বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বৈধতা নিয়ে যারা প্রশ্ন তুলছেন, তাদের উদ্দেশে সরাসরি জবাব দিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেছেন, “আমরা যে অনির্বাচিত—এ কথা বললো কে? যারা নতুন বাংলাদেশের জন্য পরিবর্তন এনেছে, তারাই রাষ্ট্র ও সরকার গঠন করেছে। কাজেই সরকারের দায়িত্ব তাদের দাবি পূরণ করা।”
শনিবার বিকালে রাজধানীর মিরপুরের শাহ আলী মাজারে ‘জুলাই কমিউনিটি অ্যালায়েন্স’ আয়োজিত ‘গণমানুষের জাগ্রত জুলাই’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অনুষ্ঠানে শহীদ পরিবারের সদস্যদের পক্ষে বক্তব্য দেন শহীদ আহনাফের মা জারতাজ পারভীন, শহীদ আলভীর বাবা আবুল হাসান, শহীদ নাফিজের বাবা গোলাম রহমান এবং শহীদ ইমাম হোসেন তামিমের ভাই রবিউল আউয়াল।
অনুষ্ঠানে আয়োজন ছিল অসহায়দের জন্য মেডিকেল ক্যাম্প, জুলাইয়ের গ্রাফিতি ও সংবাদপত্র প্রদর্শনী, কবিতাপাঠ, আন্দোলনের যোদ্ধাদের স্মৃতিচারণ, শিশুদের চিত্রাঙ্কন, ভাবগানের আসর ও বইমেলা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফরিদা আখতার বলেন, “জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের রক্তের বিনিময়েই এই সরকার গঠিত হয়েছে। শহীদ পরিবার কিংবা আহত কেউই বলেনি যে তারা ভুল করেছে; তারা শুধু চায় বিচার।”
তিনি আরও বলেন, “নির্বাচনের মাধ্যমে পরবর্তী সরকার অবশ্যই আসবে। কিন্তু আমরা যে অনির্বাচিত, এটা বলার অধিকার কারও নেই।”
ফরিদা আখতার আরও বলেন, “রক্তের বিনিময়ে যে বাংলাদেশ অর্জিত হয়েছে, তা রক্ষা করতে হবে। মাজারে বা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে হামলা নতুন বাংলাদেশের আদর্শের পরিপন্থী। মাজারকেন্দ্রিক নেতিবাচক চিন্তা দূর করে এগুলোকে সুরক্ষা দিতে হবে।”
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জুলাই কমিউনিটি অ্যালায়েন্সের প্রধান সমন্বয়ক মোহাম্মদ রোমেল। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন কবি ও রাষ্ট্রচিন্তক ফরহাদ মজহার এবং ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।
রোববার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫
বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বৈধতা নিয়ে যারা প্রশ্ন তুলছেন, তাদের উদ্দেশে সরাসরি জবাব দিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেছেন, “আমরা যে অনির্বাচিত—এ কথা বললো কে? যারা নতুন বাংলাদেশের জন্য পরিবর্তন এনেছে, তারাই রাষ্ট্র ও সরকার গঠন করেছে। কাজেই সরকারের দায়িত্ব তাদের দাবি পূরণ করা।”
শনিবার বিকালে রাজধানীর মিরপুরের শাহ আলী মাজারে ‘জুলাই কমিউনিটি অ্যালায়েন্স’ আয়োজিত ‘গণমানুষের জাগ্রত জুলাই’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অনুষ্ঠানে শহীদ পরিবারের সদস্যদের পক্ষে বক্তব্য দেন শহীদ আহনাফের মা জারতাজ পারভীন, শহীদ আলভীর বাবা আবুল হাসান, শহীদ নাফিজের বাবা গোলাম রহমান এবং শহীদ ইমাম হোসেন তামিমের ভাই রবিউল আউয়াল।
অনুষ্ঠানে আয়োজন ছিল অসহায়দের জন্য মেডিকেল ক্যাম্প, জুলাইয়ের গ্রাফিতি ও সংবাদপত্র প্রদর্শনী, কবিতাপাঠ, আন্দোলনের যোদ্ধাদের স্মৃতিচারণ, শিশুদের চিত্রাঙ্কন, ভাবগানের আসর ও বইমেলা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফরিদা আখতার বলেন, “জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের রক্তের বিনিময়েই এই সরকার গঠিত হয়েছে। শহীদ পরিবার কিংবা আহত কেউই বলেনি যে তারা ভুল করেছে; তারা শুধু চায় বিচার।”
তিনি আরও বলেন, “নির্বাচনের মাধ্যমে পরবর্তী সরকার অবশ্যই আসবে। কিন্তু আমরা যে অনির্বাচিত, এটা বলার অধিকার কারও নেই।”
ফরিদা আখতার আরও বলেন, “রক্তের বিনিময়ে যে বাংলাদেশ অর্জিত হয়েছে, তা রক্ষা করতে হবে। মাজারে বা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে হামলা নতুন বাংলাদেশের আদর্শের পরিপন্থী। মাজারকেন্দ্রিক নেতিবাচক চিন্তা দূর করে এগুলোকে সুরক্ষা দিতে হবে।”
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জুলাই কমিউনিটি অ্যালায়েন্সের প্রধান সমন্বয়ক মোহাম্মদ রোমেল। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন কবি ও রাষ্ট্রচিন্তক ফরহাদ মজহার এবং ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।