ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিতে ভূমিকা রাখার মাধ্যমে পাঁচ বছরের যাত্রা সম্পন্ন করেছে ‘মাইজিপি অ্যাপ’। ২০১৬ সালের ৯ আগস্ট মাইজিপি ১.০ এর প্রাথমিক পর্যায়ের উন্মোচনের পর অ্যাপটির মাধ্যমে উপকৃত হয়েছেন ৩ কোটি ২০ লাখের বেশি গ্রামীণফোন গ্রাহক। এ অ্যাপের মাধ্যমে তারা মোবাইল সংযোগের সেলফ-সার্ভিসগুলো ব্যবহার করাসহ এর বিনোদন ও লাইফস্টাইল নানা সল্যুশন ব্যবহার করে জীবনকে করেছে সহজ ও স্বাচ্ছন্দ্যময়।
পাঁচ বছর আগে, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিমূলক দেশ গড়ার লক্ষ্য নিয়ে যাত্রা শুরু করে ‘মাইজিপি’। এরপর অর্থনৈতিক ও শ্রমশক্তির টেকসই উন্নয়নে অবদান রেখে চলেছে ‘মাইজিপি’ অ্যাপ। ইতোমধ্যে ‘মাইজিপি’র ১১০টি ভার্সন অবমুক্ত করা হয়েছে এবং ব্যবকারকারীদের স্বাচ্ছন্দ্য ও সম্ভাবনায় তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী সেবাদানে প্রতি আপডেটের সাথে সাথে গ্রামীণফোন এ অ্যাপের সুবিধা বাড়িয়েছে। গ্রাহকদের প্রাধান্য দিয়ে এবং একটি ডিজিটাল ডিস্ট্রিবিউশন গড়ে তুলতে ‘মাইজিপি’ একটি সাধারণ সেলফ-সার্ভিস অ্যাপ থেকে অল-ইন-ওয়ান সল্যুশনে রপান্তরিত হয়।
এ নিয়ে গ্রামীণফোনের চিফ ডিজিটাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজি অফিসার সোলায়মান আলম বলেন, “ডিজিটাল বাংলাদেশের কানেক্টিভিটি পার্টনার হিসেবে গ্রামীণফোন উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে সবসময় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। ডিজিটাইজেশনের অন্যতম প্রধান সুবিধা হচ্ছে, ডিজিটাইজেশন ব্যবহারকারীদের ক্ষমতায়নে ভূমিকা রাখে এবং স্বচ্ছতা প্রদান করে। অ্যাপটির মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা গ্রামীণফোনের প্রায় সকল সেবা ব্যবহার করতে পারছেন। সহজে ও দ্রুতগতিতে আরও বেশি পার্সোনালাইজড অভিজ্ঞতা প্রদানের মাধ্যমে অ্যাপটি অনেকদূর এগিয়ে গিয়েছে। এছাড়াও, গ্রামীণফোনের আকর্ষণীয় সব ডিল ও অফার এবং উদ্ভাবনী গ্রাহক-বান্ধব ফিচার রয়েছে ‘মাইজিপি’ অ্যাপে, যেটা আর অন্য কোথাও পাওয়া যায় না। বিগত পাঁচ বছরে ‘মাইজিপি’ অন্যতম বৃহৎ ডিজিটাল ডিস্ট্রিবিউশন অ্যাপে পরিণত হয়েছে এবং যা গ্রাহকদের সুযোগ করে দিয়েছে গ্রামীণফোনের নানা সেবা গ্রহণের পাশাপাশি সংবাদ, শিক্ষা, লাইভ স্পোর্টসের মতো নানা প্রয়োজনীয় সেবা গ্রহণে।”
২০১৭ সালে ফ্লেক্সিপ্ল্যান ও অন্যান্য অত্যাধুনিক টেলকো ফিচার নিয়ে ‘মাইজিপি ২.০’ উন্মোচন করে গ্রামীণফোন। ২০১৭ সালের শেষের দিকে অংশগ্রহণমূলক নানা ফিচার; যেমন ‘প্রেডিক্ট অ্যান্ড উইন, যুক্ত করার ফলে ‘মাইজিপি’ ব্যবহারকারীদের মধ্যে বিপুল জনপ্রিয়তা পায়। পার্সোনালাইজড নানা প্যাক ‘মাইজিপি’তে যুক্ত করে ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে উন্মোচন করা হয় ‘মাইজিপি ৩.০’। ‘মাইজিপি’র হালনাগাদ সংস্করণ, ‘মাইজিপি ৪.০’ এ রয়েছে ইনফিনিটি স্ক্রল ফিচার। যার ফলে, খেলা দেখা ও বিনোদনমূলক সেবা গ্রহণ আরও সহজ হয়েছে এবং কাস্টমার সার্ভিস ইন্টার্যাকশন ৯৮ শতাংশ সম্পন্ন হচ্ছে ‘মাইজিপি’র মাধ্যমে।
