করোনাভাইরাস সংক্রমণের বিস্তার রোধে চলমান কঠোর লকডাউন ১০ আগস্ট পর্যন্ত বাড়িয়েছে সরকার। এই লকডাউন চলাকালে তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে জরুরি সেবা হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এখন থেকে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা নিজেদের পরিচয়পত্র প্রদর্শন করে এ সংক্রান্ত সেবা দিতে পারবেন। গত ৩ আগস্ট ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে জরুরি সেবার আওতায় এনে লকডাউন চলাকালীন সময়ে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার পণ্য সরবরাহ এবং এ সংক্রান্ত সেবা প্রদানের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের পরিচয় প্রদর্শন করে এখাতে কর্মরত ব্যক্তিরা চলাচল করতে পারবেন এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সেবা দিতে পারবেন।
উল্লেখ্য, তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে জরুরি সেবার আওতায় আনার জন্য গত ১১ জুলাই আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের কাছে আবেদন জানায় বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস)। বিসিএসের সেই আবেদনের প্রেক্ষিতে এবারের লকডাউনে তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে জরুরি সেবার আওতায় আনা হয়েছে।
বিসিএসের আবেদনে সাড়া দেওয়ায় সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরগুলোকে (মন্ত্রী পরিষদ বিভাগ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়) ধন্যবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সভাপতি মো. শাহিদ-উল-মুনীর বলেন, দেশে এখন এমন কোন খাত নেই যেখানে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার নেই। প্রযুক্তি পণ্য এবং সেবা ব্যতীত নিরবিচ্ছিন্ন সেবা দেয়া প্রায় অসম্ভব। আমরা প্রথম থেকেই হার্ডওয়্যার খাত এবং সেবা প্রদানকে গুরুত্ব দেয়ার জন্য সরকারকে অবহিত করে এসেছি। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের এই সিদ্ধান্তকে আমরা সাধুবাদ জানাই।
বিসিএস মহাসচিব মুহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বলেন, বিসিএস সদস্যদের সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যবিধি এবং করোনা মহামারী সংক্রান্ত অন্যান্য সব সরকারি নির্দেশনা মেনেই ব্যাবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করার অনুরোধ করছি। এই ঘোষনার অপব্যবহার করে যেন আমাদের এই অর্জনকে আমরা ম্লান না করে ফেলি এ ব্যাপারেও আমাদের সতর্ক থাকা উচিৎ।
বুধবার, ০৪ আগস্ট ২০২১
করোনাভাইরাস সংক্রমণের বিস্তার রোধে চলমান কঠোর লকডাউন ১০ আগস্ট পর্যন্ত বাড়িয়েছে সরকার। এই লকডাউন চলাকালে তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে জরুরি সেবা হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এখন থেকে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা নিজেদের পরিচয়পত্র প্রদর্শন করে এ সংক্রান্ত সেবা দিতে পারবেন। গত ৩ আগস্ট ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে জরুরি সেবার আওতায় এনে লকডাউন চলাকালীন সময়ে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার পণ্য সরবরাহ এবং এ সংক্রান্ত সেবা প্রদানের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের পরিচয় প্রদর্শন করে এখাতে কর্মরত ব্যক্তিরা চলাচল করতে পারবেন এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সেবা দিতে পারবেন।
উল্লেখ্য, তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে জরুরি সেবার আওতায় আনার জন্য গত ১১ জুলাই আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের কাছে আবেদন জানায় বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস)। বিসিএসের সেই আবেদনের প্রেক্ষিতে এবারের লকডাউনে তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে জরুরি সেবার আওতায় আনা হয়েছে।
বিসিএসের আবেদনে সাড়া দেওয়ায় সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরগুলোকে (মন্ত্রী পরিষদ বিভাগ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়) ধন্যবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সভাপতি মো. শাহিদ-উল-মুনীর বলেন, দেশে এখন এমন কোন খাত নেই যেখানে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার নেই। প্রযুক্তি পণ্য এবং সেবা ব্যতীত নিরবিচ্ছিন্ন সেবা দেয়া প্রায় অসম্ভব। আমরা প্রথম থেকেই হার্ডওয়্যার খাত এবং সেবা প্রদানকে গুরুত্ব দেয়ার জন্য সরকারকে অবহিত করে এসেছি। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের এই সিদ্ধান্তকে আমরা সাধুবাদ জানাই।
বিসিএস মহাসচিব মুহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বলেন, বিসিএস সদস্যদের সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যবিধি এবং করোনা মহামারী সংক্রান্ত অন্যান্য সব সরকারি নির্দেশনা মেনেই ব্যাবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করার অনুরোধ করছি। এই ঘোষনার অপব্যবহার করে যেন আমাদের এই অর্জনকে আমরা ম্লান না করে ফেলি এ ব্যাপারেও আমাদের সতর্ক থাকা উচিৎ।