বাঙালির স্বাধীনতা ও অধিকার আদায়ের যুদ্ধে বিশ^ জনমত গঠন, আর্থিক সহায়তাদান এবং ভারতের আশ্রয় নেওয়া কোটি শরনার্থীদের খাদ্য, চিকিৎসার জন্য ঐতিহাসিক ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’ অবলম্বনে একটি কফি টেবিল বুক “দ্য কান্ট্রি দ্যাট লিভড, ৫০ ইয়ার্স অফ ফ্রিডম এন্ড দ্য কনসার্ট ফর বাংলাদেশ” এর ডিজিটাল ভার্সনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক। ৩১ জুলাই উক্ত বইয়ের
‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’ এর ৫০ বছর উপলক্ষ্যে আইসিটি বিভাগের আইডিয়া প্রকল্প আয়োজিত গ্রন্থটির প্রকাশনা অনুষ্ঠানে ডিজিটাল প্লাটফর্মে সংযুক্ত হয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা বিনির্মাণে সকলকে সাংস্কৃতিক বিপ্লবে অংশগ্রহণের আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, একটি সাংস্কৃতিক বিপ্লবের মাধ্যমেই গড়ে উঠতে পারে একটি অসাম্প্রদায়িক উদার গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ। পলক বলেন, বঙ্গবন্ধুর ডাকে দীর্ঘ সংগ্রাম শুধু স্বাধীনতা অর্জনের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না। এর লক্ষ্য ছিল অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক স্বাধীনতা অর্জন। কিন্তু বঙ্গবন্ধু অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অর্জনের জন্য সুপরিকল্পিত অর্থনৈতিক কার্যক্রম শুরু করেছিলেন। একটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য নানা উদ্যোগ গ্রহণ ও কার্যক্রমের বাস্তবায়ন করছিলেন। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হলে দীর্ঘ ২১ বছর বাংলাদেশের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির পথে পথ চলা থেমে যায়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধুর অসামাপ্ত কাজের বাস্তবায়ন করছেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’ শুধু বাংলাদেশেরই নয় সারা বিশে^ নির্যাতিত মানুষের কণ্ঠস্বর হয়ে পন্ডিত রবিশঙ্কর, জর্জ হ্যারিসনসহ বিশ^খ্যাত শিল্পীরা ১৯৭১ সালে নিউইয়র্কে ৪০ হাজার দর্শকের উপস্থিতিতে বিশে^র বুকে বাংলাদেশকে তুলে ধরেছিলেন। কনসার্ট থেকে প্রাপ্ত অর্থ ইউনিসেফ এর মাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের শরণার্থীদের জন্য সহায়তা করেছিলেন।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ উদার গণতান্ত্রিক অসাম্প্রদায়িক ও মেধাবী প্রজন্ম গড়ে তুলতে চেষ্টা করছে। সেই লক্ষ্যে আইসিটি বিভাগ আয়োজন করেছে বঙ্গবন্ধু ইনোভেশন গ্র্যান্ট (বিগ) সহ নানা কার্যক্রম। এই বিগ আয়োজনের মাধ্যমে দেশের তরুণ প্রজন্মকে উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবক হবার জন্য অনুপ্রাণিত ও সম্পৃক্ত করা সম্ভব হয়েছে এবং সারা বিশে^র কাছে বাংলাদেশকে উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবকদের জন্য একটি সম্ভাবনময়ী গন্তব্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব হচ্ছে বলে তিনি মত প্রকাশ করেন।
ভার্চুয়াল এই অনুষ্ঠানটি এলআইসিটি পলিসি অ্যাডভাইজার সামি আহমেদ এর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন আইডিয়া প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ও যুগ্ম-সচিব মোঃ আব্দুর রাকিব এবং অ্যাপেক্স ডেটা ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড আইটি লিমিটেড এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জারা মাহবুব।
আইডিয়া প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মোঃ আব্দুর রাকিব বলেন, বাংলাদেশকে এখন বলা হয় উন্নয়নের রোল মডেল। বহির্বিশে^র মানুষ এখন বাংলাদেশের প্রশংসা করছেন। দেশের সাধারণ মানুষের অর্থনৈতিক সক্ষমতা যেমন বেড়েছে তেমন তথ্যপ্রযুক্তিতে হয়েছে ব্যাপক উন্নয়ন। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের তরুণ সমাজ খুব শীঘ্রই দেশে বিকাশমান আইসিটিকে কাজে লাগিয়ে এই দেশকে কাঙ্খিত লক্ষ্যে নিয়ে যেতে পারবে। তিনি বলেন, উদ্ভাবকসহ স্টার্টআপদের কল্যানে আইডিয়া প্রকল্প সবসময়ই পাশে থাকবে এবং ভবিষ্যতেও তাদের উন্নয়নে নানা প্রকার উদ্যোগ গ্রহণ চলমান রাখবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন অ্যাপেক্স ডেটা ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড আইটি লিমিটেড এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জারা মাহবুব।
