সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে দেশের চারটি বিভাগে আগামী ২৪ ঘণ্টায় ভারি থেকে অতি ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকাগুলোতে ভূমিধস এবং ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা মহানগরীতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে।
বুধবার (৯ জুলাই) সকাল ১০টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের জারি করা সতর্কবার্তায় বলা হয়, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর সক্রিয়তার কারণে ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন স্থানে বুধবার সকাল থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ভারি থেকে অতি ভারি বর্ষণ হতে পারে।
আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির জানিয়েছেন, গত ২৪ ঘণ্টায় (মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে বুধবার সকাল ৬টা পর্যন্ত) সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে ফেনীতে—৩৯৯ মিলিমিটার। এর বাইরে নোয়াখালীর মাইজদীকোর্টে ২০৮, পটুয়াখালীতে ২০১, সীতাকুণ্ডে ১৮০, ভোলায় ১৬৮ এবং বরিশালে ১৬২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। ঢাকায় এই সময়ে বৃষ্টিপাত হয়েছে ৭৭ মিলিমিটার।
সাধারণত ২৪ ঘণ্টায় ১ থেকে ১০ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে হালকা, ১১ থেকে ২২ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে মাঝারি, ২৩ থেকে ৪৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে মাঝারি ধরনের ভারি, ৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে ভারি এবং ৮৮ মিলিমিটারের বেশি বৃষ্টি রেকর্ড হলে সেটিকে বলা হয়ে থাকে অতিভারি বৃষ্টিপাত।
চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধসের ঝুঁকি থাকায় সংশ্লিষ্টদের সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা শহরের নিচু এলাকায় জলাবদ্ধতার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে অধিদপ্তর।
আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, আগামী ২৪ ঘণ্টা পর থেকে বৃষ্টির প্রবণতা কিছুটা কমে আসতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানিয়েছে, গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় থাকা লঘুচাপটি একই স্থানে অবস্থান করছে। এর প্রভাবে সমুদ্রবন্দরগুলোতে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত বহাল রয়েছে।
তাপমাত্রার দিক দিয়ে মঙ্গলবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল নীলফামারীর ডিমলায় ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে টাঙ্গাইলে, ২২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫
সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে দেশের চারটি বিভাগে আগামী ২৪ ঘণ্টায় ভারি থেকে অতি ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকাগুলোতে ভূমিধস এবং ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা মহানগরীতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে।
বুধবার (৯ জুলাই) সকাল ১০টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের জারি করা সতর্কবার্তায় বলা হয়, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর সক্রিয়তার কারণে ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন স্থানে বুধবার সকাল থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ভারি থেকে অতি ভারি বর্ষণ হতে পারে।
আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির জানিয়েছেন, গত ২৪ ঘণ্টায় (মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে বুধবার সকাল ৬টা পর্যন্ত) সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে ফেনীতে—৩৯৯ মিলিমিটার। এর বাইরে নোয়াখালীর মাইজদীকোর্টে ২০৮, পটুয়াখালীতে ২০১, সীতাকুণ্ডে ১৮০, ভোলায় ১৬৮ এবং বরিশালে ১৬২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। ঢাকায় এই সময়ে বৃষ্টিপাত হয়েছে ৭৭ মিলিমিটার।
সাধারণত ২৪ ঘণ্টায় ১ থেকে ১০ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে হালকা, ১১ থেকে ২২ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে মাঝারি, ২৩ থেকে ৪৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে মাঝারি ধরনের ভারি, ৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে ভারি এবং ৮৮ মিলিমিটারের বেশি বৃষ্টি রেকর্ড হলে সেটিকে বলা হয়ে থাকে অতিভারি বৃষ্টিপাত।
চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধসের ঝুঁকি থাকায় সংশ্লিষ্টদের সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা শহরের নিচু এলাকায় জলাবদ্ধতার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে অধিদপ্তর।
আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, আগামী ২৪ ঘণ্টা পর থেকে বৃষ্টির প্রবণতা কিছুটা কমে আসতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানিয়েছে, গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় থাকা লঘুচাপটি একই স্থানে অবস্থান করছে। এর প্রভাবে সমুদ্রবন্দরগুলোতে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত বহাল রয়েছে।
তাপমাত্রার দিক দিয়ে মঙ্গলবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল নীলফামারীর ডিমলায় ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে টাঙ্গাইলে, ২২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।