বিসিবি
জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক আমিনুল ইসলামকে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক হিসেবে মনোনয়ন দেওয়ার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেছেন সদ্য সাবেক বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ।
রোববার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি দায়ের করেন তিনি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁর আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. রুহুল কুদ্দুস।
তিসি জানান, রিটের ওপর শুনানি হতে পারে সোমবার।
গত ২৯ মে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি) ফারুক আহমেদের বিসিবি পরিচালক হিসেবে মনোনয়ন বাতিল করে। এরপর ৩০ মে আমিনুল ইসলামকে সেই পদে মনোনীত করে।
এই দুই সিদ্ধান্তকে আইন বহির্ভূত দাবি করে রিটে ফারুক আহমেদ আদালতের কাছে রুল জারির অনুরোধ জানিয়েছেন—কেন ২৯ ও ৩০ মে নেওয়া সিদ্ধান্ত দুটি অবৈধ ঘোষণা করা হবে না। একইসঙ্গে রুল জারির আগ পর্যন্ত উক্ত সিদ্ধান্তগুলোর কার্যকারিতা স্থগিত রাখার আবেদনও করা হয়েছে।
রিটে যুব ও ক্রীড়া সচিব, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ এবং বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডসহ মোট পাঁচজনকে বিবাদী করা হয়েছে।
রিট আবেদনের বিষয়ে জানতে চাইলে ফারুক আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, “বিষয়টি নিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলে গেলে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হতো। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর নতুন স্বাধীন দেশে আমাদের বিচারব্যবস্থা স্বাধীনভাবে কাজ করছে। বিচার ব্যবস্থার ওপর আস্থা রেখেই অন্যায়ভাবে আমার মনোনয়ন বাতিলের বিরুদ্ধে রিট করেছি।”
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিসিবির সাবেক পরিচালক জালাল ইউনুস ও সাজ্জাদুল আলমের জায়গায় ফারুক আহমেদ ও নাজমূল আবেদীনকে বিসিবির পরিচালক হিসেবে মনোনয়ন দেয় এনএসসি। পরবর্তীতে পরিচালকদের ভোটে ফারুক আহমেদ বিসিবি সভাপতি নির্বাচিত হন।
বিসিবি
সোমবার, ০২ জুন ২০২৫
জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক আমিনুল ইসলামকে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক হিসেবে মনোনয়ন দেওয়ার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেছেন সদ্য সাবেক বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ।
রোববার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি দায়ের করেন তিনি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁর আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. রুহুল কুদ্দুস।
তিসি জানান, রিটের ওপর শুনানি হতে পারে সোমবার।
গত ২৯ মে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি) ফারুক আহমেদের বিসিবি পরিচালক হিসেবে মনোনয়ন বাতিল করে। এরপর ৩০ মে আমিনুল ইসলামকে সেই পদে মনোনীত করে।
এই দুই সিদ্ধান্তকে আইন বহির্ভূত দাবি করে রিটে ফারুক আহমেদ আদালতের কাছে রুল জারির অনুরোধ জানিয়েছেন—কেন ২৯ ও ৩০ মে নেওয়া সিদ্ধান্ত দুটি অবৈধ ঘোষণা করা হবে না। একইসঙ্গে রুল জারির আগ পর্যন্ত উক্ত সিদ্ধান্তগুলোর কার্যকারিতা স্থগিত রাখার আবেদনও করা হয়েছে।
রিটে যুব ও ক্রীড়া সচিব, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ এবং বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডসহ মোট পাঁচজনকে বিবাদী করা হয়েছে।
রিট আবেদনের বিষয়ে জানতে চাইলে ফারুক আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, “বিষয়টি নিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলে গেলে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হতো। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর নতুন স্বাধীন দেশে আমাদের বিচারব্যবস্থা স্বাধীনভাবে কাজ করছে। বিচার ব্যবস্থার ওপর আস্থা রেখেই অন্যায়ভাবে আমার মনোনয়ন বাতিলের বিরুদ্ধে রিট করেছি।”
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিসিবির সাবেক পরিচালক জালাল ইউনুস ও সাজ্জাদুল আলমের জায়গায় ফারুক আহমেদ ও নাজমূল আবেদীনকে বিসিবির পরিচালক হিসেবে মনোনয়ন দেয় এনএসসি। পরবর্তীতে পরিচালকদের ভোটে ফারুক আহমেদ বিসিবি সভাপতি নির্বাচিত হন।