মায়ানমারে অনুপ্রবেশের অভিযোগে আটক হওয়া ২০ বাংলাদেশি কিশোরকে নিয়ে দেশে ফিরছে নৌবাহিনীর উদ্ধারকারী জাহাজ ‘বিএনএস সমুদ্র অভিযান’। রোববার মায়ানমারের ইয়াঙ্গুন বন্দর থেকে জাহাজটি বাংলাদেশের পথে যাত্রা শুরু করে।
জাহাজে কিশোরদের সঙ্গে রয়েছেন বাংলাদেশের অর্ধশতাধিক উদ্ধারকর্মী, যারা সম্প্রতি মায়ানমারে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় সেখানে যান। সহায়তার অংশ হিসেবে ‘বিএনএস সমুদ্র অভিযান’ গত ১১ এপ্রিল ইয়াঙ্গুনে পৌঁছায় ১২০ টন ত্রাণসামগ্রী নিয়ে।
বাংলাদেশ দূতাবাস জানিয়েছে, দালালদের মাধ্যমে মালয়েশিয়ায় পাচারের চেষ্টাকালে কিশোরদের মায়ানমারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আটক করে। পরে দূতাবাসের উদ্যোগে যাচাই-বাছাই শেষে তাদের ফেরত পাঠানো হচ্ছে।
জাহাজটি আগামী মঙ্গলবার বিকেলে চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছাবে বলে জানা গেছে।
মায়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. মনোয়ার হোসেন উদ্ধারকর্মীদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, “দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার জন্য তারা প্রশংসনীয় ভূমিকা রেখেছেন। যারা অবৈধভাবে মায়ানমারে প্রবেশ করেছে, তাদের ফিরিয়ে আনতে দূতাবাস নিরলসভাবে কাজ করছে।”
দূতাবাসের তথ্য অনুযায়ী, গত দুই বছরে ইয়াঙ্গুন থেকে মোট ৩৫২ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। সর্বশেষ প্রত্যাবাসন হয়েছিল ২০২৩ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর, সেদিন ফিরেছিলেন ৮৫ জন।
সোমবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৫
মায়ানমারে অনুপ্রবেশের অভিযোগে আটক হওয়া ২০ বাংলাদেশি কিশোরকে নিয়ে দেশে ফিরছে নৌবাহিনীর উদ্ধারকারী জাহাজ ‘বিএনএস সমুদ্র অভিযান’। রোববার মায়ানমারের ইয়াঙ্গুন বন্দর থেকে জাহাজটি বাংলাদেশের পথে যাত্রা শুরু করে।
জাহাজে কিশোরদের সঙ্গে রয়েছেন বাংলাদেশের অর্ধশতাধিক উদ্ধারকর্মী, যারা সম্প্রতি মায়ানমারে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় সেখানে যান। সহায়তার অংশ হিসেবে ‘বিএনএস সমুদ্র অভিযান’ গত ১১ এপ্রিল ইয়াঙ্গুনে পৌঁছায় ১২০ টন ত্রাণসামগ্রী নিয়ে।
বাংলাদেশ দূতাবাস জানিয়েছে, দালালদের মাধ্যমে মালয়েশিয়ায় পাচারের চেষ্টাকালে কিশোরদের মায়ানমারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আটক করে। পরে দূতাবাসের উদ্যোগে যাচাই-বাছাই শেষে তাদের ফেরত পাঠানো হচ্ছে।
জাহাজটি আগামী মঙ্গলবার বিকেলে চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছাবে বলে জানা গেছে।
মায়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. মনোয়ার হোসেন উদ্ধারকর্মীদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, “দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার জন্য তারা প্রশংসনীয় ভূমিকা রেখেছেন। যারা অবৈধভাবে মায়ানমারে প্রবেশ করেছে, তাদের ফিরিয়ে আনতে দূতাবাস নিরলসভাবে কাজ করছে।”
দূতাবাসের তথ্য অনুযায়ী, গত দুই বছরে ইয়াঙ্গুন থেকে মোট ৩৫২ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। সর্বশেষ প্রত্যাবাসন হয়েছিল ২০২৩ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর, সেদিন ফিরেছিলেন ৮৫ জন।