দেশে ইনোভেশন ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার মাধ্যমে ডিজিটাল উদ্যোক্তা তৈরি করবে বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ। ফলে বর্তমানে তরুণ প্রজন্মের চাকুরি খোঁজার প্রবণতা কমবে এবং তারা নিজেরাই চাকুরি সৃষ্টির প্রতি অধিক মনযোগী হবে। শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্কে স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠানদের স্পেস বরাদ্দ এবং মেন্টরিং উপলক্ষ্যে ৪ আগস্ট আয়োজিত এক ভার্চুয়াল সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. বিকর্ণ কুমার ঘোষ সভায় প্রেজেন্টশনে স্টার্ট-আপদেরকে প্রদেয় বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা বিস্তারিত তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বিশ^বাজারে আইসিটি খাতের অপার সম্ভাবনাকে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কাজে লাগাতে একটি যথাযথ ডিজিটাল ইনোভেশন ইকোসিস্টেম তৈরির লক্ষ্য নিয়ে বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃৃপক্ষ দেশ জুড়ে ৩৯টি হাইটেক পার্ক/সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক স্থাপন করছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মোতাবেক দেশের প্রতিটি জেলায় শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপনের কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। এরই মধ্যে দেশে ৩টি হাইটেক পার্ক/সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক ও ২টি আইটি ট্রেনিং এবং ইনকিউবেশন সেন্টার তৈরি করা হয়েছে যেখানে বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য বিশেষ জোন তৈরি করা হয়ছে। এ সকল স্থান থেকে এখন পর্যন্ত ২০০টির বেশি স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠানকে ইনকিউবেশন প্রদান করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ১ হাজারের বেশি প্রতিষ্ঠানকে ‘মেন্টরিং’ প্রদানের মাধ্যমে টেকসই ব্যবসা প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করা হয়েছে। এছাড়াও আইসিটি খাতের বিভিন্ন শিল্প ও একাডেমিকদের অংশীদারিত্বে ‘মেন্টর ডেভলপমেন্ট ক্যাম্প’ (এমডিসি) চালুর মাধ্যমে বিশ^বিদ্যালয়গুলোকে হাইটেক ইকোসিস্টেমের আওতায় এনে প্রযুক্তিভিত্তিক কর্মসংস্থান নিশ্চিতে বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ কাজ করে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. বিকর্ণ কুমার ঘোষ এর সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব এবং বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের পরিচালক এ এন এম সফিকুল ইসলাম।
বুধবার, ০৪ আগস্ট ২০২১
দেশে ইনোভেশন ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার মাধ্যমে ডিজিটাল উদ্যোক্তা তৈরি করবে বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ। ফলে বর্তমানে তরুণ প্রজন্মের চাকুরি খোঁজার প্রবণতা কমবে এবং তারা নিজেরাই চাকুরি সৃষ্টির প্রতি অধিক মনযোগী হবে। শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্কে স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠানদের স্পেস বরাদ্দ এবং মেন্টরিং উপলক্ষ্যে ৪ আগস্ট আয়োজিত এক ভার্চুয়াল সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. বিকর্ণ কুমার ঘোষ সভায় প্রেজেন্টশনে স্টার্ট-আপদেরকে প্রদেয় বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা বিস্তারিত তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বিশ^বাজারে আইসিটি খাতের অপার সম্ভাবনাকে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কাজে লাগাতে একটি যথাযথ ডিজিটাল ইনোভেশন ইকোসিস্টেম তৈরির লক্ষ্য নিয়ে বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃৃপক্ষ দেশ জুড়ে ৩৯টি হাইটেক পার্ক/সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক স্থাপন করছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মোতাবেক দেশের প্রতিটি জেলায় শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপনের কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। এরই মধ্যে দেশে ৩টি হাইটেক পার্ক/সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক ও ২টি আইটি ট্রেনিং এবং ইনকিউবেশন সেন্টার তৈরি করা হয়েছে যেখানে বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য বিশেষ জোন তৈরি করা হয়ছে। এ সকল স্থান থেকে এখন পর্যন্ত ২০০টির বেশি স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠানকে ইনকিউবেশন প্রদান করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ১ হাজারের বেশি প্রতিষ্ঠানকে ‘মেন্টরিং’ প্রদানের মাধ্যমে টেকসই ব্যবসা প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করা হয়েছে। এছাড়াও আইসিটি খাতের বিভিন্ন শিল্প ও একাডেমিকদের অংশীদারিত্বে ‘মেন্টর ডেভলপমেন্ট ক্যাম্প’ (এমডিসি) চালুর মাধ্যমে বিশ^বিদ্যালয়গুলোকে হাইটেক ইকোসিস্টেমের আওতায় এনে প্রযুক্তিভিত্তিক কর্মসংস্থান নিশ্চিতে বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ কাজ করে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. বিকর্ণ কুমার ঘোষ এর সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব এবং বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের পরিচালক এ এন এম সফিকুল ইসলাম।