শনিবার, ১৪ আগস্ট ২০২১
ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিতে ভূমিকা রাখার মাধ্যমে পাঁচ বছরের যাত্রা সম্পন্ন করেছে ‘মাইজিপি অ্যাপ’। ২০১৬ সালের ৯ আগস্ট মাইজিপি ১.০ এর প্রাথমিক পর্যায়ের উন্মোচনের পর অ্যাপটির মাধ্যমে উপকৃত হয়েছেন ৩ কোটি ২০ লাখের বেশি গ্রামীণফোন গ্রাহক। এ অ্যাপের মাধ্যমে তারা মোবাইল সংযোগের সেলফ-সার্ভিসগুলো ব্যবহার করাসহ এর বিনোদন ও লাইফস্টাইল নানা সল্যুশন ব্যবহার করে জীবনকে করেছে সহজ ও স্বাচ্ছন্দ্যময়।
পাঁচ বছর আগে, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিমূলক দেশ গড়ার লক্ষ্য নিয়ে যাত্রা শুরু করে ‘মাইজিপি’। এরপর অর্থনৈতিক ও শ্রমশক্তির টেকসই উন্নয়নে অবদান রেখে চলেছে ‘মাইজিপি’ অ্যাপ। ইতোমধ্যে ‘মাইজিপি’র ১১০টি ভার্সন অবমুক্ত করা হয়েছে এবং ব্যবকারকারীদের স্বাচ্ছন্দ্য ও সম্ভাবনায় তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী সেবাদানে প্রতি আপডেটের সাথে সাথে গ্রামীণফোন এ অ্যাপের সুবিধা বাড়িয়েছে। গ্রাহকদের প্রাধান্য দিয়ে এবং একটি ডিজিটাল ডিস্ট্রিবিউশন গড়ে তুলতে ‘মাইজিপি’ একটি সাধারণ সেলফ-সার্ভিস অ্যাপ থেকে অল-ইন-ওয়ান সল্যুশনে রপান্তরিত হয়।
এ নিয়ে গ্রামীণফোনের চিফ ডিজিটাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজি অফিসার সোলায়মান আলম বলেন, “ডিজিটাল বাংলাদেশের কানেক্টিভিটি পার্টনার হিসেবে গ্রামীণফোন উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে সবসময় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। ডিজিটাইজেশনের অন্যতম প্রধান সুবিধা হচ্ছে, ডিজিটাইজেশন ব্যবহারকারীদের ক্ষমতায়নে ভূমিকা রাখে এবং স্বচ্ছতা প্রদান করে। অ্যাপটির মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা গ্রামীণফোনের প্রায় সকল সেবা ব্যবহার করতে পারছেন। সহজে ও দ্রুতগতিতে আরও বেশি পার্সোনালাইজড অভিজ্ঞতা প্রদানের মাধ্যমে অ্যাপটি অনেকদূর এগিয়ে গিয়েছে। এছাড়াও, গ্রামীণফোনের আকর্ষণীয় সব ডিল ও অফার এবং উদ্ভাবনী গ্রাহক-বান্ধব ফিচার রয়েছে ‘মাইজিপি’ অ্যাপে, যেটা আর অন্য কোথাও পাওয়া যায় না। বিগত পাঁচ বছরে ‘মাইজিপি’ অন্যতম বৃহৎ ডিজিটাল ডিস্ট্রিবিউশন অ্যাপে পরিণত হয়েছে এবং যা গ্রাহকদের সুযোগ করে দিয়েছে গ্রামীণফোনের নানা সেবা গ্রহণের পাশাপাশি সংবাদ, শিক্ষা, লাইভ স্পোর্টসের মতো নানা প্রয়োজনীয় সেবা গ্রহণে।”
২০১৭ সালে ফ্লেক্সিপ্ল্যান ও অন্যান্য অত্যাধুনিক টেলকো ফিচার নিয়ে ‘মাইজিপি ২.০’ উন্মোচন করে গ্রামীণফোন। ২০১৭ সালের শেষের দিকে অংশগ্রহণমূলক নানা ফিচার; যেমন ‘প্রেডিক্ট অ্যান্ড উইন, যুক্ত করার ফলে ‘মাইজিপি’ ব্যবহারকারীদের মধ্যে বিপুল জনপ্রিয়তা পায়। পার্সোনালাইজড নানা প্যাক ‘মাইজিপি’তে যুক্ত করে ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে উন্মোচন করা হয় ‘মাইজিপি ৩.০’। ‘মাইজিপি’র হালনাগাদ সংস্করণ, ‘মাইজিপি ৪.০’ এ রয়েছে ইনফিনিটি স্ক্রল ফিচার। যার ফলে, খেলা দেখা ও বিনোদনমূলক সেবা গ্রহণ আরও সহজ হয়েছে এবং কাস্টমার সার্ভিস ইন্টার্যাকশন ৯৮ শতাংশ সম্পন্ন হচ্ছে ‘মাইজিপি’র মাধ্যমে।