সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ ও ফেরাকে ঘিরে আলোচনা-সমালোচনার মধ্যেই স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছেন, তদন্তে দোষ প্রমাণিত হলেই কেবল তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।
সোমবার ( জুন) ঢাকার যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, “আপনারাই বলছেন যে অনেক মামলার তদন্ত হয়নি। তদন্তের পর যিনি দোষী হবেন, তাকেই আইনের আওতায় আনা হবে। কাউকে অন্যায়ভাবে সাজা দেওয়া হবে না।”
তিনি আরও বলেন, “আপনারাই বলেন, নির্দোষ কেউ যেন সাজা না পায়। আমরা সেই কথাই মানছি। তদন্ত ছাড়া কাউকে দায়ী করা হবে না। দোষী হলে অবশ্যই শাস্তির আওতায় আসবে।”
উল্লেখ্য, গত ৭ মে রাতে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে বাংলাদেশ ত্যাগ করেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। সে সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের একটি মামলায় তার নাম থাকায় দেশত্যাগ নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।
এ নিয়ে প্রশাসনিক গাফিলতির অভিযোগে কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপারসহ চার পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়। গঠিত হয় তিন সদস্যের উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটিও।
সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ এক মাস থাইল্যান্ডে চিকিৎসা শেষে রোববার (৮ জুন) রাতে দেশে ফেরেন। এ বিষয়ে সোমবার সকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখে পড়েন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে নেওয়া ব্যবস্থা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “তদন্ত কমিটি সুপারিশ করেছে। দোষ প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে, না হলে তারা নিজ নিজ পদে ফিরবেন।”
ঈদের সময় দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে তিনি বলেন, “আমার প্রত্যাশা এ পর্যন্ত পূরণ হইছে এজন্য, যে এরকম বড় ধরনের কোনো রিপোর্ট আমি পাই নাই। হ্যাঁ, রাস্তাঘাটে তো দুই একটা অ্যাক্সিডেন্ট হইছে, এইটা তো আমি না করব না। কিন্তু বড় ধরনের কোনো ঘটনা ঘটে নাই। দুই একটা ছোটখাট চুরি-ছেচরামি- এইগুলি তো হচ্ছেই। আমি মোটামুটি খুশি। আপনারাও খুশি, আমিও খুশি।”
সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ ও ফেরাকে ঘিরে আলোচনা-সমালোচনার মধ্যেই স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছেন, তদন্তে দোষ প্রমাণিত হলেই কেবল তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।
সোমবার ( জুন) ঢাকার যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, “আপনারাই বলছেন যে অনেক মামলার তদন্ত হয়নি। তদন্তের পর যিনি দোষী হবেন, তাকেই আইনের আওতায় আনা হবে। কাউকে অন্যায়ভাবে সাজা দেওয়া হবে না।”
তিনি আরও বলেন, “আপনারাই বলেন, নির্দোষ কেউ যেন সাজা না পায়। আমরা সেই কথাই মানছি। তদন্ত ছাড়া কাউকে দায়ী করা হবে না। দোষী হলে অবশ্যই শাস্তির আওতায় আসবে।”
উল্লেখ্য, গত ৭ মে রাতে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে বাংলাদেশ ত্যাগ করেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। সে সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের একটি মামলায় তার নাম থাকায় দেশত্যাগ নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।
এ নিয়ে প্রশাসনিক গাফিলতির অভিযোগে কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপারসহ চার পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়। গঠিত হয় তিন সদস্যের উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটিও।
সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ এক মাস থাইল্যান্ডে চিকিৎসা শেষে রোববার (৮ জুন) রাতে দেশে ফেরেন। এ বিষয়ে সোমবার সকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখে পড়েন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে নেওয়া ব্যবস্থা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “তদন্ত কমিটি সুপারিশ করেছে। দোষ প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে, না হলে তারা নিজ নিজ পদে ফিরবেন।”
ঈদের সময় দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে তিনি বলেন, “আমার প্রত্যাশা এ পর্যন্ত পূরণ হইছে এজন্য, যে এরকম বড় ধরনের কোনো রিপোর্ট আমি পাই নাই। হ্যাঁ, রাস্তাঘাটে তো দুই একটা অ্যাক্সিডেন্ট হইছে, এইটা তো আমি না করব না। কিন্তু বড় ধরনের কোনো ঘটনা ঘটে নাই। দুই একটা ছোটখাট চুরি-ছেচরামি- এইগুলি তো হচ্ছেই। আমি মোটামুটি খুশি। আপনারাও খুশি, আমিও খুশি।”