তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ এক, অভিন্ন এবং অবিচ্ছেদ্য। বঙ্গবন্ধুকে ভালোভাবে জানতে পারলেই বাংলাদেশকে জানা যাবে। তিনি বলেন ১৯৪৭ সালে বঙ্গবন্ধু যখন কলকাতা ইসলামিয়া বিশ^বিদ্যালয়ের ছাত্র তখন তিনি উপলব্ধি করেছিলেন পাকিস্তানি শাসকদের সাথে আমাদের থাকা সম্ভব নয়। সে দূরদর্শিতা দিয়েই ধাপে ধাপে স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য নিরস্ত্র বাঙালি জাতিকে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের জন্য তৈরি করেছিলেন।
প্রতিমন্ত্রী গতকাল ২৬ ডিসেম্বর আইসিটি বিভাগের উদ্যোগে মহান বিজয় দিবস ২০২০ উপলক্ষ্যে “জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার” শীর্ষক আলোচনা সভায় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হয়ে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
পলক বলেন, বর্তমানে দেশের ১১ কোটি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। আইসিটি সেক্টরে ১০ লক্ষ ছেলে-মেয়ে কাজ করছে। করোনার সময় ১০ লক্ষ ই-নতি সম্পূর্ণ হয়েছে। যার মাধ্যমে সরকারের প্রশাসনিক কার্যক্রম সচল রাখা সম্ভব হয়েছে বলে তিনি জানান। এছাড়াও তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সরবরাহসহ সবকিছু সচল রাখা সম্ভব হয়েছে।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ও মুখ্য আলোচক ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন সোনার বাংলা গড়ার জন্য সোনার মানুষ চাই। সোনার বাংলা বিনির্মাণে প্রাণশক্তি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা উল্লেখ করে তিনি বলেন মুজিব জন্মশত শতবর্ষে আমাদের সকল আয়োজনের মূল লক্ষ্যই হচ্ছে সোনার মানুষ তৈরি করা। আরেফিন সিদ্দিক আরো বলেন বঙ্গবন্ধু কারিগরি, বৃত্তিমূলক ও বিজ্ঞান-প্রযুক্তি শিক্ষার ওপর গুরুত্ব দিয়েছিলেন। সাধারণ জনগণের মাঝে তথ্যপ্রযুক্তির সুবিধা পৌঁছে দেয়া ও বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শ বাস্তবায়নের মাধ্যমে স্বপ্নের সোনার বাংলা তথা প্রযুক্তি নির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে অন্যোন্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরা বেগম, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব, আইসিটি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম আরশাদ হোসেন, ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সির মহাপরিচালক রেজাউল করিম প্রমুখ।
বঙ্গবন্ধুকে ভালোভাবে জানতে পারলেই বাংলাদেশকে জানা যাবে: আইসিটি প্রতিমন্ত্রী
চরপ: ইধহমষধনধহফযঁ ওঈঞ গরহরংঃবৎ.লঢ়ম
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ এক, অভিন্ন এবং অবিচ্ছেদ্য। বঙ্গবন্ধুকে ভালোভাবে জানতে পারলেই বাংলাদেশকে জানা যাবে। তিনি বলেন ১৯৪৭ সালে বঙ্গবন্ধু যখন কলকাতা ইসলামিয়া বিশ^বিদ্যালয়ের ছাত্র তখন তিনি উপলব্ধি করেছিলেন পাকিস্তানি শাসকদের সাথে আমাদের থাকা সম্ভব নয়। সে দূরদর্শিতা দিয়েই ধাপে ধাপে স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য নিরস্ত্র বাঙালি জাতিকে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের জন্য তৈরি করেছিলেন।
প্রতিমন্ত্রী ২৬ ডিসেম্বর আইসিটি বিভাগের উদ্যোগে মহান বিজয় দিবস ২০২০ উপলক্ষ্যে “জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার” শীর্ষক আলোচনা সভায় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হয়ে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
পলক বলেন, বর্তমানে দেশের ১১ কোটি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। আইসিটি সেক্টরে ১০ লক্ষ ছেলে-মেয়ে কাজ করছে। করোনার সময় ১০ লক্ষ ই-নতি সম্পূর্ণ হয়েছে। যার মাধ্যমে সরকারের প্রশাসনিক কার্যক্রম সচল রাখা সম্ভব হয়েছে বলে তিনি জানান। এছাড়াও তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সরবরাহসহ সবকিছু সচল রাখা সম্ভব হয়েছে।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ও মুখ্য আলোচক ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন সোনার বাংলা গড়ার জন্য সোনার মানুষ চাই। সোনার বাংলা বিনির্মাণে প্রাণশক্তি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা উল্লেখ করে তিনি বলেন মুজিব জন্মশত শতবর্ষে আমাদের সকল আয়োজনের মূল লক্ষ্যই হচ্ছে সোনার মানুষ তৈরি করা। আরেফিন সিদ্দিক আরো বলেন বঙ্গবন্ধু কারিগরি, বৃত্তিমূলক ও বিজ্ঞান-প্রযুক্তি শিক্ষার ওপর গুরুত্ব দিয়েছিলেন। সাধারণ জনগণের মাঝে তথ্যপ্রযুক্তির সুবিধা পৌঁছে দেয়া ও বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শ বাস্তবায়নের মাধ্যমে স্বপ্নের সোনার বাংলা তথা প্রযুক্তি নির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে অন্যোন্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরা বেগম, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব, আইসিটি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম আরশাদ হোসেন, ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সির মহাপরিচালক রেজাউল করিম প্রমুখ।
