জাতিসংঘের গ্লোবাল কম্প্যাক্ট নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ ‘সাস্টেইনিং ইন্টিগ্রিটি ফর এ রেসিলিয়েন্ট ফিউচার’ প্রতিপাদ্যের অধীনে সম্প্রতি তাদের তৃতীয় ইন্টিগ্রিটি ডে উদযাপন করে। এই প্রতিপাদ্যের লক্ষ্য হলো অর্থপূর্ণ সংলাপ পরিচালনা করা, উদ্ভাবনী সমাধানের উৎসাহ দেওয়া এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপ গ্রহণের উদ্যোগকে এগিয়ে নেওয়া। পাশাপাশি সততা বজায় রাখার জন্য সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টা জোরদার করা।
অনুষ্ঠানে স্থিতিস্থাপক সংস্থা ও সমাজ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সততা এবং সুশাসনের গুরুত্ব তুলে ধরা হয় এবং বেসরকারি খাতে সততা এবং নৈতিক আচরণের জন্য সাংগঠনিক সর্বোত্তম অনুশীলনগুলোকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে কার্যকর অর্ন্তদৃষ্টি প্রদান করা হয়।
২০২৫ সালের শুদ্ধাচার দিবসের উদ্বোধনী অধিবেশনে জাতিসংঘের গ্লোবাল কম্প্যাক্ট নেটওয়ার্ক, বাংলাদেশের নেটওয়ার্ক প্রতিনিধি ফারুক সোবহান, এসিআই লজিস্টিকস (স্বপ্ন) এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাব্বির নাসির, জাতিসংঘের ইউএনওডিসি এর জাতীয় প্রোগ্রাম সমন্বয়কারী এস.এম. নাহিয়ান এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ জি এম সাত্তিক আহমেদ শাহ উপস্থিত ছিলেন।
২০২৫ সালের ইন্টিগ্রিটি ডে-তে দুটি অর্ন্তদৃষ্টিপূর্ণ প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। ‘প্রতিটি স্তরে সততা- কর্মীদের নীতিবান নেতা হওয়ার ক্ষমতায়ন করা’ শীর্ষক আলোচনায় জুনক্স কনসাল্টিংয়ের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও অংশীদার জুলফিকার হায়দার, উর্মি গ্রুপের সাসটেইনেবিলিটির প্রধান এবিএম ফকরুল আলম এবং ডিবিএল গ্রুপের সাসটেইনেবিলিটির সিনিয়র ম্যানেজার মাশুক এম. চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা আলোচনা করেছিলেন যে কীভাবে বেসরকারি সংস্থা এমন একটি সংস্কৃতি গড়ে তুলতে পারে যেখানে প্রতিটি কর্মী নৈতিক আচরণ এবং সততার মালিকানা গ্রহণ করে। ‘করপোরেট ইন্টিগ্রিটির ভবিষ্যত: পরিবর্তনশীল বিশ্বে শাসনব্যবস্থা গ্রহণ’ শীর্ষক দ্বিতীয় প্যানেল আলোচনায় আইডিএলসি ফাইন্যান্সের প্রধান মানবসম্পদ কর্মকর্তা আফরিন হুদা, রয়েল ডেনিশ দূতাবাস বাংলাদেশের সাসটেইনেবিলিটি এবং ভ্যালু চেইন উপদেষ্টা আলী আসরাফ খান এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট ব্যারিস্টার তাসনুভা শেলি উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনায় উদীয়মান বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যেও কীভাবে সংস্থাগুলো ভবিষ্যত-প্রমাণ প্রশাসন কাঠামোতে সততা বজায় রাখতে পারে তা নিয়ে আলোকপাত করা হয়েছিল।
জাতিসংঘ গ্লোবাল কম্প্যাক্ট নেটওয়ার্ক বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক শাহামিন এস জামান সমাপনী বক্তব্যে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, সততা এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য জরুরি যৌথ পদক্ষেপের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
