করোনাভাইরাস মহামারী মোকাবেলায় দেশে আরও চার হাজার চিকিৎসক ও সমান সংখ্যক নার্স নিয়োগ দেওয়ার কথা জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। পরীক্ষা না নিয়ে যত দ্রুত সম্ভব তাদের নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বৈঠক শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এই কথা জানান।
তিনি বলেন, গত দেড় বছর ধরে চিকিৎসক ও নার্সরা করোনাভাইরাস আক্রান্তদের চিকিৎসা দিতে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে গেছেন। এজন্য নতুন জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে।চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগের এই প্রক্রিয়া খুবই দ্রুত শেষ করা হবে।
এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ‘মৌখিক পরীক্ষা’ বাদ দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, “অনুরোধ করেছি ইন্টারভিউয়ের দরকার নাই, পুলিশ ভ্যারিফিকেশনের দরকার নাই। তাড়াতাড়ি তাদেরকে কাজে যোগ দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হোক।”
এর আগে মহামারীকালে শুধু মৌখিক পরীক্ষার ভিত্তিতে বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে ৪০৯ জন জুনিয়র কনসালট্যান্ট (এ্যানেসথেশিওলজি) নিয়োগ দিতে গত জুন মাসে বিজ্ঞপ্তি দেয় বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন-পিএসসি।
এছাড়া কোভিড-১৯ মোকাবেলায় স্বাস্থ্য ক্যাডারে দুই হাজার সহকারী সার্জন নিয়োগ দিতে গত বছরের নভেম্বরে ৪২তম বিশেষ বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি দিয়েছিল পিএসসি।
পরে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি এতে অংশ নিতে মহামারীর মধ্যে প্রথম কোন বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় বসেছিল ২৭ হাজার ৫৭৩ জন সরকারি চাকরিপ্রত্যাশী।
গত ৬ জুন লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৬ হাজার ২২ জন প্রার্থীর মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া শুরু হয়। তবে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় গত ২২ জুন সেই পরীক্ষা স্থগিত করা হয়।
মন্ত্রিপরিষদ বৈঠক শেষে জাহিদ মালেক আরও জানান, ওয়ার্ড, ইউনিয়ন এবং উপজেলা পর্যায়ে টিকাদান কার্যক্রম আরও জোরদার করতে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন।
বয়স্ক মানুষকে টিকার আওতায় আনার ব্যবস্থা করা হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “বয়স্কদের মধ্যে টিকা নিতে অনীহা দেখা গেছে। কিন্তু যারা করোনাভাইরাস আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আসছেন তাদের বেশিরভাগই বয়স্ক জনগোষ্ঠী। এ কারণে তাদের টিকাদান কার্যক্রমের আওতায় আনতে হবে। এই কার্যক্রম আমরা হাতে নিয়েছি।
“এখন আমরা ওয়ার্ড, ইউনিয়ন এবং উপজেলা পর্যায়ে টিকাদান কার্যক্রম আরও জোরদার করব।”
সোমবার, ২৬ জুলাই ২০২১
করোনাভাইরাস মহামারী মোকাবেলায় দেশে আরও চার হাজার চিকিৎসক ও সমান সংখ্যক নার্স নিয়োগ দেওয়ার কথা জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। পরীক্ষা না নিয়ে যত দ্রুত সম্ভব তাদের নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বৈঠক শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এই কথা জানান।
তিনি বলেন, গত দেড় বছর ধরে চিকিৎসক ও নার্সরা করোনাভাইরাস আক্রান্তদের চিকিৎসা দিতে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে গেছেন। এজন্য নতুন জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে।চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগের এই প্রক্রিয়া খুবই দ্রুত শেষ করা হবে।
এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ‘মৌখিক পরীক্ষা’ বাদ দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, “অনুরোধ করেছি ইন্টারভিউয়ের দরকার নাই, পুলিশ ভ্যারিফিকেশনের দরকার নাই। তাড়াতাড়ি তাদেরকে কাজে যোগ দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হোক।”
এর আগে মহামারীকালে শুধু মৌখিক পরীক্ষার ভিত্তিতে বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে ৪০৯ জন জুনিয়র কনসালট্যান্ট (এ্যানেসথেশিওলজি) নিয়োগ দিতে গত জুন মাসে বিজ্ঞপ্তি দেয় বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন-পিএসসি।
এছাড়া কোভিড-১৯ মোকাবেলায় স্বাস্থ্য ক্যাডারে দুই হাজার সহকারী সার্জন নিয়োগ দিতে গত বছরের নভেম্বরে ৪২তম বিশেষ বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি দিয়েছিল পিএসসি।
পরে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি এতে অংশ নিতে মহামারীর মধ্যে প্রথম কোন বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় বসেছিল ২৭ হাজার ৫৭৩ জন সরকারি চাকরিপ্রত্যাশী।
গত ৬ জুন লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৬ হাজার ২২ জন প্রার্থীর মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া শুরু হয়। তবে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় গত ২২ জুন সেই পরীক্ষা স্থগিত করা হয়।
মন্ত্রিপরিষদ বৈঠক শেষে জাহিদ মালেক আরও জানান, ওয়ার্ড, ইউনিয়ন এবং উপজেলা পর্যায়ে টিকাদান কার্যক্রম আরও জোরদার করতে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন।
বয়স্ক মানুষকে টিকার আওতায় আনার ব্যবস্থা করা হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “বয়স্কদের মধ্যে টিকা নিতে অনীহা দেখা গেছে। কিন্তু যারা করোনাভাইরাস আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আসছেন তাদের বেশিরভাগই বয়স্ক জনগোষ্ঠী। এ কারণে তাদের টিকাদান কার্যক্রমের আওতায় আনতে হবে। এই কার্যক্রম আমরা হাতে নিয়েছি।
“এখন আমরা ওয়ার্ড, ইউনিয়ন এবং উপজেলা পর্যায়ে টিকাদান কার্যক্রম আরও জোরদার করব।”