হাই কোর্ট গাছ কাটার আগে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ থেকে অনুমতি নেওয়ার শর্তে রায় দিয়েছে। মানবাধিকার ও পরিবেশবাদী সংগঠন এইচআরপিবি’র দায়ের করা রিট আবেদনের চূড়ান্ত শুনানি শেষে বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের বেঞ্চ মঙ্গলবার এ রায় দেয়।
২০২৪ সালে তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও পরিবেশ দূষণ বন্ধে মানুষের জীবন ও সুস্বাস্থ্য রক্ষার উদ্দেশ্যে এই রিট মামলা করা হয়। আদালত রুল জারি করে ঢাকার দুই সিটি, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে গাছ কাটার ক্ষেত্রে অনুমতি নেওয়ার বিষয়টি মানবাধিকার লঙ্ঘন হতে পারে কিনা, তা জানতে চেয়েছিল।
মনজিল মোরসেদ আদালতে জানান, গাছ কাটার জন্য অনুমতি নিতেএকটি কমিটি গঠন করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। এই কমিটিতে পরিবেশবাদী, পরিবেশ বিশেষজ্ঞ, বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি থাকবেন। জেলা ও উপজেলা পর্যায়েও এ ধরনের কমিটি গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া আদালত ২০০৪ সালের সামাজিক বনায়ন বিধিমালায় পরিবর্তন আনতে বলেছে, যেখানে বলা হবে, বপন করা গাছ কাটা যাবে না, বরং গাছের মূল্যের সমপরিমাণ টাকা প্রদান করতে হবে।
রায়ের পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, দেশে গাছের সংখ্যা বাড়ানো প্রয়োজন, কেননা গাছ কাটার কারণে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হবে, যা মানুষের বেঁচে থাকার অধিকারকে খর্ব করবে।
মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫
হাই কোর্ট গাছ কাটার আগে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ থেকে অনুমতি নেওয়ার শর্তে রায় দিয়েছে। মানবাধিকার ও পরিবেশবাদী সংগঠন এইচআরপিবি’র দায়ের করা রিট আবেদনের চূড়ান্ত শুনানি শেষে বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের বেঞ্চ মঙ্গলবার এ রায় দেয়।
২০২৪ সালে তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও পরিবেশ দূষণ বন্ধে মানুষের জীবন ও সুস্বাস্থ্য রক্ষার উদ্দেশ্যে এই রিট মামলা করা হয়। আদালত রুল জারি করে ঢাকার দুই সিটি, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে গাছ কাটার ক্ষেত্রে অনুমতি নেওয়ার বিষয়টি মানবাধিকার লঙ্ঘন হতে পারে কিনা, তা জানতে চেয়েছিল।
মনজিল মোরসেদ আদালতে জানান, গাছ কাটার জন্য অনুমতি নিতেএকটি কমিটি গঠন করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। এই কমিটিতে পরিবেশবাদী, পরিবেশ বিশেষজ্ঞ, বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি থাকবেন। জেলা ও উপজেলা পর্যায়েও এ ধরনের কমিটি গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া আদালত ২০০৪ সালের সামাজিক বনায়ন বিধিমালায় পরিবর্তন আনতে বলেছে, যেখানে বলা হবে, বপন করা গাছ কাটা যাবে না, বরং গাছের মূল্যের সমপরিমাণ টাকা প্রদান করতে হবে।
রায়ের পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, দেশে গাছের সংখ্যা বাড়ানো প্রয়োজন, কেননা গাছ কাটার কারণে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হবে, যা মানুষের বেঁচে থাকার অধিকারকে খর্ব করবে।