ঢাকার উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর একটি জঙ্গি বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় হতাহতের সঠিক তথ্য গোপন করা হচ্ছে—এমন অভিযোগকে ‘অপপ্রচার’ বলে অভিহিত করেছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়।
মঙ্গলবার সরকারপ্রধানের দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মাইলস্টোন স্কুলে সংঘটিত মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, “নিহতদের প্রত্যেকের নাম-পরিচয় যাচাই ও তালিকাভুক্ত করা হচ্ছে। যেসব মরদেহ শনাক্ত করা যাচ্ছে না, সেগুলোর পরিচয় নিশ্চিত করতে ডিএনএ পরীক্ষা করা হচ্ছে।”
এছাড়া দুর্ঘটনায় আহতদের উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিত করতে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে সর্বোচ্চ চিকিৎসাব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে বলেও দাবি করা হয়।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, “আমরা উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে, বিভিন্ন মহল থেকে হতাহতের তথ্য গোপনের অভিযোগ তুলে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। এ দাবি সঠিক নয়। সরকার, সেনাবাহিনী প্রশাসন, বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও হাসপাতাল একযোগে কাজ করছে যাতে নিহত ও আহতদের একটি নির্ভুল তালিকা প্রকাশ করা যায়।”
এ ঘটনায় কেউ নিখোঁজ থাকলে তাদের তথ্য দ্রুত স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে জানানোর আহ্বান জানানো হয়েছে। এক্ষেত্রে স্কুলে একটি কন্ট্রোল রুম খোলা হচ্ছে বলেও জানানো হয়।
নিখোঁজদের শনাক্তে বিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রি খাতা ও অন্যান্য নথিপত্র খতিয়ে দেখার কাজ চলছে।
প্রসঙ্গত, সোমবার দুপুরে রাজধানীর দিয়াবাড়িতে অবস্থিত মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ভবনের ওপর বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। এতে পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলামসহ এখন পর্যন্ত ২৭ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং আরও অন্তত ৭৮ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫
ঢাকার উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর একটি জঙ্গি বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় হতাহতের সঠিক তথ্য গোপন করা হচ্ছে—এমন অভিযোগকে ‘অপপ্রচার’ বলে অভিহিত করেছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়।
মঙ্গলবার সরকারপ্রধানের দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মাইলস্টোন স্কুলে সংঘটিত মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, “নিহতদের প্রত্যেকের নাম-পরিচয় যাচাই ও তালিকাভুক্ত করা হচ্ছে। যেসব মরদেহ শনাক্ত করা যাচ্ছে না, সেগুলোর পরিচয় নিশ্চিত করতে ডিএনএ পরীক্ষা করা হচ্ছে।”
এছাড়া দুর্ঘটনায় আহতদের উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিত করতে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে সর্বোচ্চ চিকিৎসাব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে বলেও দাবি করা হয়।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, “আমরা উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে, বিভিন্ন মহল থেকে হতাহতের তথ্য গোপনের অভিযোগ তুলে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। এ দাবি সঠিক নয়। সরকার, সেনাবাহিনী প্রশাসন, বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও হাসপাতাল একযোগে কাজ করছে যাতে নিহত ও আহতদের একটি নির্ভুল তালিকা প্রকাশ করা যায়।”
এ ঘটনায় কেউ নিখোঁজ থাকলে তাদের তথ্য দ্রুত স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে জানানোর আহ্বান জানানো হয়েছে। এক্ষেত্রে স্কুলে একটি কন্ট্রোল রুম খোলা হচ্ছে বলেও জানানো হয়।
নিখোঁজদের শনাক্তে বিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রি খাতা ও অন্যান্য নথিপত্র খতিয়ে দেখার কাজ চলছে।
প্রসঙ্গত, সোমবার দুপুরে রাজধানীর দিয়াবাড়িতে অবস্থিত মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ভবনের ওপর বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। এতে পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলামসহ এখন পর্যন্ত ২৭ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং আরও অন্তত ৭৮ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।