ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের বক্তব্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিত উল্লেখ করে তা প্রত্যাখ্যান করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
মঙ্গলবার (২৭ জুলাই) দুপুরে মন্ত্রী ঢাকায় তার সরকারি বাসভবনে বাংলাদেশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রয়োগের বিষয়ে সংস্থাটির সাম্প্রতিক প্রতিবেদন নিয়ে সাংবাদিকদেও এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশ এবং দেশের সরকারের বিরুদ্ধে নানা বক্তব্য-বিবৃতি দিয়ে আসছে অভিযোগ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সময়ে সময়ে সরব আবার অনেক সময় প্রচন্ড নীরব থাকে। এদেশে শত শত মানুষকে পেট্রল বোমায় পুড়িয়ে হত্যা-দগ্ধ করার সময় যখন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল কোন বিবৃতি দেয় না, প্যালেস্টাইনে পাখি শিকারের মতো মানুষ হত্যার সময় যখন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এক সপ্তাহ চুপ থাকে, আবার যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে বিবৃতি দেয়, তখন এই সংগঠনের প্রহণযোগ্যতা আসলে হারিয়ে যায়।’
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের সব মানুষকে ডিজিটাল নিরাপত্তা দেয়ার জন্যই এ আইন। একজন গৃহিণী, সাংবাদিক, রিকশাচালক বা কর্মকর্তা, সবার ডিজিটাল নিরাপত্তার জন্যই এই আইন। আগে যখন ডিজিটাল বিষয়টি ছিল না, তখন আইনেরও প্রয়োজন ছিল না। এখন যখন বিষয়টি এসে গেছে, মানুষের ডিজিটাল নিরাপত্তা দেয়ার জন্য আইনেরও প্রয়োজন আছে। ডিজিটাল মাধ্যমে কারও চরিত্রহনন করা হলে, অসত্য অপপ্রচার হলে, তাকে সুরক্ষা দেয়ার জন্য এ আইন এবং সাধারণ মানুষই এ আইনের আশ্রয় নেয়।’
বিশ্বব্যাপী এ ধরনের আইনের উদাহরণ তুলে ধরে ড. হাছান বলেন, ‘শুধু বাংলাদেশে নয়, পার্শ্ববর্তী ভারত, পাকিস্তান, সিঙ্গাপুর, অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ আইন করা হয়েছে এবং হচ্ছে। সুতরাং, এ নিয়ে বারবার কথা বলা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’
মঙ্গলবার, ২৭ জুলাই ২০২১
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের বক্তব্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিত উল্লেখ করে তা প্রত্যাখ্যান করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
মঙ্গলবার (২৭ জুলাই) দুপুরে মন্ত্রী ঢাকায় তার সরকারি বাসভবনে বাংলাদেশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রয়োগের বিষয়ে সংস্থাটির সাম্প্রতিক প্রতিবেদন নিয়ে সাংবাদিকদেও এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশ এবং দেশের সরকারের বিরুদ্ধে নানা বক্তব্য-বিবৃতি দিয়ে আসছে অভিযোগ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সময়ে সময়ে সরব আবার অনেক সময় প্রচন্ড নীরব থাকে। এদেশে শত শত মানুষকে পেট্রল বোমায় পুড়িয়ে হত্যা-দগ্ধ করার সময় যখন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল কোন বিবৃতি দেয় না, প্যালেস্টাইনে পাখি শিকারের মতো মানুষ হত্যার সময় যখন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এক সপ্তাহ চুপ থাকে, আবার যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে বিবৃতি দেয়, তখন এই সংগঠনের প্রহণযোগ্যতা আসলে হারিয়ে যায়।’
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের সব মানুষকে ডিজিটাল নিরাপত্তা দেয়ার জন্যই এ আইন। একজন গৃহিণী, সাংবাদিক, রিকশাচালক বা কর্মকর্তা, সবার ডিজিটাল নিরাপত্তার জন্যই এই আইন। আগে যখন ডিজিটাল বিষয়টি ছিল না, তখন আইনেরও প্রয়োজন ছিল না। এখন যখন বিষয়টি এসে গেছে, মানুষের ডিজিটাল নিরাপত্তা দেয়ার জন্য আইনেরও প্রয়োজন আছে। ডিজিটাল মাধ্যমে কারও চরিত্রহনন করা হলে, অসত্য অপপ্রচার হলে, তাকে সুরক্ষা দেয়ার জন্য এ আইন এবং সাধারণ মানুষই এ আইনের আশ্রয় নেয়।’
বিশ্বব্যাপী এ ধরনের আইনের উদাহরণ তুলে ধরে ড. হাছান বলেন, ‘শুধু বাংলাদেশে নয়, পার্শ্ববর্তী ভারত, পাকিস্তান, সিঙ্গাপুর, অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ আইন করা হয়েছে এবং হচ্ছে। সুতরাং, এ নিয়ে বারবার কথা বলা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’