বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় সহনশীলতা বৃদ্ধির জন্য ১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অনুদান প্রদান করবে যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়নবিষয়ক সংস্থা (ইউএসএআইডি)। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এই অনুদানের কথা জানান।
এই অনুদান ইউএসএআইডির ক্লাইমঅ্যাক্ট প্রকল্পের অধীনে ব্যবহৃত হবে, যা মূলত বাংলাদেশে সবুজায়ন ও জলবায়ু সহনশীল পথ অনুসরণে জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা (এনএপি) ও জাতীয়ভাবে নির্ধারিত অবদান (এনডিসি) বাস্তবায়নে সহায়তা করবে। প্রকল্পটি তিনটি প্রধান ক্ষেত্রের ওপর জোর দেবে: নীতি ও পরিকল্পনা, অর্থায়ন প্রাপ্তি এবং জলবায়ু বিষয়ক শাসনব্যবস্থার উন্নয়ন।
আজ বুধবার সচিবালয়ে ইউএসএআইডির পরিচালক জোসেফ লেসার্ডের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের পর উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এই তথ্য জানান। বৈঠকে ক্লাইমঅ্যাক্ট প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের জলবায়ু সহনশীলতা ও পরিবেশগত স্থায়িত্ব বৃদ্ধির বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ওপর গুরুত্ব দিয়ে বলেন, "ক্লাইমঅ্যাক্ট প্রকল্প আমাদের জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। ইউএসএআইডির এই অনুদান আমাদের দুর্বল জনগোষ্ঠী ও পরিবেশ সুরক্ষায় প্রচেষ্টাকে আরও সুসংহত করবে।"
তিনি আরও বলেন, “বিশ্বব্যাপী অংশীদারদের সহযোগিতা আমাদের দেশকে বিশেষ করে বন্যাপ্রবণ, নদীভাঙন ও উপকূলীয় অঞ্চলে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলার সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করবে।”
ইউএসএআইডির পরিচালক জোসেফ লেসার্ড বাংলাদেশের পরিবেশগত উদ্যোগগুলোতে সহযোগিতা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে, এবং এই সহযোগিতা দীর্ঘমেয়াদী জলবায়ু সহনশীলতা নিশ্চিত করার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বৈঠকে মন্ত্রণালয়ের সচিব, অতিরিক্ত সচিবসহ ইউএসএআইডির টিম লিডার ব্রনউইন লুয়েলিন, উইনরক ইন্টারন্যাশনালের ফরেস্ট্রি ও প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা পরিচালক রবার্ট কেনি, এবং পরিবেশ ও শক্তি বিভাগের সহযোগী পরিচালক ফিরাস ট্রাইশসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪
বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় সহনশীলতা বৃদ্ধির জন্য ১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অনুদান প্রদান করবে যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়নবিষয়ক সংস্থা (ইউএসএআইডি)। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এই অনুদানের কথা জানান।
এই অনুদান ইউএসএআইডির ক্লাইমঅ্যাক্ট প্রকল্পের অধীনে ব্যবহৃত হবে, যা মূলত বাংলাদেশে সবুজায়ন ও জলবায়ু সহনশীল পথ অনুসরণে জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা (এনএপি) ও জাতীয়ভাবে নির্ধারিত অবদান (এনডিসি) বাস্তবায়নে সহায়তা করবে। প্রকল্পটি তিনটি প্রধান ক্ষেত্রের ওপর জোর দেবে: নীতি ও পরিকল্পনা, অর্থায়ন প্রাপ্তি এবং জলবায়ু বিষয়ক শাসনব্যবস্থার উন্নয়ন।
আজ বুধবার সচিবালয়ে ইউএসএআইডির পরিচালক জোসেফ লেসার্ডের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের পর উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এই তথ্য জানান। বৈঠকে ক্লাইমঅ্যাক্ট প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের জলবায়ু সহনশীলতা ও পরিবেশগত স্থায়িত্ব বৃদ্ধির বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ওপর গুরুত্ব দিয়ে বলেন, "ক্লাইমঅ্যাক্ট প্রকল্প আমাদের জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। ইউএসএআইডির এই অনুদান আমাদের দুর্বল জনগোষ্ঠী ও পরিবেশ সুরক্ষায় প্রচেষ্টাকে আরও সুসংহত করবে।"
তিনি আরও বলেন, “বিশ্বব্যাপী অংশীদারদের সহযোগিতা আমাদের দেশকে বিশেষ করে বন্যাপ্রবণ, নদীভাঙন ও উপকূলীয় অঞ্চলে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলার সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করবে।”
ইউএসএআইডির পরিচালক জোসেফ লেসার্ড বাংলাদেশের পরিবেশগত উদ্যোগগুলোতে সহযোগিতা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে, এবং এই সহযোগিতা দীর্ঘমেয়াদী জলবায়ু সহনশীলতা নিশ্চিত করার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বৈঠকে মন্ত্রণালয়ের সচিব, অতিরিক্ত সচিবসহ ইউএসএআইডির টিম লিডার ব্রনউইন লুয়েলিন, উইনরক ইন্টারন্যাশনালের ফরেস্ট্রি ও প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা পরিচালক রবার্ট কেনি, এবং পরিবেশ ও শক্তি বিভাগের সহযোগী পরিচালক ফিরাস ট্রাইশসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।