মহামারি করোনার প্রকোপ আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যাবার পরিপ্রেক্ষিতে চলমান বিধিনিষেধের বিষয়ে আজ নতুন সিদ্ধান্ত আসার কথা। গত ৫ এপ্রিল এ বিধিনেষধ জারি করে সরকার।
সরকারি বিধিনিষেধে আওতায় বন্ধ করা হয় গণপরিবহনসহ বিপণিকেন্দ্র। পরে যদিও কিছু ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা শিথীল করা হয়।
ওইদিন সরকারি ঘোষণায় বলা হয়েছিল পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার (আজ) এ বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত জানানো হবে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম ওইদিন সভা শেষে প্রেসব্রিফিংয়ে বলেন, বৃহস্পতিবার পরবর্তী বিধিনিষেধের নতুন সিদ্ধান্ত দেয়া হবে। দেশে করোনা সংক্রমণ বাড়তে থাকায় এবার কঠোর বিধিনিষেধ আসতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে ইঙ্গিত করা হয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জানান, কঠোর বিধিনিষেধে বিষয়ে এক-দুই দিনের মধ্যে নতুন নির্দেশনা আসতে পারে।
এদিকে দেশে করোনা পরিস্থিতি ক্রমেই খারাপের দিকে যাচ্ছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী বুধবার পর্যন্ত এ রোগে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৪৪৭ জনে। প্রতিদিনই রেকর্ড সংখ্যক মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে সরকার বিধিনিষেধের মতো সিদ্ধান্ত নিয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ব্যাপারে জোর দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে জনসাধারণের মধ্যে এখন পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি ও সরকারি নির্দেশনা প্রতিপালনে উদাসীনতা দেখা যাচ্ছে।
বৃহস্পতিবার, ০৮ এপ্রিল ২০২১
মহামারি করোনার প্রকোপ আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যাবার পরিপ্রেক্ষিতে চলমান বিধিনিষেধের বিষয়ে আজ নতুন সিদ্ধান্ত আসার কথা। গত ৫ এপ্রিল এ বিধিনেষধ জারি করে সরকার।
সরকারি বিধিনিষেধে আওতায় বন্ধ করা হয় গণপরিবহনসহ বিপণিকেন্দ্র। পরে যদিও কিছু ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা শিথীল করা হয়।
ওইদিন সরকারি ঘোষণায় বলা হয়েছিল পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার (আজ) এ বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত জানানো হবে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম ওইদিন সভা শেষে প্রেসব্রিফিংয়ে বলেন, বৃহস্পতিবার পরবর্তী বিধিনিষেধের নতুন সিদ্ধান্ত দেয়া হবে। দেশে করোনা সংক্রমণ বাড়তে থাকায় এবার কঠোর বিধিনিষেধ আসতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে ইঙ্গিত করা হয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জানান, কঠোর বিধিনিষেধে বিষয়ে এক-দুই দিনের মধ্যে নতুন নির্দেশনা আসতে পারে।
এদিকে দেশে করোনা পরিস্থিতি ক্রমেই খারাপের দিকে যাচ্ছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী বুধবার পর্যন্ত এ রোগে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৪৪৭ জনে। প্রতিদিনই রেকর্ড সংখ্যক মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে সরকার বিধিনিষেধের মতো সিদ্ধান্ত নিয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ব্যাপারে জোর দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে জনসাধারণের মধ্যে এখন পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি ও সরকারি নির্দেশনা প্রতিপালনে উদাসীনতা দেখা যাচ্ছে।