জুলাই অভ্যুত্থানের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় রাজসাক্ষী হিসেবে সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনকে আজ রবিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে। কেরাণীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে সকাল ৯টা ২৫ মিনিটে তাকে আদালতে আনা হয়।
বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-১-এ আজ রাষ্ট্রপক্ষ মামলার সূচনা বক্তব্য উপস্থাপন করবে। এ মামলার বিচারকাজ সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে।
গত ১০ জুলাই ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও মামুনের বিরুদ্ধে পাঁচটি অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। তিন আসামির মধ্যে কেবল মামুন কারাগারে আটক রয়েছেন। তিনি দোষ স্বীকার করে রাজসাক্ষী হওয়ার আবেদন করলে আদালত তা গ্রহণ করে।
রাষ্ট্রপক্ষ জানায়, মামুন আদালতকে জানিয়েছেন, তিনি ২০২৪ সালের জুলাই-অগাস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধ সম্পর্কে সব তথ্য জানেন এবং তা প্রকাশে সহযোগিতা করবেন। তার সাক্ষ্যের ভিত্তিতে আসামিদের দায় নিরূপণে অগ্রগতি হবে বলে মনে করছে প্রসিকিউশন।
আসামিদের বিরুদ্ধে ‘সুপিরিয়র কমান্ড রেসপনসিবিলিটি’ এবং ‘জয়েন্ট ক্রিমিনাল এন্টারপ্রাইজে’ জড়িত থাকার অভিযোগ আনা হয়েছে। আন্দোলন দমনে ১৪০০ জনকে হত্যার প্ররোচনা ও নির্দেশ দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
প্রসিকিউশনের দাখিল করা প্রমাণের মধ্যে রয়েছে শেখ হাসিনার মারণাস্ত্র ব্যবহারের নির্দেশ দেওয়া একটি অডিও ক্লিপ, যা ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
ট্রাইব্যুনাল সূত্রে জানা গেছে, মামুনের সাক্ষ্য গ্রহণের পর বাকিদের বিরুদ্ধে প্রাথমিক শুনানি শুরু হবে ৪ আগস্ট।
আইনি ভাষায় যাকে ‘অ্যাপ্রুভার’ বলা হয়, বাংলায় সেটিই রাজসাক্ষী। মামুন যদি সত্য উদ্ঘাটনে সহায়তা করেন, আদালত তাকে ক্ষমা করতে পারেন বলেও জানিয়েছেন ট্রাইব্যুনালের প্রধান কৌঁসুলি মো. তাজুল ইসলাম।
রোববার, ০৩ আগস্ট ২০২৫
জুলাই অভ্যুত্থানের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় রাজসাক্ষী হিসেবে সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনকে আজ রবিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে। কেরাণীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে সকাল ৯টা ২৫ মিনিটে তাকে আদালতে আনা হয়।
বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-১-এ আজ রাষ্ট্রপক্ষ মামলার সূচনা বক্তব্য উপস্থাপন করবে। এ মামলার বিচারকাজ সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে।
গত ১০ জুলাই ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও মামুনের বিরুদ্ধে পাঁচটি অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। তিন আসামির মধ্যে কেবল মামুন কারাগারে আটক রয়েছেন। তিনি দোষ স্বীকার করে রাজসাক্ষী হওয়ার আবেদন করলে আদালত তা গ্রহণ করে।
রাষ্ট্রপক্ষ জানায়, মামুন আদালতকে জানিয়েছেন, তিনি ২০২৪ সালের জুলাই-অগাস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধ সম্পর্কে সব তথ্য জানেন এবং তা প্রকাশে সহযোগিতা করবেন। তার সাক্ষ্যের ভিত্তিতে আসামিদের দায় নিরূপণে অগ্রগতি হবে বলে মনে করছে প্রসিকিউশন।
আসামিদের বিরুদ্ধে ‘সুপিরিয়র কমান্ড রেসপনসিবিলিটি’ এবং ‘জয়েন্ট ক্রিমিনাল এন্টারপ্রাইজে’ জড়িত থাকার অভিযোগ আনা হয়েছে। আন্দোলন দমনে ১৪০০ জনকে হত্যার প্ররোচনা ও নির্দেশ দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
প্রসিকিউশনের দাখিল করা প্রমাণের মধ্যে রয়েছে শেখ হাসিনার মারণাস্ত্র ব্যবহারের নির্দেশ দেওয়া একটি অডিও ক্লিপ, যা ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
ট্রাইব্যুনাল সূত্রে জানা গেছে, মামুনের সাক্ষ্য গ্রহণের পর বাকিদের বিরুদ্ধে প্রাথমিক শুনানি শুরু হবে ৪ আগস্ট।
আইনি ভাষায় যাকে ‘অ্যাপ্রুভার’ বলা হয়, বাংলায় সেটিই রাজসাক্ষী। মামুন যদি সত্য উদ্ঘাটনে সহায়তা করেন, আদালত তাকে ক্ষমা করতে পারেন বলেও জানিয়েছেন ট্রাইব্যুনালের প্রধান কৌঁসুলি মো. তাজুল ইসলাম।