মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন আরেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার (২৬ জুলাই) সকাল ৯টা ১০ মিনিটে ১৩ বছর বয়সী জারিফ ফারহান রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে মারা যায় বলে জানিয়েছেন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান।
তিনি জানান, জারিফের শ্বাসনালীসহ শরীরের প্রায় ৪০ শতাংশ দগ্ধ ছিল। জারিফ রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
শুক্রবার (২৫ জুলাই) বিকেলে বার্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক ডা. মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন জানান, সেখানে ভর্তি পাঁচ শিক্ষার্থীর অবস্থা আশঙ্কাজনক।
এ নিয়ে জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ১৬ জনে। আর সামগ্রিকভাবে, এ ভয়াবহ দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ৩৭ জন, যাদের বেশিরভাগই শিশু শিক্ষার্থী। তবে মৃতের সংখ্যা নিয়ে বিভ্রান্তি দেখা দিয়েছে। সরকারি হিসাবে এখন মৃতের সংখ্যা ৩৪।
গত মঙ্গলবার (২২ জুলাই) বেলা ১২টা পর্যন্ত দুর্ঘটনায় আহত ও নিহতদের হালনাগাদ সংখ্যা প্রকাশ করে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)। সেখানে মৃতের সংখ্যা বলা হয়েছিলে ৩১। পরের দিন বুধবার রাতে বার্ন ইউনিটে মারা যায় নাফি নামে এক শিক্ষার্থী। বৃহস্পতিবার দুই শিক্ষার্থী মারা যায় তারা হলেন- মাহিয়া ও মাহতাব। শুক্রবার আরও দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয় তারা হলেন- মাকিন ও আইমান। আর আজ মারা গেছে জারিফ ফারহান। তাতে মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৭ জনে।
গত শনিবার (২০ জুলাই) দুপুরে বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ঢাকার উত্তরার দিয়াবাড়ি এলাকায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসের একটি ভবনের সামনে বিধ্বস্ত হয়। দেশের ইতিহাসে এটি সবচেয়ে বড় সামরিক বিমান দুর্ঘটনা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
এ দুর্ঘটনায় দগ্ধ ও আহত ৪৯ জন এখনো বার্ন ইনস্টিটিউট, সিএমএইচসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন আরেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার (২৬ জুলাই) সকাল ৯টা ১০ মিনিটে ১৩ বছর বয়সী জারিফ ফারহান রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে মারা যায় বলে জানিয়েছেন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান।
তিনি জানান, জারিফের শ্বাসনালীসহ শরীরের প্রায় ৪০ শতাংশ দগ্ধ ছিল। জারিফ রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
শুক্রবার (২৫ জুলাই) বিকেলে বার্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক ডা. মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন জানান, সেখানে ভর্তি পাঁচ শিক্ষার্থীর অবস্থা আশঙ্কাজনক।
এ নিয়ে জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ১৬ জনে। আর সামগ্রিকভাবে, এ ভয়াবহ দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ৩৭ জন, যাদের বেশিরভাগই শিশু শিক্ষার্থী। তবে মৃতের সংখ্যা নিয়ে বিভ্রান্তি দেখা দিয়েছে। সরকারি হিসাবে এখন মৃতের সংখ্যা ৩৪।
গত মঙ্গলবার (২২ জুলাই) বেলা ১২টা পর্যন্ত দুর্ঘটনায় আহত ও নিহতদের হালনাগাদ সংখ্যা প্রকাশ করে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)। সেখানে মৃতের সংখ্যা বলা হয়েছিলে ৩১। পরের দিন বুধবার রাতে বার্ন ইউনিটে মারা যায় নাফি নামে এক শিক্ষার্থী। বৃহস্পতিবার দুই শিক্ষার্থী মারা যায় তারা হলেন- মাহিয়া ও মাহতাব। শুক্রবার আরও দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয় তারা হলেন- মাকিন ও আইমান। আর আজ মারা গেছে জারিফ ফারহান। তাতে মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৭ জনে।
গত শনিবার (২০ জুলাই) দুপুরে বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ঢাকার উত্তরার দিয়াবাড়ি এলাকায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসের একটি ভবনের সামনে বিধ্বস্ত হয়। দেশের ইতিহাসে এটি সবচেয়ে বড় সামরিক বিমান দুর্ঘটনা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
এ দুর্ঘটনায় দগ্ধ ও আহত ৪৯ জন এখনো বার্ন ইনস্টিটিউট, সিএমএইচসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।