রোববার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২০
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ এক, অভিন্ন এবং অবিচ্ছেদ্য। বঙ্গবন্ধুকে ভালোভাবে জানতে পারলেই বাংলাদেশকে জানা যাবে। তিনি বলেন ১৯৪৭ সালে বঙ্গবন্ধু যখন কলকাতা ইসলামিয়া বিশ^বিদ্যালয়ের ছাত্র তখন তিনি উপলব্ধি করেছিলেন পাকিস্তানি শাসকদের সাথে আমাদের থাকা সম্ভব নয়। সে দূরদর্শিতা দিয়েই ধাপে ধাপে স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য নিরস্ত্র বাঙালি জাতিকে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের জন্য তৈরি করেছিলেন।
প্রতিমন্ত্রী গতকাল ২৬ ডিসেম্বর আইসিটি বিভাগের উদ্যোগে মহান বিজয় দিবস ২০২০ উপলক্ষ্যে “জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার” শীর্ষক আলোচনা সভায় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হয়ে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
পলক বলেন, বর্তমানে দেশের ১১ কোটি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। আইসিটি সেক্টরে ১০ লক্ষ ছেলে-মেয়ে কাজ করছে। করোনার সময় ১০ লক্ষ ই-নতি সম্পূর্ণ হয়েছে। যার মাধ্যমে সরকারের প্রশাসনিক কার্যক্রম সচল রাখা সম্ভব হয়েছে বলে তিনি জানান। এছাড়াও তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সরবরাহসহ সবকিছু সচল রাখা সম্ভব হয়েছে।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ও মুখ্য আলোচক ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন সোনার বাংলা গড়ার জন্য সোনার মানুষ চাই। সোনার বাংলা বিনির্মাণে প্রাণশক্তি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা উল্লেখ করে তিনি বলেন মুজিব জন্মশত শতবর্ষে আমাদের সকল আয়োজনের মূল লক্ষ্যই হচ্ছে সোনার মানুষ তৈরি করা। আরেফিন সিদ্দিক আরো বলেন বঙ্গবন্ধু কারিগরি, বৃত্তিমূলক ও বিজ্ঞান-প্রযুক্তি শিক্ষার ওপর গুরুত্ব দিয়েছিলেন। সাধারণ জনগণের মাঝে তথ্যপ্রযুক্তির সুবিধা পৌঁছে দেয়া ও বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শ বাস্তবায়নের মাধ্যমে স্বপ্নের সোনার বাংলা তথা প্রযুক্তি নির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে অন্যোন্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরা বেগম, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব, আইসিটি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম আরশাদ হোসেন, ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সির মহাপরিচালক রেজাউল করিম প্রমুখ।
বঙ্গবন্ধুকে ভালোভাবে জানতে পারলেই বাংলাদেশকে জানা যাবে: আইসিটি প্রতিমন্ত্রী
চরপ: ইধহমষধনধহফযঁ ওঈঞ গরহরংঃবৎ.লঢ়ম
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ এক, অভিন্ন এবং অবিচ্ছেদ্য। বঙ্গবন্ধুকে ভালোভাবে জানতে পারলেই বাংলাদেশকে জানা যাবে। তিনি বলেন ১৯৪৭ সালে বঙ্গবন্ধু যখন কলকাতা ইসলামিয়া বিশ^বিদ্যালয়ের ছাত্র তখন তিনি উপলব্ধি করেছিলেন পাকিস্তানি শাসকদের সাথে আমাদের থাকা সম্ভব নয়। সে দূরদর্শিতা দিয়েই ধাপে ধাপে স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য নিরস্ত্র বাঙালি জাতিকে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের জন্য তৈরি করেছিলেন।
প্রতিমন্ত্রী ২৬ ডিসেম্বর আইসিটি বিভাগের উদ্যোগে মহান বিজয় দিবস ২০২০ উপলক্ষ্যে “জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার” শীর্ষক আলোচনা সভায় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হয়ে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
পলক বলেন, বর্তমানে দেশের ১১ কোটি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। আইসিটি সেক্টরে ১০ লক্ষ ছেলে-মেয়ে কাজ করছে। করোনার সময় ১০ লক্ষ ই-নতি সম্পূর্ণ হয়েছে। যার মাধ্যমে সরকারের প্রশাসনিক কার্যক্রম সচল রাখা সম্ভব হয়েছে বলে তিনি জানান। এছাড়াও তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সরবরাহসহ সবকিছু সচল রাখা সম্ভব হয়েছে।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ও মুখ্য আলোচক ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন সোনার বাংলা গড়ার জন্য সোনার মানুষ চাই। সোনার বাংলা বিনির্মাণে প্রাণশক্তি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা উল্লেখ করে তিনি বলেন মুজিব জন্মশত শতবর্ষে আমাদের সকল আয়োজনের মূল লক্ষ্যই হচ্ছে সোনার মানুষ তৈরি করা। আরেফিন সিদ্দিক আরো বলেন বঙ্গবন্ধু কারিগরি, বৃত্তিমূলক ও বিজ্ঞান-প্রযুক্তি শিক্ষার ওপর গুরুত্ব দিয়েছিলেন। সাধারণ জনগণের মাঝে তথ্যপ্রযুক্তির সুবিধা পৌঁছে দেয়া ও বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শ বাস্তবায়নের মাধ্যমে স্বপ্নের সোনার বাংলা তথা প্রযুক্তি নির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে অন্যোন্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরা বেগম, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব, আইসিটি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম আরশাদ হোসেন, ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সির মহাপরিচালক রেজাউল করিম প্রমুখ।