জাতিসংঘের গ্লোবাল কম্প্যাক্ট নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ ‘সাস্টেইনিং ইন্টিগ্রিটি ফর এ রেসিলিয়েন্ট ফিউচার’ প্রতিপাদ্যের অধীনে সম্প্রতি তাদের তৃতীয় ইন্টিগ্রিটি ডে উদযাপন করে। এই প্রতিপাদ্যের লক্ষ্য হলো অর্থপূর্ণ সংলাপ পরিচালনা করা, উদ্ভাবনী সমাধানের উৎসাহ দেওয়া এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপ গ্রহণের উদ্যোগকে এগিয়ে নেওয়া। পাশাপাশি সততা বজায় রাখার জন্য সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টা জোরদার করা।
অনুষ্ঠানে স্থিতিস্থাপক সংস্থা ও সমাজ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সততা এবং সুশাসনের গুরুত্ব তুলে ধরা হয় এবং বেসরকারি খাতে সততা এবং নৈতিক আচরণের জন্য সাংগঠনিক সর্বোত্তম অনুশীলনগুলোকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে কার্যকর অর্ন্তদৃষ্টি প্রদান করা হয়।
২০২৫ সালের শুদ্ধাচার দিবসের উদ্বোধনী অধিবেশনে জাতিসংঘের গ্লোবাল কম্প্যাক্ট নেটওয়ার্ক, বাংলাদেশের নেটওয়ার্ক প্রতিনিধি ফারুক সোবহান, এসিআই লজিস্টিকস (স্বপ্ন) এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাব্বির নাসির, জাতিসংঘের ইউএনওডিসি এর জাতীয় প্রোগ্রাম সমন্বয়কারী এস.এম. নাহিয়ান এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ জি এম সাত্তিক আহমেদ শাহ উপস্থিত ছিলেন।
২০২৫ সালের ইন্টিগ্রিটি ডে-তে দুটি অর্ন্তদৃষ্টিপূর্ণ প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। ‘প্রতিটি স্তরে সততা- কর্মীদের নীতিবান নেতা হওয়ার ক্ষমতায়ন করা’ শীর্ষক আলোচনায় জুনক্স কনসাল্টিংয়ের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও অংশীদার জুলফিকার হায়দার, উর্মি গ্রুপের সাসটেইনেবিলিটির প্রধান এবিএম ফকরুল আলম এবং ডিবিএল গ্রুপের সাসটেইনেবিলিটির সিনিয়র ম্যানেজার মাশুক এম. চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা আলোচনা করেছিলেন যে কীভাবে বেসরকারি সংস্থা এমন একটি সংস্কৃতি গড়ে তুলতে পারে যেখানে প্রতিটি কর্মী নৈতিক আচরণ এবং সততার মালিকানা গ্রহণ করে। ‘করপোরেট ইন্টিগ্রিটির ভবিষ্যত: পরিবর্তনশীল বিশ্বে শাসনব্যবস্থা গ্রহণ’ শীর্ষক দ্বিতীয় প্যানেল আলোচনায় আইডিএলসি ফাইন্যান্সের প্রধান মানবসম্পদ কর্মকর্তা আফরিন হুদা, রয়েল ডেনিশ দূতাবাস বাংলাদেশের সাসটেইনেবিলিটি এবং ভ্যালু চেইন উপদেষ্টা আলী আসরাফ খান এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট ব্যারিস্টার তাসনুভা শেলি উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনায় উদীয়মান বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যেও কীভাবে সংস্থাগুলো ভবিষ্যত-প্রমাণ প্রশাসন কাঠামোতে সততা বজায় রাখতে পারে তা নিয়ে আলোকপাত করা হয়েছিল।
জাতিসংঘ গ্লোবাল কম্প্যাক্ট নেটওয়ার্ক বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক শাহামিন এস জামান সমাপনী বক্তব্যে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, সততা এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য জরুরি যৌথ পদক্ষেপের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।