উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে পাচার হওয়া সম্পদ ফিরিয়ে আনতে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ। জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত সালাহউদ্দিন নোমান চৌধুরী মঙ্গলবার এ আহ্বান জানান।
জাতিসংঘের সাউথ-সাউথ কো-অপারেশনের উচ্চ পর্যায়ের কমিটির ২২তম অধিবেশনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে তিনি বলেন, "বৈশ্বিক ন্যায়বিচার ও পারস্পরিক আস্থার স্বার্থে পাচারকৃত সম্পদ ফেরাতে রাজনৈতিক সদিচ্ছা অপরিহার্য।"
জাতিসংঘে বাংলাদেশ মিশনের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, রাষ্ট্রদূত চৌধুরী স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণপ্রাপ্ত দেশগুলোর জন্য বিদ্যমান বিশেষ সুবিধাগুলোর মেয়াদ পর্যায়ক্রমে তুলে নেওয়ার ওপর গুরুত্ব দেন।
তিনি বলেন, “এই সুবিধাগুলো হঠাৎ করে প্রত্যাহার না করে ধাপে ধাপে ও পরিকল্পিতভাবে তুলে নেওয়া উচিত, যাতে উত্তরণ টেকসই ও স্থায়ী হয়।”
রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, উন্নয়নশীল দেশগুলোর নিজস্ব সম্পদ আহরণে সামাজিক উদ্যোগ একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হতে পারে। স্বাস্থ্য, শিক্ষা, খাদ্য নিরাপত্তা ও নবায়নযোগ্য জ্বালানির মতো মৌলিক খাতে সামাজিক উদ্যোগ গুণগত পরিবর্তন আনতে পারে।
তিনি তরুণদের উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি হিসেবে চিহ্নিত করে বলেন, “তারুণ্যের পূর্ণ সম্ভাবনা কাজে লাগাতে শিক্ষা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং উদীয়মান প্রযুক্তিতে দক্ষতা অর্জনে বিনিয়োগ বাড়ানো জরুরি।”
রাষ্ট্রদূত চৌধুরী উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতা জোরদার করে একটি ন্যায়ভিত্তিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘তিন শূন্যের’ (দারিদ্র্য, বর্জ্য ও নিঃসরণমুক্ত) বিশ্ব গঠনের প্রতি বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।
বুধবার, ২৮ মে ২০২৫
উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে পাচার হওয়া সম্পদ ফিরিয়ে আনতে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ। জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত সালাহউদ্দিন নোমান চৌধুরী মঙ্গলবার এ আহ্বান জানান।
জাতিসংঘের সাউথ-সাউথ কো-অপারেশনের উচ্চ পর্যায়ের কমিটির ২২তম অধিবেশনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে তিনি বলেন, "বৈশ্বিক ন্যায়বিচার ও পারস্পরিক আস্থার স্বার্থে পাচারকৃত সম্পদ ফেরাতে রাজনৈতিক সদিচ্ছা অপরিহার্য।"
জাতিসংঘে বাংলাদেশ মিশনের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, রাষ্ট্রদূত চৌধুরী স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণপ্রাপ্ত দেশগুলোর জন্য বিদ্যমান বিশেষ সুবিধাগুলোর মেয়াদ পর্যায়ক্রমে তুলে নেওয়ার ওপর গুরুত্ব দেন।
তিনি বলেন, “এই সুবিধাগুলো হঠাৎ করে প্রত্যাহার না করে ধাপে ধাপে ও পরিকল্পিতভাবে তুলে নেওয়া উচিত, যাতে উত্তরণ টেকসই ও স্থায়ী হয়।”
রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, উন্নয়নশীল দেশগুলোর নিজস্ব সম্পদ আহরণে সামাজিক উদ্যোগ একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হতে পারে। স্বাস্থ্য, শিক্ষা, খাদ্য নিরাপত্তা ও নবায়নযোগ্য জ্বালানির মতো মৌলিক খাতে সামাজিক উদ্যোগ গুণগত পরিবর্তন আনতে পারে।
তিনি তরুণদের উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি হিসেবে চিহ্নিত করে বলেন, “তারুণ্যের পূর্ণ সম্ভাবনা কাজে লাগাতে শিক্ষা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং উদীয়মান প্রযুক্তিতে দক্ষতা অর্জনে বিনিয়োগ বাড়ানো জরুরি।”
রাষ্ট্রদূত চৌধুরী উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতা জোরদার করে একটি ন্যায়ভিত্তিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘তিন শূন্যের’ (দারিদ্র্য, বর্জ্য ও নিঃসরণমুক্ত) বিশ্ব গঠনের প্রতি বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।