উল্লেখ্য, ব্রিটিশ ব্যান্ড গায়ক জর্জ হ্যারিসন তার দল বিটলস পন্ডিত রবি শঙ্করের অনুরোধে নিউ ইয়র্কের মেডিসিন স্কয়ার গার্ডেনে ১৯৭১ সালের ১ আগস্ট আয়োজন করে কনসার্ট ফর বাংলাদেশ। ২০২১ সালে জর্জ হ্যারিসন ও রবিশঙ্কর কর্তৃক আয়োজিত ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠানটির ৫০ বছরপূর্তি হলো যা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পক্ষে আন্তর্জাতিক জনমত সৃষ্টি ও যুদ্ধকালীন সময়ের শরনার্থীদের জন্য তহবিল সংগ্রহে ব্যাপক ভূমিকা পালন করেছিলো। এই ঐতিহাসিক মুহুর্তটি উৎযাপন করতে বাংলাদেশ সরকারের আইসিটি বিভাগের বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের আওতায় আইডিয়া প্রকল্পের উদ্যোগ ‘বঙ্গবন্ধু ইনোভেশন গ্রান্ট ২০২১’ এর পক্ষ থেকে পন্ডিত রবিশঙ্করের কন্যা আনুষ্কা শঙ্করকে লন্ডনের বিখ্যাত অ্যাবি রোড স্টুডিওতে একটি পরিবেশনার জন্য আমন্ত্রণ করা হয়। এছাড়াও, বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর এবং কনসার্ট ফর বাংলাদেশ অনুষ্ঠানটির ৫০ বছরপূর্তিতে এই আয়োজনের তাৎপর্য তুলে ধরে স্মরণীয় করে রাখতে ‘দ্য কান্ট্রি দ্যাট লিভড, ৫০ ইয়ার্স অফ ফ্রিডম এন্ড দ্য কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’ শিরোনামে আন্তর্জাতিক মানের একটি কফি টেবিল বুক প্রকাশনা করেছে আইসিটি বিভাগ। প্রকাশনাটিতে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং কনসার্ট ফর বাংলাদেশের ইতিহাসকে চিত্র ও শব্দশৈলীর মিশ্রণে তুলে ধরা হয়েছে। “কনসার্ট ফর বাংলাদেশ” অ্যালবামটি নিয়ে প্রকাশিত বইটি প্রকাশে আইডিয়া প্রকল্পের উদ্যোগে সার্বিক সহোযোগিতা করে অ্যাপেক্স ডেটা ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড আইটি লিমিটেড। বইটির ডিজিটাল ভার্সন সংগ্রহ করা যাবে www.concertforbangladesh50.net এই ওয়েবসাইট থেকে।
শনিবার, ৩১ জুলাই ২০২১
বাঙালির স্বাধীনতা ও অধিকার আদায়ের যুদ্ধে বিশ^ জনমত গঠন, আর্থিক সহায়তাদান এবং ভারতের আশ্রয় নেওয়া কোটি শরনার্থীদের খাদ্য, চিকিৎসার জন্য ঐতিহাসিক ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’ অবলম্বনে একটি কফি টেবিল বুক “দ্য কান্ট্রি দ্যাট লিভড, ৫০ ইয়ার্স অফ ফ্রিডম এন্ড দ্য কনসার্ট ফর বাংলাদেশ” এর ডিজিটাল ভার্সনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক। ৩১ জুলাই উক্ত বইয়ের
‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’ এর ৫০ বছর উপলক্ষ্যে আইসিটি বিভাগের আইডিয়া প্রকল্প আয়োজিত গ্রন্থটির প্রকাশনা অনুষ্ঠানে ডিজিটাল প্লাটফর্মে সংযুক্ত হয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা বিনির্মাণে সকলকে সাংস্কৃতিক বিপ্লবে অংশগ্রহণের আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, একটি সাংস্কৃতিক বিপ্লবের মাধ্যমেই গড়ে উঠতে পারে একটি অসাম্প্রদায়িক উদার গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ। পলক বলেন, বঙ্গবন্ধুর ডাকে দীর্ঘ সংগ্রাম শুধু স্বাধীনতা অর্জনের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না। এর লক্ষ্য ছিল অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক স্বাধীনতা অর্জন। কিন্তু বঙ্গবন্ধু অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অর্জনের জন্য সুপরিকল্পিত অর্থনৈতিক কার্যক্রম শুরু করেছিলেন। একটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য নানা উদ্যোগ গ্রহণ ও কার্যক্রমের বাস্তবায়ন করছিলেন। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হলে দীর্ঘ ২১ বছর বাংলাদেশের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির পথে পথ চলা থেমে যায়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধুর অসামাপ্ত কাজের বাস্তবায়ন করছেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’ শুধু বাংলাদেশেরই নয় সারা বিশে^ নির্যাতিত মানুষের কণ্ঠস্বর হয়ে পন্ডিত রবিশঙ্কর, জর্জ হ্যারিসনসহ বিশ^খ্যাত শিল্পীরা ১৯৭১ সালে নিউইয়র্কে ৪০ হাজার দর্শকের উপস্থিতিতে বিশে^র বুকে বাংলাদেশকে তুলে ধরেছিলেন। কনসার্ট থেকে প্রাপ্ত অর্থ ইউনিসেফ এর মাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের শরণার্থীদের জন্য সহায়তা করেছিলেন।