‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে এক ঘণ্টার কর্মবিরতি পালন করেছেন সচিবালয়ের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মচারীরা।
বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের ডাকে এই কর্মসূচি পালিত হয়। ফোরামের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে এক ঘণ্টা করে কর্মবিরতি চলবে। পাশাপাশি মাঠ প্রশাসনের বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকদের কার্যালয়সহ অন্যান্য দপ্তরেও একই সময় কর্মবিরতির আহ্বান জানানো হয়েছে।
ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান বাদীউল কবীর জানান, সচিবালয়ের বিভিন্ন দপ্তরে কর্মবিরতি কার্যকর হয়েছে। সকাল সোয়া ১০টার দিকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিতে বেশ কিছু সংখ্যক কর্মচারী জমায়েত হন। তবে কিছু দপ্তরে কর্মচারীদের নিজ কর্মস্থলে দায়িত্ব পালন করতেও দেখা গেছে।
সরকার গত রোববার সন্ধ্যায় ‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ জারি করে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এর খসড়া অনুমোদিত হয়। এরপর থেকেই কর্মচারীরা এর বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামেন।
ফোরামের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দাবি মানা না হলে ৩১ মে-র পর থেকে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে এক ঘণ্টার কর্মবিরতি পালন করেছেন সচিবালয়ের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মচারীরা।
বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের ডাকে এই কর্মসূচি পালিত হয়। ফোরামের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে এক ঘণ্টা করে কর্মবিরতি চলবে। পাশাপাশি মাঠ প্রশাসনের বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকদের কার্যালয়সহ অন্যান্য দপ্তরেও একই সময় কর্মবিরতির আহ্বান জানানো হয়েছে।
ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান বাদীউল কবীর জানান, সচিবালয়ের বিভিন্ন দপ্তরে কর্মবিরতি কার্যকর হয়েছে। সকাল সোয়া ১০টার দিকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিতে বেশ কিছু সংখ্যক কর্মচারী জমায়েত হন। তবে কিছু দপ্তরে কর্মচারীদের নিজ কর্মস্থলে দায়িত্ব পালন করতেও দেখা গেছে।
সরকার গত রোববার সন্ধ্যায় ‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ জারি করে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এর খসড়া অনুমোদিত হয়। এরপর থেকেই কর্মচারীরা এর বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামেন।
ফোরামের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দাবি মানা না হলে ৩১ মে-র পর থেকে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।