আজ (২৪ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৫টা ৪৫ মিনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে তিনি মারা যান। বিশিষ্ট ব্যাংকার, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
তিনি করোনায় আক্রান্ত হলে গত ১ফেব্রুয়ারি তাকে শ্যামলীর বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখানে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে নেয়া হয়। ১৯ ফেব্রুয়ারি তার অবস্থার আরো অবনতি হলে তাকে লাইফ সাপোর্টে দেওয়া হয়। তার ব্রেইন স্ট্রোক হয়েছিল বলে চিকিৎসকরা অনুমান করছিলেন। কিন্তু শারীরিক অবস্থার অবনতির কারনে তার আরো কোন পরীক্ষা-নীরিক্ষা করা সম্ভব হচ্ছিলনা বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
ইব্রাহিম খালেদ ১৯৪১ সালের ৪জুলাই গোপাল গঞ্জে জন্মগ্রহন করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভূগোলে স্নাতকোত্তর ও আইবিএ থেকে এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন।
ইব্রাহিম খালেদ ১৯৬৩ সাল থেকে ব্যাংকিং ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত হন। তিনি ১৯৯৪ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, ১৯৯৬ সালে অগ্রণী ব্যাংক এবং ১৯৯৭ সালে সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে ১৯৯৮ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর ছিলেন। ২০০০ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি পূবালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন। বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যানের দায়িত্বও পালন করেন তিনি। ২০১০ সালে শেয়ারবাজারের পতনের কারণ অনুসন্ধানে সরকার গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান ছিলেন তিনি।
২০১১ সালে বাংলা একাডেমি তাকে সম্মানসূচক ফেলোশিপ প্রদান করে। খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ দীর্ঘদিন ধরে জাতীয় শিশুকিশোর সংগঠন কঁচিকাচার মেলার পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
তার মৃত্যুতে বিভিন্ন মহল শোক প্রকাশ করেছেন। আজ সকাল ১১টায় তার মরদেহ সেগুন বাগিচায় কচিকাচার মেলার কার্যালয়ে নেয়া হবে। সেখানে কচিকাচার মেলার সদস্যদের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য মরদেহ কিছু সময় রাখা হবে। বাদ জোহর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে দাফনের জন্য তার মরদেহ গোপাল গঞ্জে নিয়ে যাওয়া হবে।
বুধবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২১
আজ (২৪ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৫টা ৪৫ মিনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে তিনি মারা যান। বিশিষ্ট ব্যাংকার, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
তিনি করোনায় আক্রান্ত হলে গত ১ফেব্রুয়ারি তাকে শ্যামলীর বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখানে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে নেয়া হয়। ১৯ ফেব্রুয়ারি তার অবস্থার আরো অবনতি হলে তাকে লাইফ সাপোর্টে দেওয়া হয়। তার ব্রেইন স্ট্রোক হয়েছিল বলে চিকিৎসকরা অনুমান করছিলেন। কিন্তু শারীরিক অবস্থার অবনতির কারনে তার আরো কোন পরীক্ষা-নীরিক্ষা করা সম্ভব হচ্ছিলনা বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
ইব্রাহিম খালেদ ১৯৪১ সালের ৪জুলাই গোপাল গঞ্জে জন্মগ্রহন করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভূগোলে স্নাতকোত্তর ও আইবিএ থেকে এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন।
ইব্রাহিম খালেদ ১৯৬৩ সাল থেকে ব্যাংকিং ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত হন। তিনি ১৯৯৪ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, ১৯৯৬ সালে অগ্রণী ব্যাংক এবং ১৯৯৭ সালে সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে ১৯৯৮ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর ছিলেন। ২০০০ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি পূবালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন। বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যানের দায়িত্বও পালন করেন তিনি। ২০১০ সালে শেয়ারবাজারের পতনের কারণ অনুসন্ধানে সরকার গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান ছিলেন তিনি।
২০১১ সালে বাংলা একাডেমি তাকে সম্মানসূচক ফেলোশিপ প্রদান করে। খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ দীর্ঘদিন ধরে জাতীয় শিশুকিশোর সংগঠন কঁচিকাচার মেলার পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
তার মৃত্যুতে বিভিন্ন মহল শোক প্রকাশ করেছেন। আজ সকাল ১১টায় তার মরদেহ সেগুন বাগিচায় কচিকাচার মেলার কার্যালয়ে নেয়া হবে। সেখানে কচিকাচার মেলার সদস্যদের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য মরদেহ কিছু সময় রাখা হবে। বাদ জোহর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে দাফনের জন্য তার মরদেহ গোপাল গঞ্জে নিয়ে যাওয়া হবে।