জামায়াত-শিবির পরিকল্পিতভাবে ধর্মীয় উগ্রতা, নারীবিদ্বেষ, সংখ্যালঘু ও প্রগতিশীলদের ওপর হামলা এবং সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচারের মাধ্যমে দেশে ধর্মীয় ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চালাচ্ছে—এমন অভিযোগ এনেছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন।
শুক্রবার এক যৌথ বিবৃতিতে সংগঠনটির একাংশের সভাপতি তামজিদ হায়দার চঞ্চল ও সাধারণ সম্পাদক শিমুল কুম্ভকার এই মন্তব্য করেন। বিবৃতিতে জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় প্রত্যাখ্যান এবং গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে হামলার প্রতিবাদ জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, “একাত্তরের চেতনায় গড়ে ওঠা গণ–অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে পদদলিত করে জামায়াত-শিবির বহুত্ববাদবিরোধী, নারীবিদ্বেষী ও ধর্মীয় একনায়কত্ব প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছে। তারা এখন আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদী রাজনীতির শূন্যস্থান পূরণে নতুন করে সহিংসতার আশ্রয় নিচ্ছে।”
ছাত্র ইউনিয়নের অভিযোগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের মিছিলে ছাত্রশিবিরের হামলায় বেশ কয়েকজন ছাত্র আহত হন। ২৮ মে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনেও একই ধরনের হামলায় ১২ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন, যাঁদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। হামলার সময় নারী কর্মীদের শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হয় বলে দাবি করেছে সংগঠনটি।
এ ছাড়া ২৯ মে মৌলভীবাজারে একটি ফেইসবুক স্ট্যাটাসের জেরে ছাত্রফ্রন্টের এক নেতাকে হেনস্তা করা হয় এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের কর্মসূচির সময় শিবিরের উসকানিমূলক তৎপরতা চালানোর অভিযোগ আনা হয় বিবৃতিতে।
ছাত্র ইউনিয়ন নেতারা বলেন, “এ টি এম আজহারের রায়ের মাধ্যমে ইতিহাসের এক ভয়াবহ অধ্যায়কে অস্বীকার করা হলো। পরদিন শাহবাগে তাঁকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়ার ঘটনায় যুদ্ধাপরাধকে বৈধতা দেওয়ার এবং ধর্মীয় ফ্যাসিবাদকে প্রতিষ্ঠার স্পষ্ট ইঙ্গিত পাওয়া যায়।”
বিবৃতির শেষাংশে ছাত্র ইউনিয়ন ধর্মীয় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ছাত্রসমাজকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলে, “ছাত্রসমাজকে সঙ্গে নিয়ে রাজপথেই এই আগ্রাসনের বিদায়ঘণ্টা বাজানো হবে।”
শনিবার, ৩১ মে ২০২৫
জামায়াত-শিবির পরিকল্পিতভাবে ধর্মীয় উগ্রতা, নারীবিদ্বেষ, সংখ্যালঘু ও প্রগতিশীলদের ওপর হামলা এবং সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচারের মাধ্যমে দেশে ধর্মীয় ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চালাচ্ছে—এমন অভিযোগ এনেছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন।
শুক্রবার এক যৌথ বিবৃতিতে সংগঠনটির একাংশের সভাপতি তামজিদ হায়দার চঞ্চল ও সাধারণ সম্পাদক শিমুল কুম্ভকার এই মন্তব্য করেন। বিবৃতিতে জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় প্রত্যাখ্যান এবং গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে হামলার প্রতিবাদ জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, “একাত্তরের চেতনায় গড়ে ওঠা গণ–অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে পদদলিত করে জামায়াত-শিবির বহুত্ববাদবিরোধী, নারীবিদ্বেষী ও ধর্মীয় একনায়কত্ব প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছে। তারা এখন আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদী রাজনীতির শূন্যস্থান পূরণে নতুন করে সহিংসতার আশ্রয় নিচ্ছে।”
ছাত্র ইউনিয়নের অভিযোগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের মিছিলে ছাত্রশিবিরের হামলায় বেশ কয়েকজন ছাত্র আহত হন। ২৮ মে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনেও একই ধরনের হামলায় ১২ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন, যাঁদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। হামলার সময় নারী কর্মীদের শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হয় বলে দাবি করেছে সংগঠনটি।
এ ছাড়া ২৯ মে মৌলভীবাজারে একটি ফেইসবুক স্ট্যাটাসের জেরে ছাত্রফ্রন্টের এক নেতাকে হেনস্তা করা হয় এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের কর্মসূচির সময় শিবিরের উসকানিমূলক তৎপরতা চালানোর অভিযোগ আনা হয় বিবৃতিতে।
ছাত্র ইউনিয়ন নেতারা বলেন, “এ টি এম আজহারের রায়ের মাধ্যমে ইতিহাসের এক ভয়াবহ অধ্যায়কে অস্বীকার করা হলো। পরদিন শাহবাগে তাঁকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়ার ঘটনায় যুদ্ধাপরাধকে বৈধতা দেওয়ার এবং ধর্মীয় ফ্যাসিবাদকে প্রতিষ্ঠার স্পষ্ট ইঙ্গিত পাওয়া যায়।”
বিবৃতির শেষাংশে ছাত্র ইউনিয়ন ধর্মীয় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ছাত্রসমাজকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলে, “ছাত্রসমাজকে সঙ্গে নিয়ে রাজপথেই এই আগ্রাসনের বিদায়ঘণ্টা বাজানো হবে।”