সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে এবং তার লিয়াজোঁ অফিসার পরিচয়ে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ আদায়ের অভিযোগে মোতাল্লেস হোসেন নামে এক ব্যক্তির ১৩টি ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। মোতাল্লেস হোসেন এবং তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে থাকা ১৩ ব্যাংক হিসাবে মোট ৫ কোটি টাকা ফ্রিজ করা হয়। গতকাল দুপুরে সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন খান এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, আদালতের আদেশ অনুযায়ী ১৩টি ব্যাংকে হিসাবে মোতাল্লেস হোসেন ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের মোট ৫ কোটি ৩ লাখ ৩৩ হাজার ৭৮২ টাকা অস্থায়ীভাবে জব্দ করা হয়েছে। সিআইডির অনুসন্ধানকালে পাওয়া বিভিন্ন রিপোর্ট ও ডকুমেন্ট এবং ব্যাংক হিসাব পর্যালোচনায় দেখা যায়, মোতাল্লেস হোসেন এবং তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের হিসাবে প্রায় ২৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে।
তিনি আরও বলেন, অর্থপাচার
এবং অবৈধ উপায়ে অর্জিত সম্পদের সঙ্গে এর সম্পৃক্ততা খতিয়ে দেখতে মোতাল্লেস হোসেনের স্থাবর সম্পত্তি ও আর্থিক কার্যক্রম পর্যালোচনার কাজও চলমান রয়েছে। এছাড়া প্রতারণার শিকার ব্যক্তিদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ এবং এ ঘটনায় জড়িত সংঘবদ্ধ চক্রের অন্য সন্দেহভাজনদের শনাক্ত করার কার্যক্রমও অব্যাহত রেখেছে সিআইডি।
শুক্রবার, ০১ আগস্ট ২০২৫
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে এবং তার লিয়াজোঁ অফিসার পরিচয়ে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ আদায়ের অভিযোগে মোতাল্লেস হোসেন নামে এক ব্যক্তির ১৩টি ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। মোতাল্লেস হোসেন এবং তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে থাকা ১৩ ব্যাংক হিসাবে মোট ৫ কোটি টাকা ফ্রিজ করা হয়। গতকাল দুপুরে সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন খান এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, আদালতের আদেশ অনুযায়ী ১৩টি ব্যাংকে হিসাবে মোতাল্লেস হোসেন ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের মোট ৫ কোটি ৩ লাখ ৩৩ হাজার ৭৮২ টাকা অস্থায়ীভাবে জব্দ করা হয়েছে। সিআইডির অনুসন্ধানকালে পাওয়া বিভিন্ন রিপোর্ট ও ডকুমেন্ট এবং ব্যাংক হিসাব পর্যালোচনায় দেখা যায়, মোতাল্লেস হোসেন এবং তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের হিসাবে প্রায় ২৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে।
তিনি আরও বলেন, অর্থপাচার
এবং অবৈধ উপায়ে অর্জিত সম্পদের সঙ্গে এর সম্পৃক্ততা খতিয়ে দেখতে মোতাল্লেস হোসেনের স্থাবর সম্পত্তি ও আর্থিক কার্যক্রম পর্যালোচনার কাজও চলমান রয়েছে। এছাড়া প্রতারণার শিকার ব্যক্তিদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ এবং এ ঘটনায় জড়িত সংঘবদ্ধ চক্রের অন্য সন্দেহভাজনদের শনাক্ত করার কার্যক্রমও অব্যাহত রেখেছে সিআইডি।