সম্প্রতি ‘এমডব্লিউসি বার্সেলোনা ২০২১’ এ আয়োজন করা হয় ‘হুয়াওয়ে ডে জিরো গ্রিন ফোরাম’ শীর্ষক বিশেষ সেশন, যেখানে হুয়াওয়ে ওয়েস্টার্ন ইউরোপের প্রেসিডেন্ট ডেভিড লি সহ খাতসংশ্লিষ্ট অন্যান্যরা নিজেদের মতামত তুলে ধরেন। ফোরামটির এ বছরের আলোচনার মুখ্য বিষয় হিসেবে উঠে এসেছে ইইউ গ্রিন ডিলের সাথে আইসিটি খাতের সম্পৃক্ততা এবং টেকসই উন্নয়নে ডিজিটাল প্রযুক্তির ভূমিকা, যেখানে কার্বন নিরপেক্ষতা অর্জনে অপারেটরদের গ্রিন টেলিকম নেটওয়ার্ক স্ট্র্যাটেজি এবং তারা যে নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয় তার কেস স্টাডি নিয়ে পর্যালোচনা করা হয়।
অনুষ্ঠানে ডেভিড লি আইসিটি খাত কীভাবে গ্রিন ডিজিটাল টেলিকমিউনিকেশন সার্ভিসের মাধ্যমে গ্রাহকসেবা দিতে পারে, সে প্রসঙ্গে বলেন, আইসিটি সমাধানের মাধ্যমে আমরা অন্যান্য শিল্পখাতে কার্বন ফুটপ্রিন্ট কমিয়ে আনার জন্য সহায়তা দিচ্ছি। আমরা এই আইসিটি সহায়তামূলক প্রক্রিয়ার নাম দিয়েছি ‘কার্বন হ্যান্ডপ্রিন্ট’। মোট কার্বন নিঃসরণের কেবলমাত্র দুই শতাংশের জন্য আইসিটি খাতের কার্বন দায়ী। কিন্তু আইসিটি প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে বিশে^র মোট কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ ২০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে আনা সম্ভব।”
তিনি আরও জানিয়েছেন, হুয়াওয়ে বিটের মাধ্যমে ওয়াট ম্যানেজমেন্টে বিশ্বাসী। এখানে, বিট বলতে ডিজিটাল ইনফরমেশনের প্রাথমিক ইউনিট এবং ওয়াট বলতে এনার্জি বা জ্বালানির প্রাথমিক ইউনিটকে বোঝায়। অর্থাৎ, বিটের মাধ্যমে ওয়াট ম্যানেজমেন্ট ডিজিটাল প্রযুক্তির সাহায্যে আরো কার্যকরী উপায়ে জ¦ালানির ব্যবস্থাপনা নির্দেশ করে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত খাতসংশ্লিষ্ট অন্যান্যরা তাঁদের বক্তব্যে এই অঞ্চলের গ্রিন প্ল্যানের সাথে আইসিটির নিবিড় সম্পৃক্ততার প্রসঙ্গে গুরুত্বারোপ করেন। এদের মধ্যে ছিলেন- সুসানা সলিস পেরেজ (মেম্বার, ইউরোপিয়ান পার্লামেন্ট), স্টিভেন মুর (হেড অব ক্লাইমেট, জিএসএমএ), মনিকা সালা (চিফ টেকনোলজি অফিসার, অরেঞ্জ স্পেন), হুয়ান ম্যানুয়েল কারো বেরনাট (ডিরেক্টর অব অপারেশনাল ট্রান্সফরমেশন, টেলেফোনিকা গ্রুপ), ব্ল্যাঙ্কা সেনিয়া (ম্যানেজিং ডিরেক্টর, ভ্যান্টেজ টাওয়ারস স্পেন) এবং জেমস ক্রশো (প্রিন্সিপাল অ্যানালিস্ট অব সার্ভিস প্রোভাইডার অপারেশন্স অ্যান্ড আইটি, অমডিয়া ইনফর্মা টেক)।
