে। চীন এরই মধ্যে এ পদক্ষেপ ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন’ বলে সমালোচনা করেছে। এবার ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছে ফ্রান্স এবং ইইউ’ও।

ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে চীনের হুমকি মোকাবেলার উদ্দেশ্য নিয়ে বুধবার যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়ার নেতারা যৌথ এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে একটি নিরাপত্তা চুক্তির মধ্য দিয়ে ‘অকাস’ নামের ত্রিপক্ষীয় এই জোট গড়ার ঘোষণা দেন।

চুক্তির আওতায় অস্ট্রেলিয়াকে প্রথমবারের মতো পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন তৈরিতে প্রযুক্তি সরবরাহ করবে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য। আর এখানেই ক্ষুব্ধ হয়েছে ফ্রান্স।

কারণ, ফ্রান্স এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। নতুন ওই নিরাপত্তা চুক্তির কারণে ফ্রান্সের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার সাবমেরিন নির্মাণ সংক্রান্ত হাজার হাজার কোটি ডলারের যে চুক্তি ছিল তা বাতিল হয়ে গেছে।

তাই ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়ে ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, “যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য ফ্রান্সের পিঠে ছোরা বসানোর মত কাজ করেছে।”

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তার পূর্বসূরি ট্রাম্পের মতোই আচরণ করছেন জানিয়ে ফরাসি পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “এরকম নিষ্ঠুর, একতরফা ও হুটহাট সিদ্ধান্ত আমাকে ডনাল্ড ট্রাম্পের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে।”

যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত ফ্রান্সের সাবেক এক রাষ্ট্রদূত বিবিসি’র ওয়ার্ল্ড টু নাইট প্রোগ্রামে বলেন, “ফ্রান্সের জাতীয় স্বার্থের জন্য অস্টেলিয়ার সঙ্গে তাদের সাবমেরিন চুক্তি কতটা অপরিহার্য তা যুক্তরাষ্ট্র জানত। কিন্তু তারা এর কোনও তোয়াক্কা করেনি।”

ওদিকে, ইউরোপীয় ইউনিয়নও অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিরাপত্তা জোট গঠনের সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে ইইউ অংশীদারদের বাদ রাখায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছে।

ব্রাসেলস থেকে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া এসেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বৈদেশিক নীতি বিষয়ক প্রধান জোসেফ বোরেল বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের বলেন, “এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে কিছুটা সময় লাগে। কিন্তু তারপরও, না, এ ব্যাপারে আমাদের সঙ্গে কোনও আলোচনাই করা হয়নি।”

যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা ফ্রান্স এবং ইইউ’র অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন। হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি জেন সাকি বলেন, “অংশীদারিত্বের নানা ক্ষেত্র আছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ফ্রান্সের সঙ্গে অংশীদারিত্ব আছে, কিছুক্ষেত্রে তা নেই। আর তাদেরও অন্য দেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব আছে, যেখানে আমরা অন্তর্ভুক্ত নই। বিশ্ব কূটনীতি যেভাবে চলছে, এটিও তাই।”

তবে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অবশ্য ফ্রান্স এবং ইইউ এর ক্ষোভ প্রশমনের চেষ্টা করেছেন। তিনি বলেছেন, “ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে কৌশল নির্ধারণের ক্ষেত্রে ইউরোপের সঙ্গে আঞ্চলিক কোনও ভেদাভেদ নেই। আমরা এই অঞ্চলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার জন্য ইউরোপীয় দেশগুলোকে স্বাগত জানাচ্ছি। আরও ফ্রান্স আমাদের একজন গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার।”

অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের নেতারা নতুন জোট গঠনের চুক্তিতে সরাসরি চীনের নাম না নিলেও বারবারই আঞ্চলিক হুমকি নিয়ে তাদের উদ্বেগের কথা উল্লেখ করেছেন এবং বলেছেন, “এই হুমকি গুরুতর হয়ে উঠছে।”

যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “সমমনা মিত্র ও অংশীদারদের নিয়ে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে অভিন্ন মূল্যবোধের সুরক্ষা, নিরাপত্তা বিধান ও সমৃদ্ধি বয়ে আনতে এই জোট তিন দেশের জন্য এক ঐতিহাসিক সুযোগ সৃষ্টি করেছে।”

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে এই অকাস জোটই সম্ভবত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা, বলছেন বিশ্লেষকরা।

back to top