পাকিস্তানের পরমাণু বোমার জনক ও বিখ্যাত বিজ্ঞানী ড. আবদুল কাদির খান আর নেই। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
আজ রোববার (১০ অক্টোবর) সকালে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে ইসলামাবাদের স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখানে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর।
পাকিস্তানের জনপ্রিয় পত্রিকা ডনের খবরে বলা হয়, গত ২৬ আগস্ট করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন ড. আবদুল কাদির খান। এরপর তিনি রিসার্চ ল্যাবরেটরিজ হাসপাতালে ভর্তি হন। পরে তাকে রাওয়ালপিন্ডির সামরিক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখান থেকে সুস্থ হয়ে ১১ সেপ্টেম্বর ঘরে ফিরেন তিনি।
এদিকে পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ রশিদ আহমদ জিয়ো নিউজকে জানিয়েছেন, ড. আবদুল কাদির খানের ওসিয়ত ছিল তার জানাজা যেন ফয়সাল মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়। এদিকে তার মৃত্যুকে পাকিস্তানের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি বলে আখ্যায়িত করেছেন দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী পারভেজ খাত্তাক।
পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পারভেজ খাত্তাক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে দেওয়া এক বার্তায় বলেন, জাতির জন্য তার (ড. আবদুল কাদির খান) অবদানকে সবসময় শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে পাকিস্তান! আমাদের প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বৃদ্ধিতে মূল্যবান অবদানের জন্য পাকিস্তানি জাতি তার কাছে চিরঋণী।
বিখ্যাত পরমাণু বিজ্ঞানী ড. আবদুল কাদির খান ১৯৩৬ সালে ভারতের মধ্যপ্রদেশের রাজধানী ভোপালে জন্মগ্রহণ করেন। পরে ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর পরিবারের সঙ্গে তিনি পাকিস্তানে চলে যান। পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচির জনক হিসেবে আবদুল কাদির খান পাকিস্তানিদের কাছে জাতীয় বীর হিসেবে পরিচিত।
রোববার, ১০ অক্টোবর ২০২১
পাকিস্তানের পরমাণু বোমার জনক ও বিখ্যাত বিজ্ঞানী ড. আবদুল কাদির খান আর নেই। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
আজ রোববার (১০ অক্টোবর) সকালে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে ইসলামাবাদের স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখানে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর।
পাকিস্তানের জনপ্রিয় পত্রিকা ডনের খবরে বলা হয়, গত ২৬ আগস্ট করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন ড. আবদুল কাদির খান। এরপর তিনি রিসার্চ ল্যাবরেটরিজ হাসপাতালে ভর্তি হন। পরে তাকে রাওয়ালপিন্ডির সামরিক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখান থেকে সুস্থ হয়ে ১১ সেপ্টেম্বর ঘরে ফিরেন তিনি।
এদিকে পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ রশিদ আহমদ জিয়ো নিউজকে জানিয়েছেন, ড. আবদুল কাদির খানের ওসিয়ত ছিল তার জানাজা যেন ফয়সাল মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়। এদিকে তার মৃত্যুকে পাকিস্তানের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি বলে আখ্যায়িত করেছেন দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী পারভেজ খাত্তাক।
পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পারভেজ খাত্তাক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে দেওয়া এক বার্তায় বলেন, জাতির জন্য তার (ড. আবদুল কাদির খান) অবদানকে সবসময় শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে পাকিস্তান! আমাদের প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বৃদ্ধিতে মূল্যবান অবদানের জন্য পাকিস্তানি জাতি তার কাছে চিরঋণী।
বিখ্যাত পরমাণু বিজ্ঞানী ড. আবদুল কাদির খান ১৯৩৬ সালে ভারতের মধ্যপ্রদেশের রাজধানী ভোপালে জন্মগ্রহণ করেন। পরে ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর পরিবারের সঙ্গে তিনি পাকিস্তানে চলে যান। পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচির জনক হিসেবে আবদুল কাদির খান পাকিস্তানিদের কাছে জাতীয় বীর হিসেবে পরিচিত।