দেশে ৩০ লাখ ২৩ হাজার ১৬৯ জন করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করেছেন। এর মধ্যে পুরুষ ১৯ লাখ ৫৬ হাজার ৩১৪ এবং নারী ১০ লাখ ৬৬ হাজার ৮৫৫ জন। টিকার প্রথম ডোজ গ্রহণ করেছেন ৫৮ লাখ ১৯ হাজার ৭১৯ জন। এর মধ্যে ৩৬ লাখ ৮ হাজার ৮১৩ জন পুরুষ এবং নারী ২২ লাখ ১০ হাজার ৯০৬। অর্থাৎ দুই ডোজ মিলিয়ে ৮৮ লাখ ৪২ হাজার ৮৮৮ হাজার ডোজ ভ্যাকসিন দেয়া শেষ হয়েছে। এছাড়া এ পর্যন্ত ৭২ লাখ ৪৮ হাজার ৮২৮ জন মানুষ টিকার জন্য নিবন্ধন করেছেন।
গতকাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মিজানুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ৮৬ হাজার ৯২৮ জন টিকার দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করেছেন। এদের মধ্যে পুরুষ ৫৩ হাজার ৯০৯ এবং নারী ৩৩ হাজার ১৯ জন। আর প্রথম ডোজ নিয়েছেন ১০ জন। এরমধ্যে পুরুষ ৮ এবং নারী ২ জন। ঢাকা বিভাগে টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৯ লাখ ৬৮ হাজার ৮৬৭ জন। এর মধ্যে ঢাকা মহানগরীতে ৪ লাখ ৯৭ হাজার ২২৩ জন। ঢাকা বিভাগে প্রথম ডোজ নিয়েছেন ১৮ লাখ ৭ হাজার ৯৭৩ জন ও ঢাকা মহানগরীতে নিয়েছেন ৯ লাখ ২০ হাজার ২ জন।
ময়মনসিংহ বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১ লাখ ৩০ হাজার ১২৪ জন, প্রথম ডোজ গ্রহণ করেছেন ২ লাখ ৮৯ হাজার ২৩১ জন। চট্টগ্রাম বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৬ লাখ ৫৩ হাজার, প্রথম ডোজ গ্রহণ করেছেন ১১ লাখ ৭৮ হাজার ২৫ জন। রাজশাহী বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৩ লাখ ৯ হাজার ৩২ জন, প্রথম ডোজ ৬ লাখ ৬৩ হাজার ৯৫৭ জন। রংপুর বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ২ লাখ ৬৯ হাজার ৮৮৬ জন, প্রথম ডোজ ৫ লাখ ৯৬ হাজার ৯৪৩ জন। খুলনা বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৩ লাখ ৮১ হাজার ১৬১ জন, প্রথম ডোজ ৭ লাখ ৩১ হাজার ৮৯ জন। বরিশাল বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১ লাখ ৩৩ হাজার ২৮৯ জন, প্রথম ডোজ ২ লাখ ৫১ হাজার ৩৪৫ জন এবং সিলেট বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১ লাখ ৭৭ হাজার ৮১০ জন, প্রথম ডোজ ৩ লাখ ১ হাজার ১৫৬ জন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ২৭ জানুয়ারি করোনার টিকা প্রদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। ওইদিন ২১ জনকে টিকা দেয়া হয়। পরদিন রাজধানীর ৫টি হাসপাতালে ৫৪৬ জনকে পর্যবেক্ষণমূলক টিকা দেয়া হয়েছিল। এরপর গত ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে দেশব্যাপী গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়। প্রথম টিকা নেয়ার ৬০ দিন পর ৮ এপ্রিল থেকে দ্বিতীয় ডোজ দেয়া শুরু হয়েছে।
মঙ্গলবার, ০৪ মে ২০২১
দেশে ৩০ লাখ ২৩ হাজার ১৬৯ জন করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করেছেন। এর মধ্যে পুরুষ ১৯ লাখ ৫৬ হাজার ৩১৪ এবং নারী ১০ লাখ ৬৬ হাজার ৮৫৫ জন। টিকার প্রথম ডোজ গ্রহণ করেছেন ৫৮ লাখ ১৯ হাজার ৭১৯ জন। এর মধ্যে ৩৬ লাখ ৮ হাজার ৮১৩ জন পুরুষ এবং নারী ২২ লাখ ১০ হাজার ৯০৬। অর্থাৎ দুই ডোজ মিলিয়ে ৮৮ লাখ ৪২ হাজার ৮৮৮ হাজার ডোজ ভ্যাকসিন দেয়া শেষ হয়েছে। এছাড়া এ পর্যন্ত ৭২ লাখ ৪৮ হাজার ৮২৮ জন মানুষ টিকার জন্য নিবন্ধন করেছেন।
গতকাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মিজানুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ৮৬ হাজার ৯২৮ জন টিকার দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করেছেন। এদের মধ্যে পুরুষ ৫৩ হাজার ৯০৯ এবং নারী ৩৩ হাজার ১৯ জন। আর প্রথম ডোজ নিয়েছেন ১০ জন। এরমধ্যে পুরুষ ৮ এবং নারী ২ জন। ঢাকা বিভাগে টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৯ লাখ ৬৮ হাজার ৮৬৭ জন। এর মধ্যে ঢাকা মহানগরীতে ৪ লাখ ৯৭ হাজার ২২৩ জন। ঢাকা বিভাগে প্রথম ডোজ নিয়েছেন ১৮ লাখ ৭ হাজার ৯৭৩ জন ও ঢাকা মহানগরীতে নিয়েছেন ৯ লাখ ২০ হাজার ২ জন।
ময়মনসিংহ বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১ লাখ ৩০ হাজার ১২৪ জন, প্রথম ডোজ গ্রহণ করেছেন ২ লাখ ৮৯ হাজার ২৩১ জন। চট্টগ্রাম বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৬ লাখ ৫৩ হাজার, প্রথম ডোজ গ্রহণ করেছেন ১১ লাখ ৭৮ হাজার ২৫ জন। রাজশাহী বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৩ লাখ ৯ হাজার ৩২ জন, প্রথম ডোজ ৬ লাখ ৬৩ হাজার ৯৫৭ জন। রংপুর বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ২ লাখ ৬৯ হাজার ৮৮৬ জন, প্রথম ডোজ ৫ লাখ ৯৬ হাজার ৯৪৩ জন। খুলনা বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৩ লাখ ৮১ হাজার ১৬১ জন, প্রথম ডোজ ৭ লাখ ৩১ হাজার ৮৯ জন। বরিশাল বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১ লাখ ৩৩ হাজার ২৮৯ জন, প্রথম ডোজ ২ লাখ ৫১ হাজার ৩৪৫ জন এবং সিলেট বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১ লাখ ৭৭ হাজার ৮১০ জন, প্রথম ডোজ ৩ লাখ ১ হাজার ১৫৬ জন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ২৭ জানুয়ারি করোনার টিকা প্রদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। ওইদিন ২১ জনকে টিকা দেয়া হয়। পরদিন রাজধানীর ৫টি হাসপাতালে ৫৪৬ জনকে পর্যবেক্ষণমূলক টিকা দেয়া হয়েছিল। এরপর গত ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে দেশব্যাপী গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়। প্রথম টিকা নেয়ার ৬০ দিন পর ৮ এপ্রিল থেকে দ্বিতীয় ডোজ দেয়া শুরু হয়েছে।