করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে সরকার ঘোষিত সারা দেশে ‘সর্বাত্মক লকডাউনে’ প্রথমে ব্যাংক বন্ধ থাকার কথা ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে ব্যাংক খোলা রাখার সিদ্ধান্ত জানায় বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল বুধবার থেকে দেশে সর্বাত্মক লকডাউন শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০ থেকে ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
ব্যাংক খোলার পর আড়াইটা পর্যন্ত চালু থাকলেও লেনদেন চলবে দুপুর একটা পর্যন্ত। গত মঙ্গলবার ব্যাংক খোলাসংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, প্রতিটি ব্যাংকের উপজেলা শহরের একটি শাখা খোলা থাকবে রবি, মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার। আর সিটি করপোরেশন এলাকার দুই কিলোমিটারের মধ্যে একটি শাখা প্রতি কর্মদিবসে খোলা রাখতে হবে। এ ছাড়া প্রধান শাখাসহ বৈদেশিক মুদ্রায় অনুমোদিত ডিলার শাখা খোলা রাখতে হবে। অর্থাৎ সাপ্তাহিক ছুটির দিন ছাড়া ১৫ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত এ সময়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম চলবে।
ব্যাংক খুললেও সকাল থেকে রাজধানীর বিভিন্ন ব্যাংকে গ্রাহকের তেমন চাপ দেখা যায়নি। সাধারণ গ্রাহকের চাপ কম থাকলেও অন্যান্য গ্রাহকের উপস্থিতি রয়েছে। আমদানি ও রপ্তানিসংক্রান্ত কাজ চলছে। ব্যাংক কর্মকর্তা জানান, জরুরি লেনদেন ছাড়া অন্য কাজে ব্যাংকে কেউ আসছেন না। যারা এসেছেন, তাদের বেশির ভাগই ব্যবসা সংক্রান্ত ও টাকা তোলার জন্য।
বৃহস্পতিবার, ১৫ এপ্রিল ২০২১
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে সরকার ঘোষিত সারা দেশে ‘সর্বাত্মক লকডাউনে’ প্রথমে ব্যাংক বন্ধ থাকার কথা ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে ব্যাংক খোলা রাখার সিদ্ধান্ত জানায় বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল বুধবার থেকে দেশে সর্বাত্মক লকডাউন শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০ থেকে ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
ব্যাংক খোলার পর আড়াইটা পর্যন্ত চালু থাকলেও লেনদেন চলবে দুপুর একটা পর্যন্ত। গত মঙ্গলবার ব্যাংক খোলাসংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, প্রতিটি ব্যাংকের উপজেলা শহরের একটি শাখা খোলা থাকবে রবি, মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার। আর সিটি করপোরেশন এলাকার দুই কিলোমিটারের মধ্যে একটি শাখা প্রতি কর্মদিবসে খোলা রাখতে হবে। এ ছাড়া প্রধান শাখাসহ বৈদেশিক মুদ্রায় অনুমোদিত ডিলার শাখা খোলা রাখতে হবে। অর্থাৎ সাপ্তাহিক ছুটির দিন ছাড়া ১৫ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত এ সময়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম চলবে।
ব্যাংক খুললেও সকাল থেকে রাজধানীর বিভিন্ন ব্যাংকে গ্রাহকের তেমন চাপ দেখা যায়নি। সাধারণ গ্রাহকের চাপ কম থাকলেও অন্যান্য গ্রাহকের উপস্থিতি রয়েছে। আমদানি ও রপ্তানিসংক্রান্ত কাজ চলছে। ব্যাংক কর্মকর্তা জানান, জরুরি লেনদেন ছাড়া অন্য কাজে ব্যাংকে কেউ আসছেন না। যারা এসেছেন, তাদের বেশির ভাগই ব্যবসা সংক্রান্ত ও টাকা তোলার জন্য।