চীন সফরের মধ্য দিয়ে দেশটির কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে বিএনপির সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। চীন সফর শেষে ত শুক্রবার রাত ১০টায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নেমে সাংবাদিকদের সামনে এ মন্তব্য করেন বিএনপি মহাসচিব।
তিনি বলেন, ‘আমাদের সফরটা ছিল রাজনৈতিক। চীনের কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণে আমরা সেখানে গিয়েছিলাম। সফরটা সফল হয়েছে। চীনের কমিউনিস্ট পার্টির পলিট ব্যুরোর সঙ্গে আমাদের অত্যন্ত সফল ও ফলপ্রসূ মিটিং হয়েছে। পার্টি টু পার্টি সম্পর্ক আরও নিবিড়-শক্তিশালী হয়েছে।’
‘আপনারা জানেন, আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সাহেবকে তারা দাওয়াত করেছেন এবং চীনের কমিউনিস্ট পার্টির নেতারা খুশি হয়েছেন যে, তিনি এখন নেতৃত্ব দিচ্ছেন। আমরাও তাদেরকে দাওয়াত করেছি, তারা তা গ্রহণ করেছেন।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, বিএনপি ও চীনের কমিউনিস্ট পার্টির মধ্যে দুই বছরের মধ্যে একটা রাজনৈতিক সংলাপের জন্য দুই দলের মধ্যে একটা সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) করার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
ফখরুল বলেন, ‘আমরা অভিভূত হয়েছি যে, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের নেতৃত্বে কয়েক বছরের মধ্যে চীন একটা উঁচু পর্যায়ে পৌঁছে গেছে তার অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক শক্তি দিয়ে।
‘আমি মনে করি, এটা বাংলাদেশের জন্য নয়, পুরো বিশ্বের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
রাত ১০টা ৪০ মিনিটে এয়ার চায়নার ফ্লাইটে মহাসচিবসহ বিএনপির প্রতিনিধি দল চীনের গুয়াংজু বিমানবন্দর থেকে ঢাকায় পৌঁছান। বিমানবন্দরে তাদের স্বাগত জানান চীনের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত লিউ ইউইন।
গত ২২ জুন রাতে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণে বিএনপি
মহাসচিবের নেতৃত্বে উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল চীন যায়। প্রথমে তারা বেইজিং গ্রেট হলে কমিউনিস্ট পার্টির নেতাদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠক করেন।
চীনের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপমন্ত্রী সান ওয়েইদং, চীনের কমিউনিস্ট পার্টির আন্তর্জাতিক বিভাগের মন্ত্রী লিউ জিয়ানচাও ও ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসের স্ট্যান্ডিং কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান লি হংঝংয়ের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপি মহাসচিব।
মহাসচিবের সঙ্গে এসব বৈঠকে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সেলিমা রহমান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ইসমাইল জবিহ উল্লাহ, সুকোমল বড়ুয়া, জহির উদ্দিন স্বপন, মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল ও চেয়ারপারসনের একান্ত সচিব এবিএম আবদুস সাত্তার ছিলেন।
বিএনপির প্রতিনিধি দল ‘মিউজিয়াম অব কমিউনিস্ট’, গ্রেট ওয়াল, বেইজিংয়ে চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন করপোরেশন, চীনের শানসি প্রদেশের জিয়ান স্মার্ট সিটি, জিয়ান হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ ডেভেলপমেন্ট জোন, জিয়াওটং ইউনির্ভাসিটি ও জিয়ানের একটি গ্রামসহ কয়েকটি প্রকল্প পরিদর্শন করেন।
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
চীন সফরের মধ্য দিয়ে দেশটির কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে বিএনপির সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। চীন সফর শেষে ত শুক্রবার রাত ১০টায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নেমে সাংবাদিকদের সামনে এ মন্তব্য করেন বিএনপি মহাসচিব।
তিনি বলেন, ‘আমাদের সফরটা ছিল রাজনৈতিক। চীনের কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণে আমরা সেখানে গিয়েছিলাম। সফরটা সফল হয়েছে। চীনের কমিউনিস্ট পার্টির পলিট ব্যুরোর সঙ্গে আমাদের অত্যন্ত সফল ও ফলপ্রসূ মিটিং হয়েছে। পার্টি টু পার্টি সম্পর্ক আরও নিবিড়-শক্তিশালী হয়েছে।’
‘আপনারা জানেন, আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সাহেবকে তারা দাওয়াত করেছেন এবং চীনের কমিউনিস্ট পার্টির নেতারা খুশি হয়েছেন যে, তিনি এখন নেতৃত্ব দিচ্ছেন। আমরাও তাদেরকে দাওয়াত করেছি, তারা তা গ্রহণ করেছেন।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, বিএনপি ও চীনের কমিউনিস্ট পার্টির মধ্যে দুই বছরের মধ্যে একটা রাজনৈতিক সংলাপের জন্য দুই দলের মধ্যে একটা সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) করার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
ফখরুল বলেন, ‘আমরা অভিভূত হয়েছি যে, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের নেতৃত্বে কয়েক বছরের মধ্যে চীন একটা উঁচু পর্যায়ে পৌঁছে গেছে তার অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক শক্তি দিয়ে।
‘আমি মনে করি, এটা বাংলাদেশের জন্য নয়, পুরো বিশ্বের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
রাত ১০টা ৪০ মিনিটে এয়ার চায়নার ফ্লাইটে মহাসচিবসহ বিএনপির প্রতিনিধি দল চীনের গুয়াংজু বিমানবন্দর থেকে ঢাকায় পৌঁছান। বিমানবন্দরে তাদের স্বাগত জানান চীনের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত লিউ ইউইন।
গত ২২ জুন রাতে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণে বিএনপি
মহাসচিবের নেতৃত্বে উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল চীন যায়। প্রথমে তারা বেইজিং গ্রেট হলে কমিউনিস্ট পার্টির নেতাদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠক করেন।
চীনের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপমন্ত্রী সান ওয়েইদং, চীনের কমিউনিস্ট পার্টির আন্তর্জাতিক বিভাগের মন্ত্রী লিউ জিয়ানচাও ও ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসের স্ট্যান্ডিং কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান লি হংঝংয়ের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপি মহাসচিব।
মহাসচিবের সঙ্গে এসব বৈঠকে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সেলিমা রহমান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ইসমাইল জবিহ উল্লাহ, সুকোমল বড়ুয়া, জহির উদ্দিন স্বপন, মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল ও চেয়ারপারসনের একান্ত সচিব এবিএম আবদুস সাত্তার ছিলেন।
বিএনপির প্রতিনিধি দল ‘মিউজিয়াম অব কমিউনিস্ট’, গ্রেট ওয়াল, বেইজিংয়ে চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন করপোরেশন, চীনের শানসি প্রদেশের জিয়ান স্মার্ট সিটি, জিয়ান হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ ডেভেলপমেন্ট জোন, জিয়াওটং ইউনির্ভাসিটি ও জিয়ানের একটি গ্রামসহ কয়েকটি প্রকল্প পরিদর্শন করেন।