সোমবার, ০৫ জুলাই ২০২১
সম্প্রতি ‘এমডব্লিউসি বার্সেলোনা ২০২১’ এ আয়োজন করা হয় ‘হুয়াওয়ে ডে জিরো গ্রিন ফোরাম’ শীর্ষক বিশেষ সেশন, যেখানে হুয়াওয়ে ওয়েস্টার্ন ইউরোপের প্রেসিডেন্ট ডেভিড লি সহ খাতসংশ্লিষ্ট অন্যান্যরা নিজেদের মতামত তুলে ধরেন। ফোরামটির এ বছরের আলোচনার মুখ্য বিষয় হিসেবে উঠে এসেছে ইইউ গ্রিন ডিলের সাথে আইসিটি খাতের সম্পৃক্ততা এবং টেকসই উন্নয়নে ডিজিটাল প্রযুক্তির ভূমিকা, যেখানে কার্বন নিরপেক্ষতা অর্জনে অপারেটরদের গ্রিন টেলিকম নেটওয়ার্ক স্ট্র্যাটেজি এবং তারা যে নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয় তার কেস স্টাডি নিয়ে পর্যালোচনা করা হয়।
অনুষ্ঠানে ডেভিড লি আইসিটি খাত কীভাবে গ্রিন ডিজিটাল টেলিকমিউনিকেশন সার্ভিসের মাধ্যমে গ্রাহকসেবা দিতে পারে, সে প্রসঙ্গে বলেন, আইসিটি সমাধানের মাধ্যমে আমরা অন্যান্য শিল্পখাতে কার্বন ফুটপ্রিন্ট কমিয়ে আনার জন্য সহায়তা দিচ্ছি। আমরা এই আইসিটি সহায়তামূলক প্রক্রিয়ার নাম দিয়েছি ‘কার্বন হ্যান্ডপ্রিন্ট’। মোট কার্বন নিঃসরণের কেবলমাত্র দুই শতাংশের জন্য আইসিটি খাতের কার্বন দায়ী। কিন্তু আইসিটি প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে বিশে^র মোট কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ ২০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে আনা সম্ভব।”
তিনি আরও জানিয়েছেন, হুয়াওয়ে বিটের মাধ্যমে ওয়াট ম্যানেজমেন্টে বিশ্বাসী। এখানে, বিট বলতে ডিজিটাল ইনফরমেশনের প্রাথমিক ইউনিট এবং ওয়াট বলতে এনার্জি বা জ্বালানির প্রাথমিক ইউনিটকে বোঝায়। অর্থাৎ, বিটের মাধ্যমে ওয়াট ম্যানেজমেন্ট ডিজিটাল প্রযুক্তির সাহায্যে আরো কার্যকরী উপায়ে জ¦ালানির ব্যবস্থাপনা নির্দেশ করে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত খাতসংশ্লিষ্ট অন্যান্যরা তাঁদের বক্তব্যে এই অঞ্চলের গ্রিন প্ল্যানের সাথে আইসিটির নিবিড় সম্পৃক্ততার প্রসঙ্গে গুরুত্বারোপ করেন। এদের মধ্যে ছিলেন- সুসানা সলিস পেরেজ (মেম্বার, ইউরোপিয়ান পার্লামেন্ট), স্টিভেন মুর (হেড অব ক্লাইমেট, জিএসএমএ), মনিকা সালা (চিফ টেকনোলজি অফিসার, অরেঞ্জ স্পেন), হুয়ান ম্যানুয়েল কারো বেরনাট (ডিরেক্টর অব অপারেশনাল ট্রান্সফরমেশন, টেলেফোনিকা গ্রুপ), ব্ল্যাঙ্কা সেনিয়া (ম্যানেজিং ডিরেক্টর, ভ্যান্টেজ টাওয়ারস স্পেন) এবং জেমস ক্রশো (প্রিন্সিপাল অ্যানালিস্ট অব সার্ভিস প্রোভাইডার অপারেশন্স অ্যান্ড আইটি, অমডিয়া ইনফর্মা টেক)।