করোনাকালীন সময়ে মাস্ক ছাড়া বাইরে বের হলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জরিমানা করার বিধান চালু রয়েছে। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা এই জরিমানা করে থাকেন। পুলিশকেও সেই ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে। অর্থাৎ, কেউ মাস্ক ছাড়া বাইরে বের হলে পুলিশও যাতে জরিমানা করতে পারে, সেই বিধান চালু করতে যাচ্ছে সরকার। একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে পুলিশকে এই ক্ষমতা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
করোনাভাইরাসের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে মঙ্গলবার (৩ আগস্ট) বাংলাদেশ সচিবালয়ে সরকারের উচ্চপর্যায়ের এক সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে চলমান বিধিনিষেধ ১০ আগস্ট পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়। এরপর ১১ আগস্ট থেকে গণপরিবহন, দোকানপাট, অফিসসহ সবকিছু সীমিত পরিসরে খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
পরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ‘টিকার পাশাপাশি মাস্ক পরিধান করা এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। যদি এটিকে সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে চাই, তাহলে পুলিশকেও ক্ষমতা দেওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। যারা মাস্ক পরবে না, যাতে তাদের কিছুটা হলেও জরিমানা করতে পারে। এ বিষয়ে অধ্যাদেশ লাগবে। এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। হয়তো বা আমরা সেদিকেও যাব।’
বৈঠকে ৭ আগস্ট থেকে ১৪ আগস্ট পর্যন্ত ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড পর্যায়ে ১৪ হাজার কেন্দ্রে একযোগে করোনার টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। এতে বয়স্ক মানুষ অগ্রাধিকার পাবেন। একই সঙ্গে শ্রমজীবী মানুষ, দোকানদার, গণপরিবহনের কর্মীদের নিজ নিজ ওয়ার্ড থেকে টিকা নিতে হবে। টিকা না নিয়ে কেউ কোনো কর্মস্থলে আসতে পারবেন না। ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে যাঁরা বাইরে চলাচল করবেন, তাঁরা টিকা না নিয়ে চললে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে বলেও মন্তব্য করেন আ ক ম মোজাম্মেল হক।
মঙ্গলবার, ০৩ আগস্ট ২০২১
করোনাকালীন সময়ে মাস্ক ছাড়া বাইরে বের হলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জরিমানা করার বিধান চালু রয়েছে। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা এই জরিমানা করে থাকেন। পুলিশকেও সেই ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে। অর্থাৎ, কেউ মাস্ক ছাড়া বাইরে বের হলে পুলিশও যাতে জরিমানা করতে পারে, সেই বিধান চালু করতে যাচ্ছে সরকার। একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে পুলিশকে এই ক্ষমতা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
করোনাভাইরাসের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে মঙ্গলবার (৩ আগস্ট) বাংলাদেশ সচিবালয়ে সরকারের উচ্চপর্যায়ের এক সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে চলমান বিধিনিষেধ ১০ আগস্ট পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়। এরপর ১১ আগস্ট থেকে গণপরিবহন, দোকানপাট, অফিসসহ সবকিছু সীমিত পরিসরে খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
পরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ‘টিকার পাশাপাশি মাস্ক পরিধান করা এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। যদি এটিকে সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে চাই, তাহলে পুলিশকেও ক্ষমতা দেওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। যারা মাস্ক পরবে না, যাতে তাদের কিছুটা হলেও জরিমানা করতে পারে। এ বিষয়ে অধ্যাদেশ লাগবে। এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। হয়তো বা আমরা সেদিকেও যাব।’
বৈঠকে ৭ আগস্ট থেকে ১৪ আগস্ট পর্যন্ত ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড পর্যায়ে ১৪ হাজার কেন্দ্রে একযোগে করোনার টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। এতে বয়স্ক মানুষ অগ্রাধিকার পাবেন। একই সঙ্গে শ্রমজীবী মানুষ, দোকানদার, গণপরিবহনের কর্মীদের নিজ নিজ ওয়ার্ড থেকে টিকা নিতে হবে। টিকা না নিয়ে কেউ কোনো কর্মস্থলে আসতে পারবেন না। ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে যাঁরা বাইরে চলাচল করবেন, তাঁরা টিকা না নিয়ে চললে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে বলেও মন্তব্য করেন আ ক ম মোজাম্মেল হক।