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ উদার গণতান্ত্রিক অসাম্প্রদায়িক ও মেধাবী প্রজন্ম গড়ে তুলতে চেষ্টা করছে। সেই লক্ষ্যে আইসিটি বিভাগ আয়োজন করেছে বঙ্গবন্ধু ইনোভেশন গ্র্যান্ট (বিগ) সহ নানা কার্যক্রম। এই বিগ আয়োজনের মাধ্যমে দেশের তরুণ প্রজন্মকে উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবক হবার জন্য অনুপ্রাণিত ও সম্পৃক্ত করা সম্ভব হয়েছে এবং সারা বিশে^র কাছে বাংলাদেশকে উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবকদের জন্য একটি সম্ভাবনময়ী গন্তব্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব হচ্ছে বলে তিনি মত প্রকাশ করেন।
ভার্চুয়াল এই অনুষ্ঠানটি এলআইসিটি পলিসি অ্যাডভাইজার সামি আহমেদ এর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন আইডিয়া প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ও যুগ্ম-সচিব মোঃ আব্দুর রাকিব এবং অ্যাপেক্স ডেটা ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড আইটি লিমিটেড এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জারা মাহবুব।
আইডিয়া প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মোঃ আব্দুর রাকিব বলেন, বাংলাদেশকে এখন বলা হয় উন্নয়নের রোল মডেল। বহির্বিশে^র মানুষ এখন বাংলাদেশের প্রশংসা করছেন। দেশের সাধারণ মানুষের অর্থনৈতিক সক্ষমতা যেমন বেড়েছে তেমন তথ্যপ্রযুক্তিতে হয়েছে ব্যাপক উন্নয়ন। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের তরুণ সমাজ খুব শীঘ্রই দেশে বিকাশমান আইসিটিকে কাজে লাগিয়ে এই দেশকে কাঙ্খিত লক্ষ্যে নিয়ে যেতে পারবে। তিনি বলেন, উদ্ভাবকসহ স্টার্টআপদের কল্যানে আইডিয়া প্রকল্প সবসময়ই পাশে থাকবে এবং ভবিষ্যতেও তাদের উন্নয়নে নানা প্রকার উদ্যোগ গ্রহণ চলমান রাখবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন অ্যাপেক্স ডেটা ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড আইটি লিমিটেড এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জারা মাহবুব।
উল্লেখ্য, ব্রিটিশ ব্যান্ড গায়ক জর্জ হ্যারিসন তার দল বিটলস পন্ডিত রবি শঙ্করের অনুরোধে নিউ ইয়র্কের মেডিসিন স্কয়ার গার্ডেনে ১৯৭১ সালের ১ আগস্ট আয়োজন করে কনসার্ট ফর বাংলাদেশ। ২০২১ সালে জর্জ হ্যারিসন ও রবিশঙ্কর কর্তৃক আয়োজিত ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠানটির ৫০ বছরপূর্তি হলো যা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পক্ষে আন্তর্জাতিক জনমত সৃষ্টি ও যুদ্ধকালীন সময়ের শরনার্থীদের জন্য তহবিল সংগ্রহে ব্যাপক ভূমিকা পালন করেছিলো। এই ঐতিহাসিক মুহুর্তটি উৎযাপন করতে বাংলাদেশ সরকারের আইসিটি বিভাগের বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের আওতায় আইডিয়া প্রকল্পের উদ্যোগ ‘বঙ্গবন্ধু ইনোভেশন গ্রান্ট ২০২১’ এর পক্ষ থেকে পন্ডিত রবিশঙ্করের কন্যা আনুষ্কা শঙ্করকে লন্ডনের বিখ্যাত অ্যাবি রোড স্টুডিওতে একটি পরিবেশনার জন্য আমন্ত্রণ করা হয়। এছাড়াও, বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর এবং কনসার্ট ফর বাংলাদেশ অনুষ্ঠানটির ৫০ বছরপূর্তিতে এই আয়োজনের তাৎপর্য তুলে ধরে স্মরণীয় করে রাখতে ‘দ্য কান্ট্রি দ্যাট লিভড, ৫০ ইয়ার্স অফ ফ্রিডম এন্ড দ্য কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’ শিরোনামে আন্তর্জাতিক মানের একটি কফি টেবিল বুক প্রকাশনা করেছে আইসিটি বিভাগ। প্রকাশনাটিতে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং কনসার্ট ফর বাংলাদেশের ইতিহাসকে চিত্র ও শব্দশৈলীর মিশ্রণে তুলে ধরা হয়েছে। “কনসার্ট ফর বাংলাদেশ” অ্যালবামটি নিয়ে প্রকাশিত বইটি প্রকাশে আইডিয়া প্রকল্পের উদ্যোগে সার্বিক সহোযোগিতা করে অ্যাপেক্স ডেটা ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড আইটি লিমিটেড। বইটির ডিজিটাল ভার্সন সংগ্রহ করা যাবে www.concertforbangladesh50.net এই ওয়েবসাইট থেকে।